Advertisement
Advertisement

Breaking News

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী বাংলাদেশের সংরক্ষিত মহিলা আসনের প্রার্থীরা

মহিলা সংরক্ষিত ১টি আসন এখনও বিএনপি-র জন্য ছাড়া রয়েছে।

Female members selected uncontested in Bangladesh
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:February 17, 2019 2:54 pm
  • Updated:February 17, 2019 2:54 pm

সুকুমার সরকার, ঢাকা: বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে ৪৯ জন প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। বেসরকারি সূত্রে খবর, ৪৯টি সংরক্ষিত আসনের কোনওটিতেই প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় এককভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা।  নির্বাচিত ৪৯ জনের মধ্যে রয়েছেন শাসকদল আওয়ামি লিগের মনোনীত ৪৩ জন, জাতীয় পার্টির ৪ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন। রয়েছেন ১ জন নির্দল প্রার্থীও।

শনিবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনও প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায়, তাদের নির্বাচিত ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার আবুল কাসেম। নির্বাচন কমিশনের তরফে রিটার্নিং অফিসার আবুল কাসেম জানিয়েছেন, ‘সংরক্ষিত ৪৯টি মহিলা আসনের কোনওটিতেই একাধিক প্রার্থী ছিলেন না। তাই তাঁরা সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচিতদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের জন্য নির্বাচন কমিশনের সচিবকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে কমিশন থেকে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করবে’।

Advertisement
জামাত শিবিরে তীব্র অন্তর্দ্বন্দ্ব, দল ছাড়লেন শীর্ষ নেতা

এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ১১ ফেব্রুয়ারি। ৪৯টি সংরক্ষিত আসনের বিপরীতে ৪৯ জন প্রার্থী মনোয়নপত্র জমা দেন এই নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই। ১২ ফেব্রুয়ারি জমা পড়া ৪৯টি মনোনয়নপত্র যাচাই করে সব মনোয়নপত্রকে বৈধ ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম। সেই ধারাবাহিকতায় শনিবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিন ধার্য করা ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত কোনও প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায়, প্রত্যেককে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ৩০০ আসনের সঙ্গে সংরক্ষিত মহিলা আসন রয়েছে ৫০টি। এর মধ্যে ৪৯টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ইতিমধ্যে। বাকি একটি আসন এখনও ফাঁকা রয়েছে। সেই আসনের সদস্য নির্বাচিত হবেন ভোটে নির্বাচিত বিএনপির সাতজন প্রার্থীর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে। এই সংরক্ষিত আসনে বিএনপির একজন প্রার্থীর নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে গেজেট প্রকাশের ৯০ দিনের মধ্যে বিএনপির প্রার্থীরা শপথ গ্রহণ না করলে এই সাতটি আসন কমিশন শূন্য ঘোষণা করবে। পরবর্তীতে এই আসনগুলিতে ফের ভোট হবে। তাতে যাঁরা এই জয়ী হবেন, তাঁদের মধ্যে থেকে মহিলা সংরক্ষিত একটি আসনে প্রার্থী মনোনয়ন ও ভোট হবে। 

Advertisement

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ