Advertisement
Advertisement

ট্যাংরার জুতো কারখানায় ভয়াবহ আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন

পর্যাপ্ত অগ্নি-নির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না!

Fire in Tangra Shoe factory
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:November 30, 2017 3:18 am
  • Updated:September 21, 2019 4:58 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ট্যাংরায় জুতো তৈরির কারখানায় ভয়াবহ আগুন। ১১ নম্বর নিউ ট্যাংরা রোডে রাবারের জুতোর একটি কারখানায আগুন লাগে। বুধবার রাত ১টা ৪৫ মিনিট নাগাদ এই আগুন লাগে। ভস্মীভূত কারখানার একাংশ। ঠিক সময়ে দমকল এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে না আনলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারত বলে আশঙ্কা এলাকার বাসিন্দাদের। ওই কারখানার আশেপাশে ঘন জনবসতি রয়েছে। রয়েছে বেশ কয়েকটি কারখানাও। আগুন ছড়িয়ে পড়লে ক্ষয়ক্ষতি আরও বেশি হতে পারত। বৃহস্পতিবার দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রায় দুই ঘন্টারও বেশি সময় ধরে লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

[‘স্বামীর সঙ্গে শুয়ে আছি’, ফোনে এই শুনে আত্মঘাতী প্রেমিক]

দমকলকর্মীরা জানিয়েছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে তিনটি ‘জেট’ ব্যবহার করতে হয় এদিন। এক দমকলকর্মী বলেন, ‘ঘটনাস্থলে এসে আমরা দেখতে পাই আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। আশেপাশেও জুতোর কারখানা ছিল, সেখানে আগুন ধরে গেলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারত। কারখানার একপাশে রাস্তা ছিল। আমাদের টার্গেট ছিল আগুন যেন সাধারণ মানুষের বাড়ির দিকে না ছড়িয়ে যায়। আগুনকে কারখানার দিক থেকে অ্যারেস্ট করি।’ কয়েক ঘন্টার চেষ্টায় অবশেষে আগুন আয়ত্ত্বে আসে।

Advertisement

তবে ঠিক কী কারণে আগুন লেগেছে তা এখনও বোঝা যায়নি। তবে দমকলের অনুমান, শট সার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে। ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই| ঘটনার তদন্তে নেমেছে ট্যাংরা থানার পুলিশ। কারখানায় আগুন নেভানোর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা ছিল না বলে অভিযোগ তুলেছেন দমকলকর্মীরা। রিনিউ করা হয়নি ফায়ার লাইসেন্সও। প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল কারখানায়, ছিল প্রচুর রাসায়নিকও। দমকলের পরিদর্শনের সময় কী করে বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজর এড়িয়ে গেল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এইসব খতিয়ে দেখে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দমকল।

Advertisement

[চাকরি করতে চাপ স্বামীর, আত্মঘাতী গৃহবধূর সুইসাইড নোট ঘিরে চাঞ্চল্য]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ