রুপোয় লগ্নি নিয়ে আকর্ষণ আগেও ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে। বাজারের পালস সেটাই বলছে। তবে সম্প্রতি এই নিয়ে এইচডিএফসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লগ্নিকারীদের জন্য বিশেষ বার্তা দিয়েছে, যা এই লেখায় তুলে ধরল টিম সঞ্চয়
রুপোয় লগ্নির বিষয়ে এক বিশেষ বার্তা এসেছে এইচডিএফসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট-এর তরফ থেকে। এক লক্ষ টাকা কিলোগ্রাম পিছু ছাড়িয়েছে সিলভারের দাম–এই উপলক্ষে সংস্থার বক্তব্য বেশ প্রাসঙ্গিক হবে ইনভেস্টরদের জন্য। নির্যাসটুকু তুলে ধরলাম আমরা–
ক। প্রথমবার প্রতি কেজিতে সিলভারের দাম ১ লক্ষ টাকার ‘সাইকোলজিকাল মার্ক’ ছাড়িয়েছে।
খ। সোনা, উল্লেখযোগ্যভাবে ইতিমধ্যেই বিরাট লাভ করেছে–ইনভেস্টরদের পোর্টফোলিওয় বড় জায়গায় রয়েছে সোনা ঠিক এই মুহূর্তে।
গ। মে, ২০২৫ সালে ‘গোল্ড সিলভার রেশিও’ প্রায় ১০০-র কাছাকাছি। গত ৯ জুন তারিখের হিসাবমতো, এই রেশিও ছিল ৯১.৫৩। দশ বছরের অ্যাভারেজের ১৩ শতাংশ উপরে এই সংখ্যাটি।
ঘ। ব্যবসা বাণিজ্য়ের নিরিখে বিশেষত ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাপ্লিকেশন যেখানে মূল বক্তব্য, সেখানে সিলভারের ব্যবহার বাড়ছে। রুপোর মোট চাহিদার ৫০ শতাংশ বা তার বেশি এমন ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাপ্লিকেশনের কল্যাণে। আধুনিক এনার্জির ক্ষেত্রে–ক্লিন এনার্জির কথা উল্লেখযোগ্য–সিলভার খুব জরুরি বলে গণ্য।
ঙ। সোলার এনার্জি এবং ইভি-র কথা বলা চলে এই পরিপ্রেক্ষিতে।
এইচডিএফসি সিলভার ইটিএফ এফওএফ কী?
এটি ‘ফান্ড অফ ফান্ড’। সংস্থার নিজস্ব সিলভার ইটিএফ ইউনিটে লগ্নি করে।
উদ্দেশ্য : ইনভেস্টরদের রুপোয় এক্সপোজার দেওয়া (যাতে এই বিশেষ কমোডিটির সম্ভাব্য বৃদ্ধির সুবিধা পাওয়া যায়)
রুপোয় লগ্নি করলে ডাইভারসিফিকেশনের সুযোগ থাকবে, ইনভেস্টররা লাভবান হবেন।
পেশাদার পরামর্শদাতাদের মতে, সিলভারে এই জাতীয় ফান্ডের মাধ্যমে অ্যালোকেশন করলে বিনিয়োগকারীরা যেন অন্তত ৩-৫ বছরের কথা ভাবেন।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.