Advertisement
Advertisement

এক সপ্তাহে দু’বার! ফের বসে গেল টালিগঞ্জ-করুণাময়ী সেতুর একাংশ

বসে গিয়েছে মেরামত করা অংশটিই!

Again crack found in Tollygung bridge
Published by: Tanumoy Ghosal
  • Posted:September 27, 2018 5:47 pm
  • Updated:September 27, 2018 5:47 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এক সপ্তাহও পেরল না৷ টালিগঞ্জ ও করুণাময়ী সংযোগকারী সেতুর মেরামত করা অংশ ফের বসে গেল৷ ওই অংশে রীতিমতো গর্ত হয়ে গিয়েছে৷ আপাতত বসে যাওয়া অংশটিকে গার্ডওয়াল দিয়ে ঘিরে রেখেছে পুলিশ৷ টালিগঞ্জ থেকে করুণাময়ী পর্যন্ত সেতু যান নিয়্ন্ত্রণ করা হচ্ছে৷ এদিকে এই ঘটনায় আতঙ্কিত স্থানীয় বাসিন্দারা ও পথচারীরা৷

[টালিগঞ্জে বসে যাওয়া সেতুতে যান নিয়ন্ত্রণ, দ্রুত সংস্কারের আশ্বাস পুরমন্ত্রীর]

Advertisement

এই বুঝি হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল সেতু! মাঝেরহাট কাণ্ডের পর আতঙ্কে শহরবাসী৷ এদিকে আবার মাঝেরহাটে সেতুভঙ্গের পর টালিগঞ্জ হয়ে ঘুরপথে বেহালা যেতে হচ্ছে নিত্যযাত্রীদের৷ ফলে টালিগঞ্জের সঙ্গে করুণময়ীর সংযোগকারী সেতুতে গাড়ির চাপ বেড়েছে৷ গত শনিবার আচমকাই সেতুর একটি অংশ বসে যায়৷ দুপুরে বসে যাওয়া অংশের পরিসর আরও বাড়ে৷ আর তাতেই শোরগোল পড়ে যায়৷ স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই সেতুর বেহাল দশা৷ কিন্তু, প্রশাসনের হেলদোল নেই৷ টালিগঞ্জের সঙ্গে করুণময়ীর সংযোগকারী সেতুর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব কেএমডি-র৷ খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছন কেএমডিএ-র আধিকারিকরা৷ তাঁদের দাবি, এক্সপ্যানশন জয়েন্টের সমস্যার কারণে সেতুর একাংশ বসে গিয়েছে৷ আতঙ্কের কোনও কারণ নেই৷ সেতু সম্পূর্ণ নিরাপদ৷ টালিগঞ্জ-করুণাময়ী সেতুর বসে যাওয়া অংশটিতে পাত বসিয়ে মেরামতও করে দেওয়া হয়৷ কিন্তু, এক সপ্তাহ পেরোতে না পেরোতেই ফের বিপত্তি! বৃহস্পতিবার দুপুরে মেরামত করা অংশটি বসে গেল৷ স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বসে যাওয়া অংশে বৃষ্টির জল জমে রয়েছে৷ অর্থাৎ গর্ত হয়ে গিয়েছে৷ আপাতত ওই অংশটি গার্ডওয়াল দিয়ে ঘিরে রেখেছে পুলিশ৷ টালিগঞ্জ-করুণাময়ী সেতু যান নিয়ন্ত্রণের কারণে এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়েছে৷

Advertisement

কিন্তু, টালিগঞ্জ-করুণাময়ী সেতুর একটি নির্দিষ্ট অংশই কেন বারবার বসে যাচ্ছে? স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ব্রিজের কাঠামো কিংবা নিচের অংশে দুর্বল হয়ে পড়েছে৷ তাই উপরের দিকটা বসে যাচ্ছে৷ কিন্তু সেদিকে নজর নেই কেএমডিএ-র৷ কোনওমতে উপরের অংশের পিচের তাপ্পি দিয়ে দায় সারছে প্রশাসন৷

[ একজনকে ডেকে তাঁকেই নিয়োগ, যাদবপুরে অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর পদ নিয়ে বিতর্ক]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ