Advertisement
Advertisement

গোয়া বা রাজস্থান নয়, বিদেশি পর্যটকদের পছন্দ এখন বাংলা

গোয়া, কেরল, রাজস্থান নয় বিদেশিদের গন্তব্য এবঙ্গ, দাবি পর্যটন দপ্তরের।

WB is way ahead in terms of attracting foreign tourist in country
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:January 19, 2018 5:25 am
  • Updated:June 5, 2023 7:27 pm

স্টাফ রিপোর্টার : গোয়া, কেরল, রাজস্থানকে পিছনে ফেলে দিল বাংলা। এদেশে বিদেশি পর্যটক টানার নিরিখে এখন রাজ্য পাঁচ নম্বরে। বিমান-সহ অন্যান্য পরিষেবার উন্নয়ন ঘটিয়ে দেশের মধ্যে এক নম্বরে উঠে আসাই এখন লক্ষ্য। জানালেন পর্যটন দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন।

[কুপ্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় ছাত্রীকে বেদম প্রহার, অভিযুক্ত ছাত্রনেতা]

Advertisement

কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ড্রাস্টিজের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কলকাতায় ‘ডেস্টিনেশন ইস্ট নামে একটি সম্মেলনের আয়োজন করেছে পর্যটন দপ্তর। শুক্রবার সম্মেলনের উদ্বোধন করেন পর্যটন দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন। দেশের বিভিন্ন সংস্থা তো বটেই, ডেস্টিনেশন ইস্ট সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন ১১২ জন বিদেশি প্রতিনিধি। এ রাজ্যে পর্যটনের প্রসার নিয়ে সম্মেলনে আলোচনা হবে। বিদেশি প্রতিনিধিদের সামনে পাহাড় থেকে সুন্দরবন় রাজ্যে পর্যটনের সম্ভাবনা তুলে ধরবে পর্যটন দপ্তর। স্বরাষ্ট্রসচিব তথা পর্যটন দফতরের প্রধান সচিব অত্রি ভট্টাচার্য বলেন, “বদলে যাওয়া রাজ্যে পর্যটকের ঢল নেমেছে। এখন আমাদের লক্ষ্য, বিবাহ, চিকিৎসা-সহ নানা ক্ষেত্রের পর্যটনকে কাজে লাগানো। আমরা চাই,  এখানকার সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হোন বিদেশের মানুষ।”

Advertisement

সিআইআইয়ের পূর্বাঞ্চলীয় চেয়ারম্যান উমেশ চৌধুরি, আইটিসি গোষ্ঠীর দীপঙ্কর হাকসর,  অতুল ভাল্লারা যেমন বলেছেন, “রাজ্যে পর্যটনে লগ্নির অনুকূল পরিবেশ রয়েছে। তথাকথিত দামি হোটেলেও তো অনেক সময় ঘর মেলে না।”  ছিলেন সচিব মনীশ জৈন, পর্যটন উন্নয়ন নিগমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তন্ময় চক্রবর্তী। পর্যটন প্রতিমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন বলেন,  “আমরা প্যাকেজ বানাচ্ছি। পাহাড় থেকে জঙ্গলমহল সর্বত্র সমানভাবে পর্যটক টানতে চাই।” এদিকে জুম এয়ারলাইনসের কর্তা কৌস্তভ এম ধর বলেন, “কলকাতা থেকে জোড়হাট, তেজপুর, পাসিঘাট, তেজু নিয়মিত বিমান চালাব। দিল্লি-অণ্ডাল রুটের পরিষেবা তো থাকছেই। তবে গ্যাংটকের একমাত্র বিমানবন্দর পকইয়ং প্রস্তুত হলেও নিরাপত্তাজনিত কারণে এখনই উড়ানের ছাড়পত্র মিলছে না। একটু সময় লাগবে। সেখানে দিল্লি-পকইয়ং-কলকাতা এবং কলকাতা-পকইয়ং-দিল্লি রুটে বিমান চালাব আমরা।”

[ঋণদানকারী সংস্থার নম্বর দিয়ে বিল মেটানোর চাপ, ফের বিতর্কে আমরি]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ