Advertisement
Advertisement

Breaking News

Dilip Ghosh

‘আইসিরা টাকা তুলে দলকে দেয়’, তৃণমূল ও রাজ্য পুলিশকে একযোগে আক্রমণ দিলীপের

মুখ্যমন্ত্রীকেও আক্রমণ করেন বিজেপি সাংসদ।

Dilip Ghosh again attacks police | Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:December 27, 2022 12:48 pm
  • Updated:December 27, 2022 4:15 pm

রূপায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়: এবার ফের দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) নিশানায় রাজ্য পুলিশ। দাবি করলেন, আইসি-রা নাকি টাকা তুলে তা দেয় তৃণমূলকে। মুখ খুললেন অনুব্রত-সহ একাধিক প্রসঙ্গে। কটাক্ষ করলেন মুখ্যমন্ত্রীকেও। মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছেন তৃণমূল নেতারা। 

কলকাতায় থাকলে নিয়মিত ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে যান বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। সেখান থেকেই একাধিক ইস্যুতে রাজ্যকে তুলোধোনা করলেন তিনি। রাজ্যের তিন আইসির বাড়িতে তল্লাশি প্রসঙ্গে বললেন, “রাজ্যের তরফে চেষ্টা করা হচ্ছে সেটা ভাল কথা। এটা আগে করা হলে রাজ্যকে বদনাম হতে হত না। কেউ সন্দেহের উর্ধ্বে নয়। এরা টাকা তুলে পার্টিকে (তৃণমূল) দেয়। হয়তো সিবিআই তদন্তের কথা রয়েছে, তাই এদের তল্লাশি করা হচ্ছে।” অনুব্রত মণ্ডলের  (Anubrata Mandal) পুলিশি হেফাজতের মেয়াদ প্রসঙ্গে বলেন, “পুলিশের যে কাজ করার কথা ছিল সেটা এখন সিবিআই করছে। পুলিশ এখন অপরাধীদের রক্ষাকর্তার ভূমিকায়। মানুষের মধ্যে কী প্রভাব হবে?”

Advertisement

[আরও পড়ুন: বড়দিনে পানশালায় ঢুকে বচসা, কর্মীদের মারধরের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২ বাংলাদেশি]

গ্রুপ ডি’র চাকরি প্রাপকদের তালিকায় নাম রয়েছে বিজেপির সাংসদ ঘনিষ্ঠের। এদিন সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে দিলীপ ঘোষ বলেন, “সব পরীক্ষায় দুর্নীতি হয়েছে, কে নিয়েছে বা কে নেয়নি বলা মুশকিল। অনেকে আমাদের পার্টিতে চলে এসেছে। যার চাকরির দরকার সেই টাকা দিয়েছে। তদন্ত হওয়া দরকার।” ডেবরার বিজেপির মণ্ডল সভাপতির বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে। সেই প্রসঙ্গে বললেন, “কীসের জন্য তুলতেন তিনি আমি জানি না। আমাদের একজন মণ্ডল সভাপতি কী দিতে পারেন মানুষকে। এখন তৃণমূল এটাই শুরু করেছে। চাকরি চুরির তালিকায় পাশ করাদের নাম ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিজেপি আছে সেটা দেখানোর জন্য। এটা তো তৈরি হয় বিডিও অফিস থেকে। তাহলে? এভাবে হাওয়া তুলে কোনও লাভ নেই।”

Advertisement

এদিন মুখ্যমন্ত্রীকেও আক্রমণ করতে ছাড়েননি তিনি। বলেন, “নজরুল মঞ্চ থেকে বার্তা দিয়ে সংগঠন শক্ত হয় না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে গিয়ে দেখেছেন জঙ্গলমহলের কী অবস্থা। মানুষ চোখে চোখ রেখে কী পাননি বলেছেন। এবার কর্মীরা গেলে তাঁদের কলার ধরবে না মানুষ? গিয়ে দেখুক এবার।”

[আরও পড়ুন: বড়দিনের ভিড়ে কলকাতায় ‘রোডসাইড রোমিও’দের দৌরাত্ম্য! তাড়া করে পাকড়াও ২ ‘বীরাঙ্গনা’র]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ