Advertisement
Advertisement

Breaking News

পঞ্চায়েত ভোটে বাংলার মেঠো পথে টর্চেই ভরসা এসইউসিআই প্রার্থীদের

ব্যাপারটা কী?

West Bengal panchayat polls: ‘Torch’ to light SUCI way
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:April 11, 2018 10:39 am
  • Updated:January 29, 2019 7:58 am

রাহুল চক্রবর্তী:  গ্রামবাংলার ভোট। মেঠো রাস্তার অলিগলি ঘুরতে ভরসা টর্চ। এবার পঞ্চায়েত ভোটে এই প্রতীকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এসইউসিআইয়ের প্রার্থীরা। পছন্দমতো প্রতীক পেয়ে খুশি দলের রাজ্য নেতৃত্ব। এসইউসিআই নেতা সৌমেন বসুর প্রতিক্রিয়া, ‘ব্যাটারি টর্চ লাইট আমাদের পছন্দ ছিল। এবার সেটাই পেয়েছি। কিন্তু মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় যে মার খেতে হয়েছে তারপর এখন এই টর্চ লাইট সিম্বল গ্রাম বাংলায় কতটা তুলে ধরতে পারব, সেটাই চিন্তার।’

[নেতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে সরকারি গাড়ি ও নিরাপত্তা ছাড়লেন সিদ্দিকুল্লা]

Advertisement

গ্রাম বাংলায় তখনও বিদ্যুৎ পৌঁছয়নি। রাতের অন্ধকারে মেঠো পথে টর্চ হাতে যাতায়াত করতেন গ্রামবাসীরা। কিন্তু, রাস্তায় তো বটেই, এখন ঘরে ঘরে বিজলিবাতি। তাই টর্চের প্রয়োজনও ফুরিয়েছে। কিন্তু, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে সেই টর্চকেই প্রতীক হিসেবে পাওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেছিল এসইউসিআই। আবেদন মঞ্জুর করেছে কমিশন। গ্রাম বাংলায় ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ভোটে এসইউসিআইয়ের প্রতীক ব্যাটারি চালিত টর্চ।

Advertisement

[প্রার্থী ভেবে সরকারি কর্মচারীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মার, কাঠগড়ায় তৃণমূল]

স্বাধীনতার পর থেকে এ বঙ্গে প্রায় সমস্ত নির্বাচনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এসইউসিআই প্রার্থীরা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর এলাকায় এককালে দলটি যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিল। বহু বছর জয়নগর বিধানসভা থেকে জিততেন এসইউসিআই প্রার্থীই। কিন্তু, এই দলটির নির্দিষ্ট কোনও নির্বাচনী প্রতীক নেই। প্রতিবার ভোটের আগে কমিশনের কাছে পছন্দের প্রতীক চেয়ে আবেদন করেন এসইউসিআইয়ের রাজ্য নেতৃত্ব। গত পঞ্চায়েত ভোটে তাদের প্রতীক ছিল রঙিন গ্লাস। যা নিয়ে বিতর্ক কিছু কম হয়নি। এসইউসিআইয়ে প্রার্থীর সমর্থনে দেওয়াল লিখন, ফ্লেক্স, হোর্ডিংয়ে রঙিন গ্লাসে ছবি দেখে কটাক্ষ করেছিলেন অনেকেই। কমিশনের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন দলের নেতারাও। এবারের পঞ্চায়েত ভোটে অবশ্য পছন্দের প্রতীকই পেল এসইউসিআই। ­এসইউসিআই নেতা সৌমেন বসুর জানিয়েছেন, ‘ব্যাটারি টর্চ লাইট আমাদের পছন্দ ছিল। এবার সেটাই পেয়েছি। কিন্তু মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় যে মার খেতে হয়েছে তারপর এখন এই টর্চ লাইট সিম্বল গ্রাম বাংলায় কতটা তুলে ধরতে পারব, সেটাই চিন্তার।‘

[শিক্ষা সংসদের সভাপতির পদ ছেড়ে ভোটের ময়দানে রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষক

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ