Advertisement
Advertisement

নয়া চুক্তিতে ১২টি মাইন বিধ্বংসী জাহাজ আসছে ভারতের হাতে

এজন্য প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে চলেছে ভারত।

Govt. to acquire several mine Sweeping warships
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:March 1, 2017 12:35 pm
  • Updated:March 1, 2017 12:35 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আরও বাড়তে চলেছে ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তি। মাইন বিধ্বংসী জাহাজ কিনতে প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকার একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে চলেছে ভারত। আগামী ৩১ মার্চের মধ্যেই সেই চুক্তিতে সই হয়ে যাবে। একটি দক্ষিণ কোরিয়ান জাহাজ প্রস্তুতকারক সংস্থার সঙ্গে মিলে প্রায় ১২টি মাইন বিধ্বংসী জাহাজ তৈরি করবে ভারত।

ধর্ষিতাকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া সরকারের কর্তব্য, মত আদালতের

জানা গিয়েছে, ভারত সরকারের মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের অধীনে গোয়া শিপইয়ার্ড লিমিটেড এবং বুসানের কাঙ্গনাম কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে জাহাজগুলো তৈরি করা হবে। গতবছরই এই চুক্তি সই হওয়ার কথা ছিল। কয়েকটি কারণের জন্যই সেটি পিছিয়ে যায়। ইটালির জাহাজপ্রস্তুত কারক সংস্থাকে পিছনে ফেলেই এই প্রকল্পটি পেয়েছে কাঙ্গনাম কর্পোরেশন।ভারত এবং দক্ষিণ কোরিয়ান সংস্থাটি মিলে মোট ১২টি জাহাজ তৈরি করবে এবং সবক’টিই ভারতেই তৈরি হবে। চলতি মাসে চুক্তির পর প্রথম জাহাজ তৈরি শুরু হওয়ার কথা ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে। ১২টি মাইন বিধ্বংসী জাহাজই ২০২১ থেকে ২০২৬ সালের মধ্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়ার কথা।

Advertisement

অস্কারের ব্যাকস্টেজে ‘মাতাল’ প্রিয়াঙ্কা, ভাইরাল ভিডিও

জলসীমায় শত্রুপক্ষের রণতরী ও সাবমেরিনের চলা ফেরায় বাধা দিতে মাইন ব্যবহার করা হয়। কোনও জাহাজের চুম্বকীয় তরঙ্গ বা জাহাজ নিজেই যদি এই মাইনগুলির সংস্পর্শে আসে তাহলেই বিস্ফোরণ ঘটে। গোয়া শিপইয়ার্ড লিমিটেড ইতিমধ্যে নিজেদের পরিকাঠামোর উন্নতিতে ৮০০ কোটি টাকা খরচ করে ফেলেছে। যাতে প্লাষ্টিক বা কাচ দিয়ে জাহাজের নীচের কাঠামো তৈরি করা যায়। কারণ সেক্ষেত্রে মাইনের সংস্পর্শে এই জাহাজগুলি আসবে না। আর সহজেই শত্রুপক্ষের পোঁতা মাইন ধ্বংস করতে পারবে সেগুলি।

Advertisement

শিশুপাচার কাণ্ডের জের, বিজেপি থেকে অপসারিত জুহি

ভারতীয় নৌসেনার হাতে এখন মাত্র ছ’টি মাইন বিধ্বংসী জাহাজ রয়েছে। প্রায় কয়েকদশক আগে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে জাহাজগুলি কেনা হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতিতে আরও ২৪টি এরকম জাহাজের প্রয়োজন ভারতের। বিশেষজ্ঞরা আশাবাদী, নতুন এই চুক্তির ফলে আগামীদিনে সেই ঘাটতি কিছুটা হলেও মিটবে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ