Advertisement
Advertisement

Breaking News

Abhishek Banerjee

অবশেষে সন্দেশখালি নিয়ে মুখ খুললেন অভিষেক, কী বললেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক?

৫ জানুয়ারি তৃণমূল নেতা শেখ শাহাজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে আক্রান্ত হন ইডি আধিকারিক ও জওয়ানরা। কার্যত প্রাণ হাতে করে ফিরে আসেন তাঁরা।

Abhishek Banerjee opens up over Sandheshkhali Issue | Sangbad Pratidin
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:January 29, 2024 6:27 pm
  • Updated:January 29, 2024 7:05 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সন্দেশখালি কাণ্ড নিয়ে তোলপাড় গোটা বাংলা। জল গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তবে এখনও ফেরার শেখ শাহজাহান। সেই ঘটনার ২৪ দিন পর অবশেষে সন্দেশখালি নিয়ে মুখ খুললেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। বললেন, “কে কী করেছে জানি না। তবে সন্দেশখালিতে যা হয়েছে, তা না হলেই ভালো হত।” প্রশ্ন তুললেন ইডির ভূমিকা নিয়েও।

ক্রমশ গভীর হচ্ছে শাহজাহান অন্তর্ধান রহস্য। সোশাল মিডিয়ায় ‘অ্যাকটিভ’ হলেও, পুলিশের কাছে ‘ফেরার’ তৃণমূল নেতা। ইডির তলবেও সাড়া দিচ্ছেন না। ইডির উপর হামলার ঘটনার ২৪ দিন পরও সন্দেশখালির বেতাজ বাদশার খোঁজ পাচ্ছেন না তদন্তকারীরা। কোথায় রয়েছে  শাহজাহান? কেন হদিশ মিলছে না, তা নিয়ে আদালতের প্রশ্নের মুখে পুলিশ। অবশেষ সন্দেশখালি কাণ্ড নিয়ে মুখ খুললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন ডায়মন্ড হারবার থেকে তিনি বলেন, “শেখ শাহজাহান কী করেছেন আমি জানি না। তবে যতটুকু শুনেছি, ঘটনার দিন উনি ছিলেন না। তবে সন্দেশখালিতে যা হয়েছে, তা না হলেই ভালো হত। কিন্তু বাড়ির বাইরে কারা ছিলেন। কে কী করেছে, তা বিচার সাপেক্ষ। এভাবে বলা সম্ভব নয়।” ইডির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন অভিষেক। তাঁর কথায়, “আমি কাউকে সমর্থন করছি না। ইডি যেকোনও জায়গায় গিয়ে, যার বাড়িতে ইচ্ছে ঢুকে তল্লাশি করতে পারে। তবে ইডি আধিকারিকদের একটা প্রশ্ন করতে চাইব, ওনারা তিনঘণ্টা ধরে আসছেন, সংবাদমাধ্যম জেনে গেল। অথচ পুলিশ জানল না কেন?”

Advertisement

[আরও পড়ুন: কলকাতা হাই কোর্টে বিচারপতিদের সংঘাত, মেডিক্যাল মামলা নিজের হাতে নিল সুপ্রিম কোর্ট]

প্রসঙ্গত, রেশন দুর্নীতি মামলায় নাম জড়িয়েছে শেখ শাহজাহানের। গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালির সরবেড়িয়ায় তাঁর বাড়িতে হানা দেন ইডি আধিকারিকরা। তবে তৃণমূল নেতার খোঁজ পাওয়া যায়নি। ইডির দাবি, তাঁর দুটি ফোন নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। একটি নম্বর ব্যস্ত ছিল। আরেকটিতে ফোন ধরেন শাহজাহান। ইডি শুনেই ফোন কেটে দেন। আর তার পরই হামলা শিকার হন ইডি আধিকারিকরা। ভাঙচুর করা হয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের গাড়িতেও। এর পর গত ২৪ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার শাহজাহানের বাড়িতে যায় ইডি। এখনও খোঁজ নেই শাহজাহানের। সম্প্রতি গোটা ঘটনার নিন্দা করেছিলেন ফিরহাদ হাকিম। বলেছিলেন, “ইডি আধিকারিকদের উপর হামলা ঠিক হয়নি। যা হয়েছে, তা অন্যায় হয়েছে।” কিন্তু এদিন ইডির ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুললেন অভিষেক।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ৪ ‘মোসাদ এজেন্টের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর ইরানে, কী করবে ইজরায়েল?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ