Advertisement
Advertisement

Breaking News

নোভাক জকোভিচ

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে অষ্টমবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন চ্যাম্পিয়ন জকোভিচ

দুই সেটে পিছিয়েও দুর্দান্ত কামব্যাক জোকারের।

Novak Djokovic beats Dominic Thiem to win 8th Australian Open title
Published by: Sulaya Singha
  • Posted:February 2, 2020 6:52 pm
  • Updated:February 2, 2020 7:06 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এই নিয়ে অষ্টমবার। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেতাব আরও একবার নিজের নামে করলেন নোভাক জকোভিচ। প্রায় চার ঘণ্টার লড়াই শেষে হোম ফেভরিট ডমিনিক থিয়েমকে হারিয়ে সাধের ট্রফি হাতে তুললেন সার্বিয়ান তারকা।

সেমিফাইনালে রাজা রজারকে হারিয়ে পৌঁছেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে। তারপর থেকেই জল্পনা শুরু হয়, গতবারের চ্যাম্পিয়ন কি এবার ট্রফি ধরে রাখতে পারবেন। এদিন প্রথম সেটেই খানিকটা সেদিকে ইঙ্গিত দিলেন জকোভিচ। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ান ডমিনিক। প্রতিপক্ষ কোর্টে বেশ চাপেই ফেলে দেন জকোভিচকে। তৃতীয় সেটে শারীরিকভাবে আরও বিধ্বস্ত দেখায় তাঁকে। কিন্তু বিশ্ব ব়্যাঙ্কিংয়ের দ্বিতীয় স্থানে থাকা তারকা তো এতো সহজে হার মানার নয়। ক্লান্তি ঝেরে ফেলে পরের সেটেই দুরন্ত কামব্যাক করেন তিনি। ব্যস, তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি। জকোভিচের পক্ষে ম্যাচের ফল ৬-৪, ৪-৬, ২-৬, ৬-৩ ও ৬-৪।

Advertisement

[আরও পড়ুন: নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ডবল সেঞ্চুরি, জাতীয় দলে জায়গা নিশ্চিত নাইট তারকার?]

টেনিসবিশ্বে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ফাইনালই ছিল ডমিনিক থিয়েমের কাছে আর্দশ মঞ্চ। তবে জোড়া হার্ডল পেরনোটা বেশ কঠিন হয়ে ওঠে। এক, বিশ্বমানের প্রতিপক্ষ নোভাক জকোভিচের সঙ্গে নার্ভ ধরে রেখে লড়াই চালিয়ে যাওয়া। আর দুই হল স্ট‌্যামিনা। পরপর দুটো লম্বা ম‌্যাচ খেলতে হয়েছে থিয়েমকে। তাই ক্লান্তি ছিল একটা বড় ফ্যাক্টর। তবে একদিনের বিশ্রামে বেশ চাঙ্গা দেখালো তাঁকে। দুর্দান্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে লড়লেন ২৬ বছরের তারকা। 

[আরও পড়ুন: শেষ ম্যাচে পেসারদের দাপট, কিউয়িদের হোয়াটইওয়াশ করে বিশ্বরেকর্ড ভারতের]

ম্যাচ শেষে থিয়েমের প্রশংসাও শোনা গেল জোকারের গলায়। বলেন, “থিয়েমকে ধন্যবাদ। একটা কঠিন ম্যাচ উপহার দিলে আমায়। জয়ের খুব কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলে তুমি। আমি নিশ্চিত খুব তাড়াতাড়ি গ্র্যান্ড স্লাম জিতবে। একটা নয়, তার বেশি। অনেক শুভেচ্ছা রইল।” সঙ্গে যোগ করেন, “আমার টিম আর পরিবারকে ধন্যবাদ দিতে চাই। অস্ট্রেলিয়ায় আসার জন্য আমার ভাইকে অনেক ধন্যবাদ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নানা ঘটনা ঘটছে। যাঁকে মেন্টর ভাবতাম, সেই কোবে ব্রায়ান্টও প্রয়াত হয়েছেন। আমাদের একসঙ্গে থাকা উচিত, এই দুর্ঘটনা যেন সেই শিক্ষাই দিল। এটা আমার প্রিয় কোর্ট, প্রিয় স্টেডিয়াম। তাই আরও একবার এখানে ট্রফি পেয়ে দারুণ লাগছে।”

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ