Advertisement
Advertisement

Breaking News

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কংগ্রেসের নয়া সভাপতি হচ্ছেন রাহুল গান্ধী!

সোমবারই দলের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে স্পষ্ট হবে ছবিটা।

CWC meet on Monday, decks set to be cleared for Rahul's elevation as next Congress chief
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:November 19, 2017 4:17 am
  • Updated:September 23, 2019 3:32 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আসন একটি, দাবিদারও একজনই। সুতরাং তিনিই যে জিতবেন, সেই বিষয়ে কোনও দ্বিমত থাকতে পারে না। কথা হচ্ছে পরবর্তী কংগ্রেস সভাপতির পদটি নিয়ে। যে পদে নির্বাচনের নির্ঘন্ট ঘোষণা হতে পারে আগামী সোমবার। আর সেই পদে একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী রাহুল গান্ধী। সুতরাং তিনিই যে পরবর্তী সভাপতি হচ্ছেন, সেটা একরকম নিশ্চিত।

সূত্রের খবর, আগামী সোমবার কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বাসভবন ১০ জনপীঠে কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হবে ওই বৈঠক। ওইদিনই পার্টির প্রেসিডেন্ট পদের নির্বাচনের দিনক্ষণ জানানো হবে। আসন্ন ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ছবিটা স্পষ্ট হয়ে যাবে কে হবেন পরবর্তী সভাপতি। তবে শেষ মুহূর্তে অন্য কেউ মনোনয়ন জমা না দিলে (যার আশা অতি বড় রাহুল বিরোধীও করছেন না), সোনিয়া-পুত্রই দলের রাশ ধরতে চলেছেন। সবকিছু পরিকল্পমাফিক চললে ১৯ বছর ধরে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর কাছ থেকে ব্যাটন হাতে পাবেন রাহুল। যিনি ২০১৩ থেকে দলের সহ-সভাপতি।

Advertisement

গুজরাট নির্বাচনের আগে রাহুল গান্ধীর এই ‘প্রোমোশন’ প্রচারের কাজে লাগবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। বিশেষ করে কেন্দ্রের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি রাহুল তো আরওই ব্যস্ত। শিয়রে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। তাই বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচনী প্রচারের কাজে গোটা রাজ্য চষে বেড়াচ্ছেন রাহুল। ইদানীং রাজনৈতিক পরিণতবোধও বেশ চোখে পড়ছে তাঁর চলনে-বলনে। তা নিয়ে বেশ চিন্তায় গেরুয়া শিবিরের থিংকট্যাঙ্ক।  কেন্দ্রকেও রাহুল নিশানা করেছেন দুর্নীতির অভিযোগে। টুইট করে রাফালে চুক্তি নিয়ে খোঁচা দেন কেন্দ্রকে। “লজ্জাজনক এই যে আপনার ‘বস’ আপনার মুখ বন্ধ করছে”–এই টুইট করে কটাক্ষ করেন সীতারামনকে।

কেন্দ্রের কাছে তিনটি প্রশ্ন তুলেছেন রাহুল। প্রথমত, রাফালের চূড়ান্ত দাম কত। দ্বিতীয়ত, ফ্রান্সের থেকে রাফালে কেনা নিয়ে ঘোষণার আগে প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটির (সিসিএস) অনুমতি নিয়েছেন কি না। সবশেষে প্রশ্ন তুলেছেন, যে সমস্ত সংস্থার প্রতিরক্ষা বিষয়ে অভিজ্ঞতা নেই, তাদের কেন চুক্তি করতে দেওয়া হল। তাঁর তির অনিল আম্বানির রিলায়েন্স ডিফেন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থার দিকেও। যদিও সীতারামন জানিয়েছিলেন যে, দুই দেশের সরকার বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পর কোন বেসরকারি সংস্থা কী করল তার সাথে সরকারের কোনও সম্পর্ক নেই।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ