ধ্রুবজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়: না জানি কী প্রশ্ন এসেছে! না জানি কী উত্তর লিখছে ছেলেটা! না জানি কিছু লিখতে পারছে কি না মেয়েটা! মাধ্যমিক পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে অভিভাবকদের এই টেনশন, ভয়, রক্তের উচ্চচাপ স্বাভাবিক।
[নজিরবিহীন নজরদারিতে আজ থেকে শুরু মাধ্যমিক]
তৃণমূলের পক্ষ থেকে ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়ানোর নজির এ রাজ্যে নতুন নয়। পড়ুয়াদের জন্য বিনামূল্যে অটোর ব্যবস্থা তো থাকছেই। থাকছে টোটোও। তবে অভিভাবকদের কথা ভেবে এবার থেকে এই বরফ-কপূর্র মেশানো জলের ব্যবস্থা একেবারেই নতুন। বরফ তো নয় জল ঠান্ডা করবে। কিন্তু কর্পূর কেন? “কর্পূর তো জল শোধন করে। ঘরোয়া এই টোটকায় জল পরিশ্রুত হবে। ঠান্ডা জল শোধন করে দেওয়া হবে। তাতে পেট ঠান্ডা হবে। মাথাও ঠান্ডা থাকবে।” বললেন উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়ার বিধায়ক তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তবে কর্পূর-জলের ব্যবস্থা সর্বত্র না থাকলেও ঠান্ডা জল বা শরবতের মতো ব্যবস্থাও থাকছে। পরীক্ষাকেন্দ্রের বাইরে একটি প্যান্ডেল খাটানো থাকবে। থাকবে বসে বিশ্রাম করার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা। সঙ্গে রাখা থাকবে পুরসভার জলের গাড়ি। সেই জলই ‘হাতে-গরম’ শোধন করে তুলে দেবেন দলীয় কর্মীরা। গোটা ব্যবস্থা যাতে ঠিকমতো চলতে পারে, তার জন্য এলাকার বিধায়কদের নিজের এলাকায় থাকতে বলা হয়েছে।
[জমির জন্য চাপ, না দেওয়ায় প্রতিবেশীর দরজায় পাঁচিল তুলে ‘শিক্ষা’]