Advertisement
Advertisement

দুই পঞ্জিকার নির্ঘণ্টে ১ ঘণ্টার তফাতে মহালয়ার তর্পণ!

ভোরে নয়, বেলায়।

Know the moment for auspicious time for Tarpan on Mahalaya
Published by: Tanumoy Ghosal
  • Posted:October 6, 2018 3:24 pm
  • Updated:October 6, 2018 3:24 pm

স্টাফ রিপোর্টার: পিতৃপক্ষের অবসানের আর মাত্র এক দিন! তারপরই সূচনা দেবীপক্ষের! মহালয়ার সকালের সেই আগমনির সুরে মুর্ছিত হতে বাঙালি প্রস্তুত। মহালয়া মানেই যেন প্রকৃতির গায়ে পুজো পুজো গন্ধ। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের সেই মহালয়া শুনে দিনের শুরু। সত্যিই যেন দেবীর আগমনে প্রকৃতির বুকে বেজে ওঠে ‘আলোর বেণু’। ভুকৈলাশ থেকে দেবীর মর্ত্যে আগমনের এই দিনটিতেই আবার পূর্বপুরুষদের স্মৃতি তর্পণে ব্রতী হয় বাঙালি। গঙ্গার ঘাট থেকে পাড়ার পুকুর সর্বত্র তর্পণের ভিড়। এবার অবশ্য সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই পূর্বপুরুষদের জল দিয়ে তর্পণ করতে পারা যাবে না। পঞ্জিকা অন্তত তেমনটাই বলছে। বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত মতে এবার মহালয়ার তর্পন শুরু হচ্ছে সকাল ১১টা বেজে ৩২ মিনিট থেকে। আবার গুপ্ত প্রেস পঞ্জিকা মতে তর্পনের সময় শুরু সকাল ১০টা বেজে ৪৭ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড থেকে। দেবীর বোধন থেকে অষ্টমীপুজোর অঞ্জলী কিংবা বিসর্জন। দুই পঞ্জিকায় সব ক্ষেত্রেই সময়ের একটু হেরফের হয়েছে। তবে তাতে বিশেষ একটা ফারাক নেই।  

[সিংহ নয়, পুরাণ মতে মা দুর্গার বাহন এরাই]

Advertisement

এদিকে আগামী শনিবার চতুর্থী। বলা চলে পুরোদমে পুজো শুরু হওয়ার আগে শেষ শনিবার এটাই। তাই আর টুক-টুক করে কেনাকাটার নয়, কার্যত এবার শপিংয়ের  টি-টোয়েন্টি শুরু করে দিল বাঙালি। শনিবার সকাল থেকে আকাশের মুখ খোলা। আগেই বিদায় নিয়েছে বর্ষা। নীলকান্ত মণির মতো আকাশের প্রতিটি পরতে লেগেছে শরতের ছোঁয়া। বাতাসও বলছে পুজো দোরগোড়ায়। একটা দুর্যোগের কথা শোনা যাচ্ছে ঠিকই। কিন্তু সেটাও কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা পুজো শুরুর আগেই। তাই একটু বেলা গড়াতেই এসপ্ল্যানেডে ভিড় জমতে থাকে। সকাল সকাল শুরু হয়ে যায় কেনাকাটার পালা। আশ্বিনের প্রখর রৌদ্রে গরম দিনভর দাপিয়েছে বটে। কিন্তু তাতে একটুও ভাটা পড়েনি উৎসাহে। বিকেলের দিকে ফুটপাথে পা রাখা দায় হয়ে যায়। উপচানো মানুষের ঢল রাস্তায়।

Advertisement

জানেন, কীভাবে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় মহিষাসুরমর্দিনীর?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ