Advertisement
Advertisement
Irrfan Khan

২৯ এপ্রিলের রাতে কী হয়েছিল? ইরফান খানের মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মৃতিচারণায় স্ত্রী সুতপা

শেষের দিনগুলো কীভাবে কাটাতেন ইরফান? ছবি শেয়ার করে জানালেন ছেলে বাবিলও।

Irrfan Khan Memories: Sutapa Sikdar and Babil Khan Shares emotional post | Sangbad Pratidin
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:April 29, 2021 1:23 pm
  • Updated:April 29, 2021 1:23 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইউটিউবে একটু খুঁজলেই ভিডিওটি পাওয়া যাবে। এক মনে ‘বডে আচ্ছে লাগতে হ্যায়’ গেয়ে যাচ্ছে ‘যোগী’। ঠিক যেন যোগীই ছিলেন তিনি। জীবনের প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করতেন। সেই অভিজ্ঞতাই প্রতিফলিত হত ‘করিব করিব সিঙ্গল’-এর মতো সিনেমায়। ২৯ এপ্রিল। ঠিক এক বছর আগের এই দিনেই সিনে অনুরাগীরা পেয়েছিলেন দুঃসংবাদ। ইরফান খান (Irrfan Khan) আর নেই।

Advertisement

বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই প্রয়াত অভিনেতাকে স্মরণ করছেন অনুরাগীরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ডিং ইরফান খানের নাম। তবে ইরফান কাছে না থাকার দুঃখ যেন সবার থেকে একটু বেশি তাঁর স্ত্রী সুতপা শিকদারের (Sutapa Sikdar)। ফেসবুকে নিজের মনের কথা উজার করে দিয়েছেন সুতপা। জানিয়েছেন কীভাবে ইরফানের শেষ সময় তাঁর প্রিয় গান ক্রমাগত শুনিয়ে গিয়েছিলেন। ২০২০ সালের ২৯ এপ্রিলের রাত ১১.১১ মিনিটে সুতপার জীবন যেন থমকে গিয়েছিল। প্রিয় মানুষটার দেহ নিথর হয়ে গিয়েছিল।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘এমন শান্তিপূর্ণ ভোট আগে হয়নি’, ভোটদানের পর জনসাধারণের উদ্দেশে বার্তা মিঠুন চক্রবর্তীর]

ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামা থেকে বাঙালি কন্যা সুতপার সঙ্গে ইরফানের পরিচয়। সেখান থেকেই বন্ধুত্ব, ভালবাসা। সেই স্মৃতিও স্মরণ করেন সুতপা। জানান, কীভাবে NSD-র সামনে বলে কত্থক কেন্দ্রের মেয়েদের দেখতেন। ইরফান বারবার ভুলভাবে তাঁর নাম উচ্চারণ করতে সেকথাও জানিয়েছেন সুতপা। “এখনও কি বয়ে যাওয়া নদীর থেকে জল তুলে পান করো?” প্রশ্ন করেন সুতপা। ইরফান ও তাঁর পরিবারের শান্তি কামনা করেন।

মৃত্যুর দু’মাস আগে নাকি বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন ইরফান। কিন্তু তা আর হয়নি। বিরল নিউরোএন্ডক্রিন টিউমারের পরে কোলন ইনফেকশনই কাল হল। বাবার শেষের দিনের স্মৃতি শেয়ার করেন বাবিল খানও (Babil Khan)। জানান কীভাবে ইরফান কেমো থেরাপির তীব্র যন্ত্রণার পরও নিজের হাতে নিজের জন্য টেবিল তৈরি করেছিলেন লেখার জন্য। কিছুদিন আগের এক সাক্ষাৎকারে বাবিল বলেন, “বাবার মৃত্যুর দু-তিন দিন আগে আমি হাসপাতালে ছিলাম। বাবার জ্ঞান থাকছিল না। আমার দিকে তাকিয়ে হেসে শেষ কথাটা বাবা বলেছিলেন, ‘আমি মরে যাচ্ছি’। আমি বলেছিলাম, ‘না’। বাবা হেসেছিল। তারপর ঘুমিয়ে পড়েছিল।”

 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

A post shared by Babil (@babil.i.k)

[আরও পড়ুন: ‘এই লোকটাকে বাংলায় ঢুকতে দেওয়া বন্ধ করা হোক’, যোগীকে তোপ শ্রীলেখার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ