Advertisement
Advertisement
দিলীপ

ফের প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে বাধার মুখে দিলীপ ঘোষ, মিলল না ইকো পার্কে ঢোকার অনুমতি

তৃণমূল ভয় পাচ্ছে বলেই তাঁকে বারবার বাধা দেওয়া হচ্ছে, মন্তব্য বিজেপি সাংসদের।

BJP MP Dilip Ghosh engages in spat with Security guard of Eco park

ফাইল ছবি।

Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:July 3, 2020 10:24 am
  • Updated:July 3, 2020 10:30 am

রপায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়: একদিনের ব্যবধানে ফের প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে বাধার মুখে পড়লেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। শুক্রবার সকালে ইকো পার্কে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাঁকে বাধা দেন সেখানকার নিরাপত্তারক্ষীরা। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা।

সদ্যই বাসা বদল করেছেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তাঁর বর্তমান ঠিকানা নিউটাউনের জোতভীম এলাকা। সেখান থেকেই শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণে বের হন দিলীপ ঘোষ। পরিকল্পনা ছিল ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণ সারার। কিন্তু সেখানে প্রবেশের চেষ্টা করতেই বাধে গোল। জানা গিয়েছে, এদিন সকালে ইকো পার্কে প্রবেশের সময় বিজেপি সাংসদকে বাধা দেয় সেখানকার নিরাপত্তারক্ষীরা। স্বাভাবিকভাবেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। এ প্রসঙ্গে দিলীপবাবু প্রশ্ন তোলেন যে,  “মর্নিং ওয়াকেরর জন্য সকাল সাড়ে পাঁচটা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আমরা নিয়ম মতোই এসেছি। তাহলে কেন বাধা?”

Advertisement

[আরও পড়ুন: একাধিক নেতা-নেত্রী জ্বরে কাবু, করোনাতঙ্কে পথে নেমে কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা দিলীপ ঘোষের]

এ দিন দিলীপ ঘোষ বলেন, “আসলে তৃণমূল ভয় দেখানোর রাজনীতি করছে। বিপদ আসন্ন তা বুঝতে পেরেই  বাংলায় এ ধরণের নোংরা রাজনীতি আমদানি করেছে শাষকদল। আমরা চা খাব কি না, কোথায় খাব, বা কোথায় যাব, তা তৃণমূলের গুন্ডারা ঠিক করে দিচ্ছে। এটা চলতে পারে না। যারা সমাজবিরোধীদের ভাষায় কথা বলে তাঁদের সেভাবেই জবাব দিতে হবে।” এই ঘটনার পর শুক্রবার কেষ্টপুরে চা চক্রে যোগ দেন দিলীপ ঘোষ। সেখান থেকে ফের হুমকির সুরে তিনি বলেন, “হামলার জবাব ঠিক সময়েই দেব।” এদিনের চা চক্র থেকে টিকটক অ্যাপ বাতিল প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদদের মন্তব্যকেও কটাক্ষ করেন তিনি। পাশাপাশি, রাজ্যের এক যুবক যে টিকটকের বিকল্প অ্যাপ তৈরি করেছেন তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেন সাংসদ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: শিক্ষামন্ত্রীর ডাকে সাড়া, গ্রামে গিয়ে গাছতলায় পড়াচ্ছেন বার্নপুর শান্তিনগর বিদ্যামন্দিরের শিক্ষকরা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ