Advertisement
Advertisement
ICC ODI World Cup 2023

ICC ODI World Cup 2023, AUS vs SA: রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে প্রোটিয়াদের হারিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া, ২০০৩ সালের বদলা নেবে টিম ইন্ডিয়া?

ফাইনালে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া।

ICC ODI World Cup 2023, AUS vs SA: Australia beat South Africa by 3 wickets and through to the mega final against Team India। Sangbad Pratidin

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া। ছবি: টুইটার

Published by: Sabyasachi Bagchi
  • Posted:November 16, 2023 1:33 pm
  • Updated:November 20, 2023 1:13 pm

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২১২ (ডেভিড মিলার ১০১, ক্লাসেন ৪৭, স্টার্ক ৩/৩৪, কামিন্স ৩/৫১)
অস্ট্রেলিয়া: ২১৫/৭ (ট্রাভিস হেড ৬২, স্মিথ ৩০, স্টার্ক ১৬*, কামিন্স ১৪* তাবরিজ শামসি ২/৪২)
অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে জয়ী

ক্রিকেটপ্রেমীরা তো এমন সেমিফাইনাল দেখার জন্য মুখিয়ে ছিলেন। মাত্র ২১২ রান তাড়া করতে গিয়ে একটা সময় দাপট দেখালেও, পরবর্তী সময় কেশব মহারাজ ও তাবরিজ শামসির স্পিনের জাদুতে ম্যাচে ফিরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। চাপের মুখে মাথাঠাণ্ডা রেখে অজিদের ফের একবার ফাইনালে তুলে দিলেন প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্ক।এবার ১৯ নভেম্বরের অপেক্ষা। সেদিন আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফর্মের তুঙ্গে থেকে ১০-১০ করা টিম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নামবে ‘মাইটি অস্ট্রেলিয়া’। 

Advertisement

৪৭.২ ওভার: রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে প্রোটিয়াদের হারিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া। দারুণ লড়েই ‘চোকার্স’ তকমা নিয়ে রয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা। চার মেরে দলের ফাইনালে যাওয়া নিশ্চিত করলেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তিনি ১৪ রানে অপরাজিত থাকেন। স্টার্ক ১৬ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন। 

Advertisement

৪৬ ওভার: অজিদের ভরসা এখন কামিন্স ও স্টার্কের ব্যাট। প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও তিন উইকেট। জয়ের জন্য অজিদের প্রয়োজন ২৬ বলে ৩ রান। অজিরা ৭ উইকেটে ২১০ রান তুলে নিল। স্টার্ক ৩৬ বলে ১৬ ও কামিন্স ২৪ বলে ৯ রানে ক্রিজে আছেন।ফাইনালে যেতে অজিদের দরকার ২৪ বলে মাত্র ৩ রান।  

৪৫ ওভার: কে হাসবে শেষ হাসি? অজিদের ভরসা এখন কামিন্স ও স্টার্কের ব্যাট। প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও তিন উইকেট। জয়ের জন্য অজিদের প্রয়োজন ৩০ বলে ৭ রান। অজিরা ৭ উইকেটে ২০৬ রান তুলেছে। 

৪৪ ওভার: ইডেনের বাইশ গজে টানটান উত্তেজনা। কামিন্স ১৯ বলে ৮ ও স্টার্ক ২৭ বলে ১১ রানে ক্রিজে আছেন। প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও তিন উইকেট। অজিদের প্রয়োজন ৩৬ বলে ৯ রান। অজিরা ৭ উইকেটে ২০৪ রান তুলেছে। 

৪৩ ওভার: কে হাসবে শেষ হাসি? কামিন্স ১৫ বলে ৭ ও স্টার্ক ২৬ বলে ১১ রানে ক্রিজে আছেন। প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও তিন উইকেট। অজিদের প্রয়োজন ৪২ বলে ১০ রান। অজিরা ৭ উইকেটে ২০৩ রান তুলেছে।

৪২ ওভার: মোক্ষম সময় এই ওভারের দ্বিতীয় বলে চার মারলেন প্যাট কামিন্স। প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও তিন উইকেট। অজিদের প্রয়োজন ৪৮ বলে ১২ রান। অজিরা ৭ উইকেটে ২০১ রান তুলেছে।

৩৯.৫ ওভার: জস ইংলিশকে ফিরিয়ে ফের অজিদের ধাক্কা দিলেন জেরাল্ড কোয়েৎজি। ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া। 

৩৯ ওভার: নিজের শেষ ওভারে মাত্র ১ রান দিলেন কেশব মহারাজ। মিচেল স্টার্ককে (১৬ বলে ৬*) নিয়ে লড়ছেন জশ ইংলিশ। অজি উইকেটকিপার ৪৬ বলে ২৮ রানে ক্রিজে আছেন। অন্যদিকে প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও চার উইকেট। অজিদের প্রয়োজন ৬৬ বলে ২৩ রান। অজিরা ৬ উইকেটে ১৯০ রান তুলেছে।

৩৮ ওভার: মিচেল স্টার্ককে (১৫ বলে ৬*) নিয়ে লড়ছেন জশ ইংলিশ। অজি উইকেটকিপার ৪৪ বলে ২৭ রানে ক্রিজে আছেন। অন্যদিকে প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও চার উইকেট। অজিদের প্রয়োজন ৭২ বলে ২৫ রান। অজিরা ৬ উইকেটে ১৮৮ রান তুলেছে।

৩৭ ওভার: স্মিথ খারাপ শট খেলে আউট হলেও, হাল ছাড়তে নারাজ ইংলিশ। অজি উইকেটকিপার ৪৪ বলে ২৭ রানে লড়ছেন। অন্যদিকে প্রোটিয়াদের ফাইনালে যেতে দরকার এখনও চার উইকেট। অজিদের প্রয়োজন ৭৮ বলে ২৯ রান। অজিরা ৬ উইকেটে ১৮৪ রান তুলেছে। 

৩৫ ওভার: ‘চোকার্স’ তকমা কাটিয়ে প্রথমবার বিশ্বকাপের ফাইনাল জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার আর চার উইকেট। অন্যদিকে অজিদের প্রয়োজন ৯০ বলে ৩৬ রান। অজিরা ৬ উইকেটে ১৭৭ রান তুলেছে। 

৩৩.৩ ওভার: ফের টানটান উত্তেজনা, স্টিভ স্মিথ আউট হতেই খেলায় ফিরল দক্ষিণ আফ্রিকা। মোক্ষম সময় গেরাল্ড কোয়েৎজাকে মারতে গিয়ে ব্যক্তিগত ৩০ রানে আউট হলেন স্মিথ। ১৭৪ রানে ৬ উইকেট হারাল অজিরা। ফাইনালে যেতে হলে প্রোটিয়াদের দরকার আর চার উইকেট। 

৩৩ ওভার: ৫৯ বলে ৩০ রানে ক্রিজে রয়েছেন স্মিথ। ৩২ বলে ১৯ রানে অপরাজিত জশ ইংলিশ। ৩৩ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে অজিরা ১৭৪ রান তুলেছে। জয়ের জন্য ১৭ ওভারে দরকার ৩৯ রান। অন্যদিকে ফাইনালে যাওয়ার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়োজন আর ৫ উইকেট।

৩০ ওভার: ৫০ বলে ২৬ রানে ক্রিজে রয়েছেন অভিজ্ঞ স্টিভ স্মিথ। ২২ বলে ১৬ রানে অপরাজিত জশ ইংলিশ। ৩০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে অজিরা ১৬২ রান তুলেছে। জয়ের জন্য ২০ ওভারে দরকার ৫১ রান। ফাইনালে যাওয়ার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়োজন আর ৫ উইকেট। 

২৮ ওভার: ৪৬ বলে ২১ রানে ক্রিজে রয়েছেন অভিজ্ঞ স্টিভ স্মিথ। ২৮ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে অজিরা ১৫৫ রান তুলেছে। জয়ের জন্য ২২ ওভারে দরকার ৫৮ রান। ফাইনালে যাওয়ার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়োজন আর ৫ উইকেট। 

২৬ ওভার: ৪০ বলে ১৯ রানে ক্রিজে রয়েছেন অভিজ্ঞ স্টিভ স্মিথ। ২৬ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে অজিরা ১৪৬ রান তুলেছে। জয়ের জন্য ২৪ ওভারে দরকার ৬৭ রান। ফাইনালে যাওয়ার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়োজন আর ৫ উইকেট। 

২৩.৪ ওভার: মাত্র ১ রানে ফিরলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। এবারও প্রোটিয়াদের সাফল্য এনে দিলেন তাবরিজ শামসি। লাবুশানের পর এবার ম্যাক্সওয়েল বোল্ড! শামসির স্পিন ম্যাজিকে ব্যাপক চাপে অস্ট্রেলিয়া। ১৩৭ রানে ৫ উইকেট হারাল অজিরা। 

২১.৫ ওভার: এবার প্রোটিয়াদের চতুর্থ সাফল্য এনে দিলেন তাবরিজ শামসি। তাঁর বলে লেগ বিফোর হয়ে ১৮ রানে ফিরলেন মার্নাস লাবুশানে। ১১৩ রানে ৪ উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া। 

১৬ ওভার: ওয়ার্নার, মার্শ ও হেড সাজঘরে ফিরেছেন। ইডেনের বাইশ গজে স্পিন ম্যাজিক দেখাতে মরিয়া কেশব মহারাজ ও তাবরিজ শামসি। অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে ১১৪ রান তুলেছে।

১৪.১ ওভার: ব্যক্তিগত ৪৮ বলে ৬২ রানে হেড আউট! প্রোটিয়াদের ম্যাচে ফেরালেন কেশব মহারাজ, চাপে অস্ট্রেলিয়া। নিজের প্রথম ওভারের প্রথম বলেই ফর্মে থাকা অজি ওপেনারকে ফেরালেন বাঁহাতি স্পিনার। ১০৬ রানে ৩ উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া। 

১৩.২ ওভার: ২ উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার রান ১০০। মারমুখী মেজাজে ক্রিজে রয়েছেন ট্রাভিস হেড। 

১২ ওভার: ৪১ বলে ৫৪ রানে অপরাজিত ট্রাভিস হেড। মারলেন ৮টি চার ও ও ২টি ছক্কা। অস্ট্রেলিয়া ২ উইকেটে ৯২ রান তুলেছে। 

১০ ওভার: প্রোটিয়াদের কামব্যাকে ২ উইকেট হারিয়ে ৭৪ রান তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। 

৭.৪ ওভার: এবার ফিরলেন মিচেল মার্শ। কাগিসো রাবাদাকে মারতে গেলে কভারে দাঁড়িয়ে দুরন্ত ক্যাচ ধরেন রাসি ভ্যান ডার ডুসেন। নিজের শরীরকে বাঁদিকে ছুড়ে দিয়ে ক্যাচ ধরেন প্রোটিয়া ক্রিকেটার। ৬১ রানে ২ উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া। 

৬.১ ওভার: এইডেন মার্করামকে মার‍তে গিয়ে বোল্ড হলেন ওয়ার্নার। ১৮ বলে ২৯ রানে ফিরলেন অজি ওপেনার। ৬০ রানে ১ উইকেট হারাল অস্ট্রেলিয়া। 

৬ ওভার: মাঠের চারদিকে শট খেলছেন দুই অজি ওপেনার। ট্রাভিস হেড ২০ বলে ২৫ ও ডেভিড ওয়ার্নার ১৭ বলে ২৯ রানে ক্রিজে আছেন। অস্ট্রেলিয়ার রান ৬০। জয়ের জন্য দরকার ৪৪ ওভারে ১৫৩ রান। 

৫.৪ ওভার: বিস্ফোরক ওয়ার্নারের ব্যাটে ৫০ রান তুলে দিল অস্ট্রেলিয়া। 

৫ ওভার: আগ্রাসী মেজাজেই শুরুটা করেছেন দুই অজি ওপেনার। ট্রাভিস হেড ১৮ ও ডেভিড ওয়ার্নার ১৭ রানে ক্রিজে আছেন। অস্ট্রেলিয়ার রান ৩৯। জয়ের জন্য দরকার ৪৫ ওভারে ১৭৪ রান। 

১ ওভার: লক্ষ্য ভারতের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলা। ক্রিজে নেমে পড়লেন অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার এবং ট্রাভিস হেড। 

৪৯.৪ ওভার: ২১২ রানে শেষ দক্ষিণ আফ্রিকা। পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারল না দক্ষিণ আফ্রিকা। ৪৯.৪ ওভারে শেষ হয়ে গেল প্রোটিয়াদের লড়াই। কিলার মিলারের সেঞ্চুরির সৌজন্যে ইডেনে ভদ্রস্থ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। যে ভাবে একসময়ে ভেঙে পড়েছিল প্রোটিয়াদের ব্যাটিং, সেই জায়গায় ২১২ রান ভদ্রস্থ বলতেই হবে। আর প্রোটিয়াদের ২১২ রানে পৌঁছে দেওয়ার পিছনে রয়েছেন একও একমাত্র মিলারই। তিনি ১০১ রান করে আউট হন। ৯৫ থেকে ছক্কা হাঁকিয়ে সেঞ্চুরি করেন। পরের বলেই তিনি ফেরেন। শেষের দিকের ব্যাটাররাও বিশেষ কিছু লড়াই তুলে ধরতে পারেননি। ফলে ২১২ রানে থেমে গেল প্রোটিয়া-শিবির।  বাকিটা এখন দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের উপরে নির্ভর করছে। এই রানের পুঁজি সম্বল করে কতটা লড়াই করতে পারেন রাবাদার, সেটাই এখন দেখার।  

৪৭.২ ওভার: ছক্কা হাঁকিয়ে সেঞ্চুরি করলেন ডেভিড মিলার। পরের বলেই আউট মিলার। তিনি করলেন ১০১ রান। মিলারকে ফেরান কামিন্স। 

৪৬.২ ওভার: ফিরলেন কেশব মহারাজ (৪)। স্টার্কের বলে মারতে গিয়ে তিনি ধরা পড়েন স্মিথের হাতে। প্রোটিয়াদের রান ৮ উইকেটে ১৯১। 

৪৫ ওভার: দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৭ উইকেটে ১৮২। ক্রিজে রয়েছেন মিলার (৮৮) এবং কেশব মহারাজ (৩)।

৪৩.৩ ওভার: ফের উইকেট পড়ল দক্ষিণ আফ্রিকার। কোয়েতজিকে (১৯) ফেরালেন কামিন্স। প্রোটিয়াদের রান ৭ উইকেটে ১৭২। মিলার অপরাজিত ৮০ রানে। শর্ট বল পুল করতে গিয়েছিলেন কোয়েতজি। ধরা পড়েন অজি উইকেটকিপারের হাতে। কোয়েতজি ও মিলার জুটিতে ৫৩ রান তোলেন।  

৪০ ওভার: দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৬ উইকেটে ১৫৬। ক্রিজে মিলার (৬৭) এবং কোয়েতজি (১৮)। প্রোটিয়া-ব্রিগেডকে সুরক্ষিত জায়গায় পৌঁছে দিতে পারেন একমাত্র মিলার। 

৩৮.২ ওভার: দেড়শো অতিক্রম করল দক্ষিণ আফ্রিকা। স্টার্ককে বাউন্ডারি মারলেন কোয়েতজি। তাঁর সঙ্গে ক্রিজে রয়েছেন ডেভিড মিলার।  

৩৫ ওভার: ভাঙনের মুখে একা কুম্ভ রক্ষা করছেন ডেভিড মিলার। ৫৫ রানে অপরাজিত রয়েছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ক্রিজে রয়েছে কোয়েটজি। যতক্ষণ মিলার আছেন, ততক্ষণই দক্ষিণ আফ্রিকার আশা রয়েছে। প্রোটিয়াদের রান ৬ উইকেটে ১৩৪। 

৩১.৫ ওভার: চলতি বিশ্বকাপে দ্বিতীয় এবং একদিনের ক্রিকেট কেরিয়ারে ২৫তম অর্ধ শতরান পূর্ণ করলেন ডেভিড মিলার। তবে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রোটিয়াদের চাপ আরও বাড়ছে। 

৩০.৫ ওভার: পরের বলেই আবার আউট। এবার হেডের শিকার মার্কো জানসেন। ১১৯ রানে ৬ উইকেট হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। 

৩০.৪ ওভার: ফর্মে থাকা ক্লাসেন আউট, অজিদের ম্যাচে ফেরালেন ট্রাভিস হেড।  ১১৯ রানে ৫ উইকেট হারাল প্রোটিয়ারা। ক্লাসেন ফিরলেন ৪৭ রানে। 

৩০ ওভার: পঞ্চম উইকেটের জুটিতে বড় রান গড়ার লক্ষ্য নিয়ে পালটা লড়ছেন মিলার ও ক্লাসেন। ৪ উইকেটে ১১১ রান তুলে নিল দক্ষিণ আফ্রিকা। মিলার ৬৭ বলে ৪৮ ও ক্লাসেন ৪৪ বলে ৩৯ রানে ক্রিজে আছেন। 

২৮ ওভার: বাইশ গজে অজি গর্জনের পরেও ক্লাসেনকে সঙ্গে ‘কিলার মিলার’-এর কাউন্টার অ্যাটাক। ৪ উইকেটে ১০০ রান তুলে নিল দক্ষিণ আফ্রিকা। মিলার ৫৯ বলে ৪০ ও ক্লাসেন ৪০ বলে ৩৬ রানে ক্রিজে আছেন। 

২৭ ওভার: ম্যাচে ফিরে আসার জন্য প্যাট কামিন্স ও অ্যাডাম জাম্পাকেই টার্গেট করছেন ডেভিড মিলার ও হেনরিক ক্লাসেন। মিলার ৫৫ বলে ৩৬ ও ক্লাসেন ৩৮ বলে ৩৫ রানে ক্রিজে আছেন। ৪ উইকেটে প্রোটিয়াদের রান মাত্র ৯৫। 

২৫ ওভার: অজি বোলারদের গর্জনের মাঝেই বাইশ গজে লড়ছেন মিলার ও ক্লাসেন। মিলার ৪৮ বলে ৩৩ ও ক্লাসেন ৩৩ বলে ২২ রানে ক্রিজে আছেন। ৪ উইকেটে প্রোটিয়াদের রান মাত্র ৭৯। 

২৪ ওভার: অজিদেরই দাপট চলছে। তবে অস্ট্রেলিয়ার এই দাপটের মধ্যেও দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ব্যাটার ডেভিড মিলার ও ক্লাসেন ৫০ রানের পার্টনারশিপ করে ফেলেছেন। ২৪ ওভারের শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৪ উইকেটে ৭৭। ক্লাসেন ব্যাট করছেন ২১ রানে। মিলার অপরাজিত ৩২।  

২০ ওভার: এখনও পর্যন্ত বাইশ গজে দাপট দেখাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। ফলে ৪ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার রান মাত্র ৬৭ রান। তিনটি চার ও দুটি ছক্কা মেরে ২৮ বলে ২৫ রানে লড়ছেন ‘কিলার মিলার’। তাঁর সঙ্গে ২০ বলে ১৩ রানে ক্রিজে রয়েছেন হেনরিক ক্লাসেন। 

১৬.৫ ওভার: ইনিংসের প্রথম ছক্কা মারলেন ডেভিড মিলার। ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৫৪ রান তুলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। 

১৬ ওভার: স্টার্ক-হ্যাজেলউড থেকে জাম্পা, অজিদের দাপুটে বোলিংয়ে নাজেহাল দক্ষিণ আফ্রিকা। ৪ উইকেটে মাত্র ৪৬ রান উঠেছে।  

নির্ধারিত সময় ৩:৫৫ মিনিট থেকে ফের শুরু হল দ্বিতীয় সেমিফাইনাল ম্যাচ। হাই কোর্ট এন্ডে থেকে বল করছেন অ্যাডাম জাম্পা। 

৩:৫৫ মিনিট থেকে ফের খেলা শুরু হবে। বল হাতে প্রোটিয়াদের চাপ আরও বাড়াতে মরিয়া অস্ট্রেলিয়া 

৩:৩৭ মিনিট: মাঠ পরীক্ষায় ব্যস্ত দুই অনফিল্ড আম্পায়ার। ১৪ ওভার খেলা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ উইকেটে মাত্র ৪৪ রান তুলেছে। ৭ বলে ১০ রানে অপরাজিত রয়েছেন ডেভিড মিলার। ৮ বলে ১০ রানে অপরাজিত ক্লাসেন। এই অবস্থায় নেমেছিল বৃষ্টি। খেলা বন্ধ রয়েছে। পিচ ঢেকে দেওয়া হয়েছে। 

১৪ ওভার: বৃষ্টি প্রথমবার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বাদ সাধল। দুই দলের ক্রিকেটাররা ফিরে গেলেন সাজঘরে। 

১১.৫ ওভার: ফের একবার প্রোটিয়া শিবিরে ধাক্কা দিলেন জশ হ্যাজেলউড (৬)। এবার তাঁর শিকার রাসি ভ্যান ডার ডুসেন। ২৪ রানে ৪ উইকেট হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। 

১০.৫ ওভার: এবার ফর্মে থাকা এইডেন মার্করামকে (১০) আউট করলেন মিচেল স্টার্ক। পয়েন্টে দাঁড়িয়ে তাঁর ক্যাচ ধরেন ওয়ার্নার। ২২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে আরও চাপে দক্ষিণ আফ্রিকা। 

১০ ওভার: চাপ কাটাতে ব্যর্থ দক্ষিণ আফ্রিকা। মিচেল স্টার্ক ও জশ হ্যাজেলউডের আগুনে পেসের দাপটে ১০ ওভারে ২ উইকেটে উঠল মাত্র ১৮ রান। ইডেনের বাইশ গজে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অজি গর্জন। 

৭ ওভার: সেমিফাইনালের মতো হাইভোল্টেজ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার দুরন্ত গ্রাউন্ড ফিল্ডিং। বিশেষ করে নজর কাড়ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। 

৫.৪ ওভার: চাপ বড় বালাই। হ্যাজেলউডকে তুলে মারতে গিয়েছিলেন কুইন্টন ডি কক। কিন্তু পারলেন না। চলতি কাপযুদ্ধে চারটি শতরান করা ডি কক ফিরলেন ৩ রানে। তাঁর ক্যাচ ধরলেন প্যাট কামিন্স। ৮ রানে ২ উইকেট হারাল প্রোটিয়ারা। এই নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আটবার ডি কক-কে আউট করলেন হ্যাজেলউড। 

৪ ওভার: ইডেনের বাইশ গজে দাপট দেখাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার দুই পেসার মিচেল স্টার্ক ও জশ হ্যাজেলউড। দক্ষিণ আফ্রিকার ১ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৬ রান তুলেছে। 

০.৬ ওভার: প্রথম ওভারের শেষ বলে প্রথম সাফল্য পেল অস্ট্রেলিয়া। মিচেল স্টার্কের শেষ বলে খোঁচা দিয়ে খালি হাতে ফিরলেন টেম্বা বাভুমা। ১ রানে ১ উইকেট হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। 

দুপুর ২টো: লক্ষ্য অজিদের বিরুদ্ধে বড় রান, টেম্বা বাভুমার সঙ্গে ক্রিজে নেমে পড়লেন কুইন্টন ডি কক। ‘ইডেন বেল’ বাজালেন দুবারের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিং। 

দেখে নিন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম একাদশ: কুইন্টন ডি কক (উইকেটকিপার), টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), রাসি ভ্যান ডার ডুসেন, এইডেন মার্করাম, হেনরিক ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, মার্কো জানসেন, কেশব মহারাজ, গেরাল্ড কোয়েৎজা, কাগিসো রাবাদা, তাবরিজ শামসি

দেখে নিন অস্ট্রেলিয়ার প্রথম একাদশ: ট্রাভিস হেড, ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ, স্টিভ স্মিথ, মার্নাস লাবুশানে, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, জশ ইংলিশ (উইকেটকিপার), জশ হ্যাজেলউড, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্পা 

১:৩০ মিনিট- টসের জন্য ইডেনের বাইশ গজে দুই দলের অধিনায়ক প্যাট কামিন্স ও টেম্বা বাভুমা। টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিলেন টেম্বা বাভুমা, দেখে নিন দুই দলের প্রথম একাদশ।  

বৃষ্টিতে পণ্ড হবে মেগা সেমিফাইনাল?

কলকাতায় দ্বিতীয় সেমিফাইনাল ঘিরে উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে অনুযায়ী, নিম্নচাপের জেরে কলকাতা-সহ রাজ্যের ৯ জেলায় বৃহস্পতিবার বৃষ্টির ভ্রূকুটি রয়েছে। ম্যাচ আদৌ দেখা যাবে তো, দুশ্চিন্তায় ক্রিকেটপ্রেমীরা। এদিন সকাল থেকেই মুখভার আকাশের। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর মারফৎ জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত চলবে বৃষ্টি। তবে ইডেনের সেমিফাইনাল বৃষ্টিতে আজ পণ্ড হলে, শুক্রবার রিজার্ভ ডে রয়েছে। আর দু’দিনই কোনও ভাবে খেলা না হলে, তবে দক্ষিণ আফ্রিকা লিগ টেবলে অজিদের থেকে এক ধাপ উপরে দুই নম্বরে থাকার সুবাদে ফাইনালে চলে যাবে।

বিশ্বকাপে দুই পক্ষের লড়াই

অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা- এই দুই দল বিশ্বকাপে ৭বার মুখোমুখি হয়েছে। যেখানে দুই দলই তিনটি করে ম্যাচে জয় পেয়েছে এবং একটি ম্যাচ টাই হয়েছে। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল ম্যাচটি টাই হয়েছিল এই দুই দলের মধ্যে। পয়েন্ট টেবলে এগিয়ে থাকায়, ম্যাচ টাই হলেও ফাইনালে উঠেছিল অস্ট্রেলিয়া।

অস্ট্রেলিয়ার লিগ পর্বের পারফরম্যান্স

বিশ্বকাপের শুরুতেই নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচ পরপর হেরে চাপে পড়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে ৬ উইকেটে হেরেছিল। দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১৩৪ রানে হেরেছিল। দু’টি হারের পর যখন সকলে ধরেই নিয়েছিল, এই বিশ্বকাপে অজিরা খারাপভাবে লিগ পর্ব থেকেই ছিটকে যাবে, তখন তৃতীয় ম্যাচ থেকে ঘুরে দাঁড়ায় অস্ট্রেলিয়া। শ্রীলঙ্কা হারিয়ে তারা জয়ে ফেরে। পরপর সাত ম্যাচ জিতে তিন নম্বরে থেকে সেমিফাইনালে উঠে যায় অজিরা।

দক্ষিণ আফ্রিকার লিগ পর্বের পারফরম্যান্স

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের শুরু থেকে বেশ ভালো ছন্দে ছিল। গোটা লিগ পর্বেই তারা ভালো খেলেছে। দুটি হার বাদ দিয়ে। প্রথমবার নেদারল্যান্ডসের কাছে হেরে পচা শামুকে পা কেটেছিল। দ্বিতীয়বার ভারতের কাছে ৮৩ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। হেরেছিল ২৪৩ রানে। ৯ ম্যাচের মধ্যে বাকি সাত ম্যাচ অবশ্য জিতেছে প্রোটিয়ারা। ১৪ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়স্থানে থেকে তারা লিগ পর্ব শেষ করেছে। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ