Advertisement
Advertisement

গ্রেপ্তার মধ্যপ্রদেশ ট্রেন হামলার মূলচক্রী প্রাক্তন বায়ুসেনা কর্মী জিএম খান

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশ ট্রেন হামলার মূলচক্রী ও ভারতে ইসলামিক স্টেট জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রধান গৌস মহম্মদ খান-সহ তিন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করল উত্তরপ্রদেশ পুলিশের জঙ্গি দমন শাখা (এটিএস)। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতের খোঁজে বৃহস্পতিবার, রাজ্য জুড়ে তল্লাশি চালায় উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এটিএস। ওই তল্লাশি অভিযানে কানপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ভারতে ইসলামিক স্টেটের স্বঘোষিত ‘আমির’ গৌস মহম্মদ […]

Self declared ISIS 'Amir' of India GM Khan nabbed
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:March 9, 2017 10:57 am
  • Updated:March 9, 2017 10:57 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশ ট্রেন হামলার মূলচক্রী ও ভারতে ইসলামিক স্টেট জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রধান গৌস মহম্মদ খান-সহ তিন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করল উত্তরপ্রদেশ পুলিশের জঙ্গি দমন শাখা (এটিএস)। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতের খোঁজে বৃহস্পতিবার, রাজ্য জুড়ে তল্লাশি চালায় উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এটিএস। ওই তল্লাশি অভিযানে কানপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ভারতে ইসলামিক স্টেটের স্বঘোষিত ‘আমির’ গৌস মহম্মদ খান-সহ তিন আইএস জঙ্গি।

ছেলে ‘দেশদ্রোহী’, জঙ্গি সইফুল্লাহর লাশ নিতে অস্বীকার বাবার

গতকাল, লখনউয়ে চলা দীর্ঘ গুলির লড়াইয়ের পর নিকেশ করা হয় সইফুল্লাহ নামের আইএস জঙ্গিকে। ভোপাল-উজ্জয়িনী যাত্রীবাহী ট্রেন বিস্ফোরণের পিছনে দায়ী ছিল ওই জঙ্গি। তাকে নির্দেশ দিত প্রাক্তন বায়ুসেনা কর্মী খান।

Advertisement

বিউটি পার্লারের মধ্যে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ, ধৃত দুই

আইএস দ্বারা সইফুল্লাহ এতটাই প্রভাবিত হয়েছিল যে, নিজেকে এই জঙ্গি সংগঠনের সদস্য বলেই ভাবতে শুরু করেছিল সে। লখনউয়ে গুলির লড়াইয়ে হত এই জঙ্গি সম্পর্কে এমন তথ্যই উঠে এসেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের হাতে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নিজেকে সন্ত্রাসবাদের চরম পর্যায়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিল সইফুল্লাহ। ইন্টারনেট দেখে বোমা বানানো শিখেছিল উত্তরপ্রদেশের এই যুবক।

Advertisement

প্রায় ১২ ঘণ্টা উত্তরপ্রদেশ এটিএসের সঙ্গে গুলির লড়াই শেষে বুধবার ভোরে খতম হয় জঙ্গি সইফুল্লাহ। বহুবার তাকে আত্মসমর্পণ করানোর চেষ্টা করে পুলিশ। এমনকি সইফুল্লাহর দাদা মহম্মদ ফয়জলের সঙ্গে কথাও বলে পুলিশ। ভাইকে বোঝানোর জন্য বলা হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে ভাইকে বোঝানোর চেষ্টা করেন ফয়জল। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। এরপরই গুলির লড়াইয়ে খতম হয় ওই জঙ্গি। ছেলের এই কাজ মেনে নিতে পারেননি বাবা সরতাজ। এমন দেশদ্রোহী ছেলের লাশ পর্যন্ত নিতে অস্বীকার করেছেন তিনি।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ