Advertisement
Advertisement

Breaking News

‘আমি ধর্ষণ করেছি’, গলায় চিরকুট-সহ দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য

তদন্তে নেমেছে পুলিশ৷

 rapist killed in Bangladesh

ছবিটি প্রতীকী

Published by: Tanujit Das
  • Posted:January 26, 2019 9:10 pm
  • Updated:January 26, 2019 9:10 pm

সুকুমার সরকার, ঢাকা: আবারও উদ্ধার হল ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্তের গুলিবিদ্ধ লাশ৷ এবার ঘটনাস্থল বাংলাদেশের দক্ষিণাংশের জেলা ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া৷ মৃতের নাম সজল জমাদ্দার, বয়স ২৮৷ পুলিশ জানিয়েছে, এবারও মৃতের গলাতে ঝোলানো ছিল একটি চিরকুট৷ যাতে লেখা ছিল, ‘মাদ্রাসা ছাত্রী করিমাকে আমি ধর্ষণ করেছি৷ সে কারণেই আমার এই পরিণতি।’

[বিক্রমপুরে আবিষ্কৃত সেন যুগের প্রাসাদ-দিঘি ]

Advertisement

শনিবার দুপুরে ওই এলাকার বলতলা গ্রামের মাঠে লাশটিকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা৷ তাঁরাই খবর দেন পুলিশে৷ ঘটনাস্থলে আসেন কাঁঠালিয়া থানার পুলিশ৷ মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সজলের লাশ উদ্ধার করেন তাঁরা। কাঁঠালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার এনামুল হক জানান, ১২ জানুয়ারি ভান্ডারিয়া উপজেলার এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল সজল ও তার এক সঙ্গী৷ পানের বরজের ভিতর ওই ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে তারা। এই ঘটনায় অভিযুক্ত রাকিব হোসেন সজল ও সজল জমাদ্দারের নামে অভিযোগ দায়ের করেন ওই ছাত্রীর বাবা৷ তবে অভিযোগ জমা পড়ার পর থেকেই সজল জমাদ্দার নিখোঁজ ছিল৷

Advertisement

[সুসম্পর্ক বজায় রাখার বার্তা দিয়ে মোদিকে সাধারণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা হাসিনার]

প্রসঙ্গত, এর আগে সাভারের খাগান এলাকার আমিন মডেল টাউনের একটি মাঠ থেকে উদ্ধার হয় রিপন নামে এক ব্যক্তির লাশ৷ একটি গণধর্ষণের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ছিল সে। তার গলাতেও ঝোলানো ছিল একই রকমের চিরকুট৷ যাতে লেখা ছিল, ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা’। পুলিশ জানিয়েছিল, ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যাবেলা ১৬ বছর বয়সী এক তরুণীকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল ওই কারখানার চিফ রিপন-সহ পাঁচজন৷ কারখানার পিছনের একটি মাঠে গণধর্ষণ করা হয় ওই কিশোরীকে। ৭ জানুয়ারি নরসিংহপুরের নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মৃত্যু হয় ওই কিশোরীর। এরপরই তদন্তে রিপনের নাম মূল অভিযুক্ত হিসাবে উঠে৷ ওই ঘটনারও তদন্ত শুরু করে সাভার থানার পুলিশ।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ