Advertisement
Advertisement

Breaking News

সম্পত্তি রয়েছে, অথচ আইটি রিটার্ন ফাইল করেননি? এবার সাবধান!

জানেন কি, অতি গোপনে চলছে 'অপারেশন ক্লিন মানি'।

I-T plans to pursue property-holders who have never filed income tax returns
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:August 18, 2017 7:19 am
  • Updated:August 18, 2017 7:19 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নিজের নামে বাড়ি-সহ অন্যান্য সম্পত্তি রয়েছে, অথচ আইটি রিটার্ন ফাইল করেন না? এবার সেই সব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামছে আয়কর বিভাগ। আয়কর কর্তাদের মতে, অনেকেই আইনের ফাঁক গলে কখনও আইটি ফাইল জমা দেন না। অনেকে কর ফাঁকি দিতে বেনামে বাড়ি-গাড়ি বা সম্পত্তি কিনে রাখেন। তাঁদের খুঁজে বার করতেই এবার বিশেষ অভিযানে নামতে চলেছে আয়কর বিভাগ। কালো টাকার লেনদেনে রাশ টানতে মোদি সরকারের এই নয়া পদক্ষেপের পোশাকি নাম ‘অপারেশন ক্লিন মানি।’

এক শীর্ষ আয়কর কর্তার যুক্তি, বিপুল সম্পত্তির মালিক, নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নাম প্রচুর সম্পত্তি রয়েছে, এমন অনেক ব্যক্তিও আইটি রিটার্ন ফাইল করেন না। সরকারের কাছে এমন বহু তথ্য রয়েছে। এবার সেই সব তথ্য একটিই সেন্ট্রাল সার্ভারে জমা করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যাঁরা এই বেআইনি কাজ করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে আয়কর বিভাগ। কার নাম সম্পত্তি কেনা হয়েছে, কে ওই সম্পত্তি ভোগ বা দখল করে রয়েছে, সেই সব তথ্যই এবার খতিয়ে দেখবেন আয়কর কর্তারা।

Advertisement

[আরও বেকায়দায় চিন, ডোকলাম ইস্যুতে সরাসরি ভারতের পাশে জাপানও]

যদি দেখা যায়, কোনও ব্যক্তি বেনামে অন্যের সম্পত্তি ভোগ বা দখল করে রয়েছেন, তাহলে প্রমাণ একত্রীকরণ করবেন আয়কর অফিসাররাই। অনেক সময় দেখা যায়, আয়কর লুকোতে সম্পত্তির সঠিক মূল্য দেখানো হয় না কাগজে-কলমে। এই দুর্নীতির বিরুদ্ধেও অভিযানে নামছেন আয়কর বিভাগের অফিসাররা। প্রথমে নোটিস, পরে হানা দিয়ে অভিযুক্তদের পাকড়াও করা হবে। পালানোর কোনও পথ নেই, বলছেন কেন্দ্রের এক শীর্ষকর্তা। কারণ, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে প্রতিটি লেনদেনেরই হিসাব রয়েছে। প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেই সব তথ্য একটিই সার্ভারে জড়ো করে খতিয়ে দেখা হবে এবার।

Advertisement

বাস্তবে, প্রত্যেক ভারতীয় কেনাকাটা ও বিনিয়োগের পিছনে কত টাকা খরচ করছেন, তার উপর ভিত্তি করে ‘প্রোফাইল’ তৈরি করে আয়কর বিভাগ। তাঁদের আয়ের সঙ্গে কেন্দ্রের ঘরে তাঁরা কত টাকা কর হিসাবে জমা দিয়েছেন সেটা মিলিয়ে দেখা হয় নিয়ম করে। এছাড়াও ‘অপারেশন ক্লিন মানি’র দ্বিতীয় দফায় আওতায় প্রায় ৫৫ লক্ষ মানুষের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ও প্রদেয় করের উপর নজর রাখা হবে। নোট বাতিলের পর অন্তত ১৮ লক্ষ সন্দেহজনক লেনদেনের হদিশ মিলেছে।

[অমানবিক! সংজ্ঞাহীন বাসচালকের পকেট থেকে চুরি গেল মোবাইল, ১২ টাকা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

#IT