Advertisement
Advertisement

Breaking News

এক দো তিন-এর ‘জঘন্য’ রিমেক, আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার পথে ‘তেজাব’ পরিচালক

নিজের ছবির গানের এহেন দশায় চটে লাল পরিচালক।​

Baaghi 2: Jacqueline Fernandez’s Ek Do Teen draws Tezaab director ire
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:March 21, 2018 3:03 pm
  • Updated:August 1, 2019 7:15 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: তাঁর ছবির গান নিয়ে এতকিছু হয়ে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ডিং হয়েছে নতুন গান। খ্যাতি-অখ্যাতি-প্রশংসা-সমালোচনা কুড়োচ্ছেন জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ। অথচ তিনি এসবের কিছুই জানতেন না। কোরিগ্রাফার সরোজ খানের থেকে পুরো বিষয়টি জানতে পারেন ‘তেজাব’ পরিচালক এন চন্দ্র। আর সব দেখেশুনে একেবারে তাজ্জব হয়ে যান। মাধুরীর সেই আইকনিক নাচের যে এমন কুৎসিত রিমেক হতে পারে তা তাঁর কল্পনার বাইরে। আর তাই আইনি পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।

 বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ‘ধর্ষণ’ গায়িকাকে, অভিযুক্ত গায়ক দেবজিৎ ]

Advertisement

সূত্রের খবর, জ্যাকলিনের গানের ভিডিওটি দেখার পরই চটে লাল এন চন্দ্র। তাঁর মতে এত জঘন্য রিমেক আর হতে পারে না। বাস্তবিক বহু সিনেপ্রেমীও তাই বলেছিলেন। ‘বাঘি-২’ ছবিতে নতুন করে তৈরি করা হয়েছে আইকনিক ‘এক দো তিন’ গানটিকে। যেখানে মোহিনী মাধুরী হওয়ার চেষ্টা করেছেন জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ। কিন্তু সকলে একবাক্যে বলেছেন, চেষ্টা নয়, বরং একে অপচেষ্টা বলাই ভাল। কোথায় সেই মাধুরীর লাস্য, সৌন্দর্য! কোথায় সেই লাবণ্য! আর কোথায়ই বা নাচের সেই মিষ্টি ব্যাপার, যাতে মোহাবিষ্ট হয়েছিল তামাম দর্শক। রিংটোনের যুগ চালু হওযার আগেই যে সুর বহুজনের মনে রিংটোন হয়ে উঠেছিল, সে গান যে এমন পর্যায়ে যেতে পারে তা বোধহয় কেউ কল্পনাও করেননি।

Advertisement

জ্যাকলিনের চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিল না। কিন্তু এ গানে যে লাবণ্য ও দক্ষতার মাত্রা মাধুরী রেখে গিয়েছেন, তা টপকে যাওয়া সম্ভব নয়। মাধুরীর মতো নাচে দক্ষ অভিনেত্রীর পারফরম্যান্সের সামনে জ্যাকলিনের কষ্টকর চেষ্টা হাস্যকর হয়ে উঠেছে। মুখে হাসি ধরে রেখে তিনি যা করেছেন, তা জবরদস্ত শারীরিক কসরত হতে পারে, কিন্তু মাধুরীর ছিটেফোঁটা নেই তাতে। এই নাচের জন্য কোরিওগ্রাফার সরোজ খানের কাছে প্রায় মাসখানেক পড়েছিলেন মাধুরী। এতটাই তাঁর ডেডিকেশন। এদিকে সরোজ খানও এ গানের এহেন হাল থেকে দুঃখিত। তিনিই এন চন্দ্রকে খবর দেন। তারপরই চটে লাল ‘তেজাব’ পরিচালক। নয়া গানের বিরুদ্ধে তিনি আইনি ব্যবস্থা নিতে চলেছেন বলেই সূত্রের খবর। পরিচালক এতটাই হতাশ যে, এই গান থেকে তাঁর মন্তব্য, এ যেন সেন্ট্রাল পার্ককে বোটানিক্যাল গার্ডেন করে তোলা হয়েছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ