সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: যেখানে-সেখানে, যখন-তখন হতে পারে। ছোট-বড় সকলেরই হতে পারে। তবে মূত্রনালিতে সংক্রমণের মতো রোগকে হালকাভাবে নেওয়াটা বেশ বিপজ্জনক। ডাক্তারের কাছে অবশ্যই যাবেন। তবে কয়েকটি ঘরোয়া টোটকাও মানতে পারেন। এতে রোগের প্রভাব তো কমবেই, ব্যথা-যন্ত্রণা থেকেও রেহাই মিলবে।
[কীভাবে করবেন আচমকা হার্ট অ্যাটাকের মোকাবিলা?]
১) জল- এই রোগের ক্ষেত্রে জল পান করা খুবই প্রয়োজন। দিনে কমপক্ষে ৮ গ্লাস জল পান করতে হবে। জল আমাদের দেহের সমস্ত দূষিত পদার্থগুলিতে মূত্রের সঙ্গে বের করে দেয়। আর এর ফলে শরীরও সুস্থ থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেড়ে যায়।
২) গরম- মূত্রনালিতে সংক্রমণ হলে মূত্রাশয়ে জ্বালা জ্বালা ভাব থাকে। অনেকসময় তলপেটে যন্ত্রণাও হয়। এক্ষেত্রে গরম কিছুর সংস্পর্শে থাকা ভাল। এতে আরাম মেলে। চাইলে গরম জলে স্নান করতে পারেন নয়তো হট ওয়াটার ব্যাগ তলপেটে লাগিয়ে রাখতে পারেন।
[শীত আসার আগেই জেনে নিন ভাল গুড় চেনার সহজ উপায়]
৩) মূত্রত্যাগ- এই রোগের সময় মূত্রত্যাগ করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যতবার পারবেন মূত্রত্যাগ করুন। বেগ না আসলেও বারবার চেষ্টা করুন। একটুখানি মূত্রত্যাগ করতে পারলেও আপনার শরীর থেকে কিছু ক্ষতিকারক ব্যাক্টেরিয়া বেরিয়ে যাবে।
৪) শসা- মূত্রনালিতে সংক্রমণ কমাতে শসার জুড়ি মেলা ভার। এই ফলে প্রচুর পরিমাণে তরল থাকে যা শরীরে জলের চাহিদা মেটায়। আপনার খুব বেশি জল খেতে ইচ্ছে না করলে প্রচুর পরিমাণে শসা খেতে পারেন।
৫) ক্র্যানবেরি জ্যুস- ক্র্যানবেরি জ্যুসে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। এটি নিয়মিত পান করলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। আর মূত্রনালিতে সংক্রমণের সময় পান করলে তাতে শরীরে জলের জোগানও বাড়ে, আবার দেহ ভিটামিনও পায়।
[দাঁড়িয়ে জল পান করেন? জানেন কী ক্ষতি করছেন নিজের শরীরের?]