Advertisement
Advertisement

Breaking News

কুরুচিকর শব্দেই জমে ওঠে রতিক্রিয়া! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

এও সম্ভব!

A must read articles for pleasure seekers
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:May 10, 2018 5:54 pm
  • Updated:June 11, 2018 3:58 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্কছি ছি! রাম রাম! এমন কথা শোনাও পাপ। মুখে আনা তো দূর কি বাত। যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ কুরুচিকর কথা শুনে অনেকেই হয়তো দিনে-দুপুরে এমন বলে থাকেন। অথচ রাতের বিছানায় তাঁর মুখেই হয়তো অশ্রাব্য যৌনকথার খই ফোটে! এমনও আবার হয় নাকি? চমকে না ওঠাই ভাল।মার্কিন যৌনতা বিশেষজ্ঞদের মতে,  মিলনের সময় আনন্দ বাড়াতে ও রতিক্রিয়া পুরোপুরি সমাপ্ত করতে বহু দম্পতিকে এনার্জি জোগায় অশ্রাব্য যৌনকথা। যৌনতা বিশেষজ্ঞ ট্রেসি কক্সের কথায়, পরিশীলিত, পরিমার্জিত স্বভাবের আড়ালে এমন গুপ্ত স্বভাবধারীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। তিনি বলেন,  নিপাট ভদ্র,  গোবেচারা চেহারা, গলা চড়িয়ে কখনও কথা বলে না। অথচ রাতে বিছানায় একদম অন্য রূপ! ‘খিস্তি’ না দিলে উত্তেজনা বাড়ে না। ঠিকঠাক হয় না উত্থান-পতন। শুধু শান্ত টাইপের লোকজন এমন করে বললে ভুল হবে। আপাতদৃষ্টিতে কার স্বভাব কেমন তার উপর মোটেও নির্ভর করে না এই বিষয়টি। এমনকী, বিষয়টিকে বিকৃত রুচি বা বিকৃতকাম বলতেও নারাজ তিনি।

[বাবা-মা হওয়ার পরিকল্পনা করছেন? ফাস্টফুডে আসক্তি নেই তো?]

ব্যবহারে এমন পরিবর্তন আনার জন্য অ্যালকোহলের দরকার হয় না। কখনও সঙ্গীদের মধ্যে দু’জনেই যৌনকথা বলে একে অপরকে উত্তেজিত করে তোলে। কখনও অশ্রাব্য গালিগালাজ করে উদ্দীপনা বাড়ায়। এই স্বভাব তাঁদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে না। ট্রেসির বক্তব্য,  বিষয়টি শুধুমাত্র বিছানাবন্দিই থাকে। তাই সুখের চাদরের ভিতরে যাঁরা যৌনতা ও যৌনকথায় অভ্যস্ত, তাঁরা তাঁদের স্বভাব নিয়ে কুণ্ঠিত হবেন না। কেননা সঙ্গমের সময় শরীর যেভাবে উত্তেজিত হয় তাতে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের অর্গাজম সুষ্ঠুভাবে হয়। দু’জনেই যৌনতৃপ্তি লাভ করেন। অনেকে বিষয়টি ইরোটিক বলে ভাবেন। কিন্তু শুধুমাত্র যৌনকথাকে ইরোটিক লাভ মেকিং বলতে নারাজ ট্রেসি। মার্কিন বিশেষজ্ঞের মতে,  গালাগালির সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গী বা সঙ্গিনীর উপর শারীরিক অত্যাচার করলে তাতে উভয়েই সুখ পান। এই প্রক্রিয়াকে ইরোটিক বলা যায়।

Advertisement

পুরুষ সঙ্গীর মতো অনেক মহিলাও বিছানায় অশ্রাব্য যৌনকথা বলতে পটু। গালাগালি নিয়ে যাঁদের ট্যাবু রয়েছে তাঁরাও বিষয়টি উপভোগ করতে পারেন। কারণ,  এমন পরিস্থিতিতে মিলনকালে লাভ হরমোন নিঃসরণের মাত্রা বাড়ে। বিছানায় আড়ষ্টতা কেটে যায়। সহজেই শরীর জেগে ওঠে। দম্পতিদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কও মজবুত হয় বলে দাবি ট্রেসি কক্সের। আমেরিকা,  ইউরোপ-সহ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতেও এমন যৌনক্রীড়া যথেষ্ট জনপ্রিয়।

Advertisement

[সাবধান! এই হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজগুলিই চূড়ান্ত ক্ষতি করছে আপনার স্মার্টফোনের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ