Advertisement
Advertisement

Breaking News

১৬ ফেব্রুয়ারি দিল্লির মুথ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন কেজরিওয়াল

১৬ ফেব্রুয়ারি শপথ নেবেন কেজরিওয়াল, বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ঘোষণা

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে পারেন অবিজেপি মুখ্যমন্ত্রীরা।

Arvind Kejriwal will take oath as Delhi CM on 16 February
Published by: Paramita Paul
  • Posted:February 12, 2020 1:19 pm
  • Updated:February 12, 2020 3:28 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ১৬ ফেব্রুয়ারি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সদ্য নির্বাচিত বিধায়কদের নিয়ে বুধবার নিজের বাড়িতে বৈঠক ডেকেছিলেন নবনির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী। সেই বৈঠক শেষেই শপথ গ্রহণের দিন চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানান দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া। সেদিন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে গোটা ক্যাবিনেট শপথ নেবেন বলেও জানান তিনি। জানা গিয়েছে, রবিবার রামলীলা ময়দানে শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান হবে। জানা গিয়েছে, তাঁর শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ বিভিন্ন রাজ্যের বিজেপি বিরোধী মুখ্যমন্ত্রীরা হাজির থাকবেন।

[আরও পড়ুন : ‘বিধায়ক নন, দুষ্কৃতীদের টার্গেটে ছিলেন আপ কর্মীই’, দিল্লির গুলি কাণ্ডে দাবি পুলিশের]

মঙ্গলবারই ঝাড়ু ঝড়ের সাক্ষী থেকেছে রাজধানী। বুধবার সকালেই দিল্লির উপরাজ্যপাল অনিল বৈজালের সঙ্গে দেখা করেন কেজরিওয়াল। শপথগ্রহণ নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রায় ১৫ মিনিট কথাবার্তা হয়। এরপর নিজের বাসের ভবনে বধায়কদের নিয়ে বৈঠকে বসেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। সেই বৈঠকে কেজরিওয়ালকে বিধানসভার দলীয় নেতা হিসেবে নির্বাচন করেন বিধায়করা।

[আরও পড়ুন : কাশ্মীরে এল বিদেশি প্রতিনিধিদের দ্বিতীয় দল, রয়েছেন EU কূটনীতিকরাও]

মঙ্গলবার বিকেলে জয়ের বিষয়টি স্পষ্ট হতে প্রথমে দলের সদর দপ্তরে আসেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ততক্ষণে অবশ্য আপের কর্মী ও সমর্থকদের ভিড়ে জনসমুদ্র তৈরি হয়েছে সেখানে। দলের ও কেজরিওয়ালের নামে স্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি নিজেদের মধ্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁদের। এরপরই সদর দপ্তরে বাইরে তৈরি করা মঞ্চে উঠে দিল্লিতে ফের জয়ী করার জন্য সাধারণ ভোটারদের ধন্যবাদ জানান কেজরিওয়াল। পবনপুত্র হনুমান দিল্লির জনগণকে আর্শীবাদ করেছেন বলেও উল্লেখ করেন। বলেন, ‘প্রথম থেকেই দিল্লিবাসীর ভালবাসা আপের সঙ্গে ছিল। তাই আমাদের বিরোধীরা শতচেষ্টা করেও কিছু করতে পারেনি। এই জয় রাজ্য়ের যে মানুষগুলি প্রতিমাসে ২০০ ইউনিট করে বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন তাঁদের জয়। আসলে এখানকার মানুষ সঠিক প্রশাসন ও উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। তাঁদের এই ভালবাসার মর্যাদা রাখার জন্য সবসময় সচেষ্ট থাকব।’

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ