Advertisement
Advertisement

Breaking News

ইন্দো-পাক মৈত্রীতেই যোগ্য সম্মান বাজপেয়ীর, শান্তির কামনায় ইমরান

পাকিস্তান বিদেশমন্ত্রকের তরফেও বাজপেয়ীর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করা হয়।

India-Pakistan peace is tribute to Atal Bihari Vajpayee: Imran Khan
Published by: Bishakha Pal
  • Posted:August 17, 2018 2:15 pm
  • Updated:August 17, 2018 2:15 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করলেন তেহরিক-ই-ইনসাফের চেয়ারম্যান ও প্রাক্তন ক্রিকেটার ইমরান খান। তিনি বলেছেন, ভারত ও পাকিস্তান সমস্যার একটা স্থায়ী সমাধান চেয়েছিলেন অটলবিহারী বাজপেয়ী। দুই দেশের মধ্যে সমঝোতার উদ্যোগ নেন তিনি। তাই তাঁর প্রয়াণে তাঁকে সম্মান জানানোর একটাই রাস্তা, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে মৈত্রী।

বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রয়াত হন অটলবিহারী বাজপেয়ী। জীবদ্দশায় তিনি যেমন ছিলেন তুখোড় রাজনীতিবিদ, তেমনই ছিলেন ভাল মানুষ। উপমহাদেশগুলিতে তিনি এই হিসেবেই জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। ইন্দো-পাক সমস্যার সমাধানের জন্য তাঁর উদ্যোগ মনে রাখার মতো। বিদেশমন্ত্রী থাকাকালীন এই বিষয়ের একটা স্থায়ী সমাধানের পথ খুঁজেছিলেন বাজপেয়ী। বলেছেন ইমরান খান।

Advertisement

কিমের বন্ধু! ট্রাম্প প্রশাসনের কোপের মুখে একাধিক রুশ ও চিনা বাণিজ্যিক সংস্থা ]

Advertisement

মোরারজি দেশাই প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন বিদেশমন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছিলেন বাজপেয়ী। এরপর যখন তিনি প্রধানমন্ত্রী হন, দুই দেশের সম্পর্ক আরও মজবুত করার জন্য চেষ্টা করেছিলেন তিনি। ইমরান বলেছেন, মৃত্যুর আগে পর্যন্ত এই চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুর পর দক্ষিণ এশিয় রাজনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়বে। দুই দেশের রাজনীতি আলাদা হতে পারে। কিন্তু দুই দেশই শান্তি চায়। বাজপেয়ীকে সম্মান জানানোর একটাই পথ, দুই দেশের মধ্যে শান্তি স্থাপন।

পাকিস্তান বিদেশমন্ত্রকের তরফেও বাজপেয়ীর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করা হয়। মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উন্নতিতে অনেক রকম চেষ্টা করেছিলেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী। সার্ক ও আঞ্চলিক সহযোগিতা উন্নয়নের ক্ষেত্রেও তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাঁর পরিবার ও ভারতবাসীর জন্য দুঃখিত পাকিস্তান। ১৯৯৯ সালে ১৯ ফেব্রুয়ারি দিল্লি ও লাহোরের মধ্যে বাস পরিষেবা চালু করেন বাজপেয়ী। লাহোর সামিটেও অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ওয়াঘা সীমান্তে তাঁকে নিতে এসেছিলেন পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ।

‘বিশ্বনেতা’র প্রয়াণে শোকস্তব্ধ রাশিয়া-আমেরিকা ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ