Advertisement
Advertisement

Breaking News

কঙ্গনা

টুইট বিতর্কে রঙ্গোলির পাশে কঙ্গনা, কেন্দ্রকে টুইটার বন্ধ করার আরজি অভিনেত্রীর

ফারাহ খান আলি ও রিমা কাগতিকে একহাত নেন কঙ্গনা।

Kangana Ranaut requested Central to ‘Demolish’ Twitter in India
Published by: Bishakha Pal
  • Posted:April 18, 2020 9:00 pm
  • Updated:April 18, 2020 9:00 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রঙ্গোলি চান্দেলের বিতর্কিত টুইট নিয়ে এবার মুখ খুললেন কঙ্গনা রানাউত। সোশ্যাল মিডিয়া সাইট টুইটারকে বন্ধ করা আবেদন জানিয়েছেন তিনি। সঙ্গে রিমা কাগতি, ফারাহ খান আলিকে একহাত নিয়েছেন তিনি।

ইনস্টাগ্রামে কঙ্গনা রানাউত একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। রঙ্গোলির পাশে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছেন, কয়েকদিন আগে রঙ্গোলি একটি টুইট করে বলেছিলেন যাঁরা চিকিৎসক ও পুলিশকর্মীর উপর আক্রমণ করছে, তাদের গুলি করে উড়িয়ে দেওয়া হোক। কিন্তু সুসান খানের বোন ফারাহ খান আলি ও রিমা কাগতি রঙ্গোলির বক্তব্য বিকৃত করেছেন। তাঁরা বলেছেন, রঙ্গোলি মুসলিম সম্প্রদায়কে উদ্দেশ্য করে কথাগুলো বলেছেন। কঙ্গনার বক্তব্য, রঙ্গোলি যদি সত্যিই এমন কথা বলে থাকেন তাহলে তিনি ও রঙ্গোলি, দু’জনেই সর্বসমক্ষে ক্ষমা চাইবেন। কঙ্গনা আরও বলেন, “তবে কি ফারহা বা রিমা বলতে চাইছেন সব মুসলিম সন্ত্রাসবাদী? আমরা কিন্তু তা মনে করি না। আমরা বলছি না সব মুসলিম চিকিৎসকদের আক্রমণ করেছেন। সব মুসলিম পুলিশকর্মীদের উপর হামলা করছে।”

Advertisement

[ আরও পড়ুন: কোয়ারেন্টাইনে তারকাদের কাণ্ডকারখানা, বাড়িতেই পার্লার খুলে বসলেন বলিউড সেলেবরা! ]

Advertisement

এরপরই কেন্দ্র সরকারের কাছে টুইটার বন্ধের আবেদন করেন কঙ্গনা। জানান, টুইটারের মতো সোশ্যাল সাইট যে থালায় খাচ্ছে, তাতেই ছেদ করছে। এখন থেকেই ওরা কোটি কোটি টাকা আয় করছে। অথচ এই দেশেরই ক্ষতি করছে তারা। এখানে প্রধানমন্ত্রীকে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সন্ত্রাসবাদী বলা যায়। আরএসএসের মতো প্রতিষ্ঠান, যারা দিনরাত লোকের সেবায় নিযুক্ত, তাদের সন্ত্রাসবাদী বলা হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত যারা সন্ত্রাসবাদী, তাদের বলা যায় না। এই জাতীয় সংস্থা বন্ধ করে দেওয়া দরকার। দেশ এখন অন্য এক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁর আবেদন এই জাতীয় সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে নিজেদের কোনও প্ল্যাটফর্ম খোলা উচিত।

এখানেই থামেননি কঙ্গনা। এরপর ববিতা ফোগাতের বিষয়টিও টেনে এনেছেন তিনি। বলেন, ববিতাকে হেনস্তা করা হচ্ছে। যারা রাষ্ট্রবাদের জন্য সরব হয়, তাদেরকেই হেনস্তা করা হয়। কাউকে চাকরি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। কাউকে মেরেও ফেলা হয়। ববিতা ঘটনাচক্রে তারই শিকার। তাঁকে যেন সুরক্ষা দেওয়া হয়, সেই আবেদনও করেন কঙ্গনা। 

 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 

address the controversy around #RangoliChandel’s tweet, and why freedom of speech is important in a democracy.

A post shared by Kangana Ranaut (@team_kangana_ranaut) on

[ আরও পড়ুন: ‘স্যর, আপনি প্রধানমন্ত্রী হতে চান?’ প্রশ্নের প্রেক্ষিতে অমিতাভের উত্তর নেটদুনিয়ায় চর্চিত ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ