Advertisement
Advertisement
Madhyamik Result 2024

মাধ্যমিকে পাশের হারে শীর্ষে কালিম্পং, কত নম্বরে কলকাতা?

এবছর পাশের হার ৮৬.৩১ শতাংশ।

Madhyamik Result 2024: Kalimpong tops the pass rate in Secondary Examination

ফাইল চিত্র

Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:May 2, 2024 9:34 am
  • Updated:May 2, 2024 1:39 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের ফল। মেধা তালিকার প্রথম দশে রয়েছেন ৫৭ জন। এর মধ্যে মাত্র ১ জন কলকাতার। এবছর পাশের হার ৮৬.৩১ শতাংশ। অন্য বারের মতোই এবারও পাশের হারে কলকাতাকে টেক্কা দিল জেলা। পাশের হারের নিরিখে প্রথমে কালিম্পং, দ্বিতীয় পূর্ব মেদিনীপুর। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা।

৮০ দিনের মাথায় প্রকাশিত হল চলতি বছরের মাধ্যমিকের ফল। সাংবাদিক বৈঠক করে ফলাফল ঘোষণা করলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রথম হয়েছে কোচবিহারের রামভোলা হাই স্কুলের চন্দ্রচূড় সেন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩। দ্বিতীয় হয়েছে পুরুলিয়া জেলা স্কুলের সাম্যপ্রিয় গুরু। প্রাপ্ত নম্বর: ৬৯২। তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট হাইস্কুলের উদয়ন প্রসাদ, বীরভূম থেকে নিউ ইন্টিগ্রেটেড গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের পুষ্পিতা বাঁশুরি এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের নৈর্ঋতরঞ্জন পাল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। মেধা তালিকায় কলকাতার একমাত্র প্রতিনিধি কমলা গার্লস হাই স্কুলের সোমদত্তা সামন্ত। দশম স্থান অধিকার করেছে সে। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪। 

Advertisement

 

Advertisement

[আরও পড়ুন: আরও দুদিন তাপপ্রবাহের জ্বালা, বৃষ্টির আশায় দিন গুনছে বাংলা]

একাধিক কারণে মাধ্যমিকের ক্রিম সাফল্য দখল করছে জেলার ছেলেমেয়েরা। তারা শুধুমাত্রা প্রথম দশে অর্থাৎ মেধা তালিকায় স্থান করে নিচ্ছে এমন নয়, পাশাপাশি পাশের হারেও তারাই শীর্ষে থাকছে। পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এবার মোট ৯,১০,৫৯৮ জন পরীক্ষা দিয়েছে, এর মধ্যে ৪,০৩,৯০০ ছাত্র এবং ৫,০৮,৬৯৮ ছাত্রী। চলতি বছরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে ৭,৬৫,২৫২ জন। পাশের হার বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৮৬.৩১ শতাংশ। ২০২৩-এ এই হার ছিল ৮৬.১৫ শতাংশ। পাশের হার সবচেয়ে বেশি কালিম্পংয়ে, দ্বিতীয় স্থানে পূর্ব মেদিনীপুর। তৃতীয় হয়েছে কলকাতা।

 

[আরও পড়ুন: ‘টাকা তোলার খবর দলের কাছে আগেই ছিল’, নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক কুণাল]

বিশেজ্ঞদের বক্তব্য, মেধার দিক থেকে জেলা কখনই পিছিয়ে ছিল না। নম্বর পওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছিল জেলার ছাত্রছাত্রীরা। একদিকে যেমন নম্বর তোলায় দক্ষতা অর্জন করেছে জেলা, অন্যদিকে শহরে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের বাড়বাড়ন্তে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার চিত্র অনেকটাই বদলে গিয়েছে। বর্তমানে শহরের মেধাবী ছাত্রদের একটা বড় অংশ ইংরেজি মাধ্যম স্কুল পঠনপাঠন করে থাকে। অন্যদিকে জেলায়
আজও বাংলা মিডিয়ামই ভরসা।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ