Advertisement
Advertisement

Breaking News

তুর্কমেনিস্তানকে হারানোর পর সোশ্যাল মিডিয়ায় ধীরাজদের প্রশংসার ঝড়

দেশের যুব খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে খুশি সবাই।

India beats Turkmenistan in AFC U19 Championship qualifier
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:November 9, 2017 9:02 am
  • Updated:September 25, 2019 3:32 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ কোয়ালিফায়ারের প্রথম ম্যাচেই সৌদি আরবের লজ্জাজনক হারের পর উঠে গিয়েছিল গেল গেল রব। প্রাক্তনরা তো বটেই, সোশ্যাল মিডিয়ায় এদেশের ফুটবল সমর্থকদের রোষের মুখে পড়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ ভারতীয় দলের পর্তুগিজ কোচ মাতোস। কিন্তু এক সপ্তাহের মধ্যেই উলটপুরাণ। বুধবার গভীর রাতে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তুর্কমেনিস্তানকে ৩-০ গোলে হারানোর পরই রহিম আলি, অমরজিৎ, ধীরাজদের প্রশংসায় ভরিয়ে দিলেন নেটিজেনরা। হয়তো গোল পার্থক্যের জন্য পরের পর্বে যাওয়া হল না ভারতের, কিন্তু দেশের যুব খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে খুশি সবাই।

[বাতিলেই ভর্তি ঘর, নয়া নোট ছাপানো বন্ধ করল RBI]

অনূর্ধ্ব-১৭ দলের কোচ হওয়ায়, অনূর্ধ্ব-১৯ দলটাকে কোনওদিন কোচিং করানোর সুযোগই পাননি মাতোস। যেহেতু হাতে একদমই সময় কম ছিল, তাই অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ দলটির সঙ্গে অনূর্ধ্ব-১৯-এর কিছু ফুটবলার মিলিয়ে দল নিয়ে সৌদি চলে আসেন পর্তুগিজ কোচ। প্রথম ম্যাচে অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবলারদেরই বেশি খেলান। ইয়েমেন ম্যাচ থেকে ঠিক করেন, দলে বিশ্বকাপের ফুটবলারদেরই বেশি খেলাবেন। আর তাতেই আসে সাফল্য। তুর্কমেনিস্তানকে বড় ব্যবধানে হারানোর পর অন্তত দুটো বিষয়ে আফসোস যাবে না কোচ মাতোসের। গ্রুপের প্রথম ম্যাচেই সৌদি আরবের কাছে ৫ গোলের হারটা যদি কম হত। আর দ্বিতীয় ম্যাচে যদি ইয়েমেনের বিরুদ্ধে চার-চারটে সহজ গোলের সুযোগ রহিম আলিরা হাতছাড়া না করতেন, তাহলে হয়তো পরের পর্বে চলেই যেত টিম ইন্ডিয়া।

Advertisement

[গন্তব্য কলকাতা থেকে খুলনা, যাত্রা শুরু করল ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’]

ইয়েমেনের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করার পর এদিন তুর্কমেনিস্তানের বিরুদ্ধেও শুরুতে এরকম হয়েছিল। ৭২ মিনিট পর্যন্ত গোলশূন্য অবস্থা। অবশেষে গোল আসে অধিনায়ক অমরজিতের পা থেকে। ৭২ থেকে ৯২। এই ২০ মিনিটে তুর্কমেনিস্তানের উপর আক্রমণের রোলার চালায় ভারত। আর তাতেই ৩ গোল। দ্বিতীয় গোল অভিষেক হালদারের। অতিরিক্ত সময়ে তৃতীয় গোলটি করেন এডমুন্ড। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এদিন অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ৯ জন ফুটবলারকে খেলান মাতোস। যা প্রতিযোগিতা শুরুর আগেই চাইছিল ফুটবল ফেডারেশন।আর ম্যাচের পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভারতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরা। কেউ আবার হা-হুতাশ করে লেখেন, সৌদির বিরুদ্ধে যদি একটু কম গোল খেত ভারত এবং ইয়েমেনের বিরুদ্ধে সহজ সুযোগ নষ্ট না হত, তাহলেই তৈরি হত নয়া ইতিহাস। কেউ লেখেন, ভারতীয় ফুটবলের ভবিষ্যত ঠিক হাতেই রয়েছে। অনেকেই আবার অভিনন্দন জানিয়ে টুইট করেন।

Advertisement

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ