সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বছরটা অন্যরকম ছিল। লার্জার দ্যান লাইফ ক্যারেক্টার নয় সাধারণ মানুষের কাহিনি দর্শকদের মন জয় করেছে এ বছর। বিগ বাজেটের ছবি নয় এবার প্রেক্ষাগৃহ মাতিয়েছে অফ বিট সিনেমাই। আন্ডারডগ হয়ে বাজিমাত করেছে ‘নিউটন’, ‘হিন্দি মিডিয়াম’, ‘বরেলি কি বরফি’, ‘শুভ মঙ্গল সাবধান’, ‘তুমহারি সুলু’। বছর শেষের অ্যাওয়ার্ড ফাংশনেও এদেরই জয়জয়কার।
[হারিয়ে যাওয়া রাজত্বের কাহিনি নিয়ে ফিরছে ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’]
বড় নামদের পিছনে ফেলে স্টার স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডের মঞ্চ মাতালেন রাজকুমার রাও, বিদ্যা বালান, ইরফান খান। কেরিয়ারের মধ্যগগনে রাজকুমার। যে ‘নিউটন’ তাঁকে অস্কারের দোরগোড়ায় নিয়ে গিয়েছে, তাই তাঁকে এনে দিন সেরা অভিনেতার (সমালোচকদের পছন্দে) পুরস্কার। জনপ্রিয়তার নিরিখে ‘হিন্দি মিডিয়াম’-এর জন্য সেরা পুরস্কার পেলেন ইরফান। সুলু সেজে ফের ফর্মে বিদ্যা বালান সমালোচকদের মতে তিনিই হলেন সেরা অভিনেত্রী। ‘লিপস্টিক আন্ডার মাই বুরখা’-র জন্য সেরা অভিনেত্রী হলেন কঙ্কণা সেনশর্মা (জনপ্রিয়তার বিচারে)। বাকি তালিকা এই রকম-
[ভারতীয় সিনেমায় নক্ষত্রপতন, চলে গেলেন শশী কাপুর]
- সেরা ছবি (সমালোচকদের বিচারে)- নিউটন
- সেরা পরিচালক- নীতেশ তিওয়ারি (দঙ্গল)
- সেরা সহ অভিনেতা – রাজকুমার রাও (বরেলি কি বরফি)
- সেরা সহ অভিনেত্রী – নেহা ধুপিয়া (তুমহারি সুলু)
- সেরা সংলাপ- বরেলি কি বরফি
- সেরা সাউন্ড ডিজাইন- শাহজিৎ কোয়েরি (রঙ্গুন)
- সেরা সংগীত পরিচালক ও আবহ সংগীত- প্রীতম (দঙ্গল)
- সেরা গীতিকার- অমিতাভ ভট্টাচার্য (দঙ্গল)
- সেরা নবাগত পরিচালক- সুরেশ ত্রিবেণী (তুমহারি সুলু)
- সেরা প্লেব্যাক শিল্পী (পুরুষ)- অরিজিৎ সিং (রইস ও জগ্গা জাসুস)
- সেরা প্লেব্যাক শিল্পী (মহিলা)- শাসা তিরুপতি (শুভ মঙ্গল সাবধান)
- সেরা কোরিওগ্রাফার- শ্যমক দাভর (জগ্গা জাসুস)
[কেন নির্দিষ্ট মিডিয়াকে দেখানো হল পদ্মাবতী? কমিটির প্রশ্নে নিরুত্তর বনশালি]
নিজের এই খুশি জাহির করতে কার্পণ্য করেননি তারকারা। বিদ্যা, ইরফান, রাজকুমার প্রত্যেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই খুশি শেয়ার করে নিয়েছেন।
[শরীর নিয়ে বিদ্রুপ একদম পছন্দ নয় বিদ্যা বালানের]