Advertisement
Advertisement

Breaking News

‘চুক্তি হোক বা না হোক, ব্রেক্সিট হবেই’, সাফ কথা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

ব্রিটিশ পার্লামেন্টে এবং সুপ্রিম কোর্টে আগেই পর্যদুস্ত হয়েছেন বরিস জনসন।

British Prime Minister Boris Johnson hints at no deal Brexit
Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:September 30, 2019 11:01 am
  • Updated:September 30, 2019 11:01 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ব্রেক্সিট বিপাকে জেরবার ব্রিটেনের শাসকদল কনজারভেটিভ পার্টি। পার্লামেন্টের পর সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেয়ে ব্যাকফুটে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ফলে ক্রমশই বাড়ছে চুক্তিহীন ব্রেক্সিটের আশঙ্কা। সেই সম্ভাবনা আরও জোরাল করে জনসন বলেছেন, ‘চুক্তি হোক বা না হোক, ব্রেক্সিট হবেই’।

[আরও পড়ুন: ৫০০ বছরের পুরনো স্বপ্নাদেশ, অসমের শিব মন্দিরের সেবায়েত মুসলিম পরিবার]

Advertisement

ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনকে বের করে আনতে মরিয়া প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। সেই লক্ষ্যে রবিবার থেকে দলের সম্মেলন ডাকেন তিনি। চারদিন ধরে চলবে এই সম্মেলন। ব্রিটিশ পার্লামেন্টে এবং সুপ্রিম কোর্টে আগেই পর্যদুস্ত হয়েছেন বরিস জনসন। তবে এখনই নিজের অবস্থান বদল করছেন না তিনি। রবিবারের বৈঠকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়েছেন, ব্রাসেলসের সঙ্গে চুক্তি হোক বা না হোক, আগামী মাসেই ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনকে বের করে নিয়ে আসবেন তিনি। পরে বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বরিস বলেন, ‘এখন আমাদের সামনে এগনোর সময়। আর সেটা করতে গেলে আমাদের ৩১ অক্টোবর ব্রেক্সিট কার্যকর করতেই হবে।’ অন্যদিকে, ব্রিটিশ পার্লামেন্ট পাঁচ সপ্তাহ স্থগিত করে রাখার জন্য রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জনসন।

Advertisement

সূত্রের খবের, ব্রেক্সিট নিয়ে চলা ডামাডোল ও সরকারের কর্মপন্থায় কিছুটা ক্ষুব্ধ রাজপরিবার। আগামী ৩১ অক্টোবর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বেরিয়ে আসার (ব্রেক্সিট) কথা ব্রিটেনের। তার আগে পার্লামেন্ট সাসপেন্ড করে বিরোধীদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছেন বরিস বলে অভিযোগ। হাউস অফ কমন্স-এর স্পিকার জন বেরকও এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন৷ প্রথাগতভাবে, রাজনৈতিক বিতর্ক বা মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকেন স্পিকার৷ তবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এহেন সিদ্ধান্তে মুখ খুলেছেন তিনিও৷ উল্লেখ্য, যে কোনও মূল্যেই ইইউ ছেড়ে বেরতে তিনি বদ্ধপরিকর বলে আগেই জানিয়েছিলেন বরিস। ফলে চুক্তিহীন ব্রেক্সিটে যাতে বিরোধী এমপি-রা বাধা দিতে না পারেন, তাই এই সিদ্ধান্ত বলে অভিযোগ করেছে বিরোধী দলগুলি।

[আরও পড়ুন: ‘আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বেশি চর্চা চলছে’, ক্ষোভ পরিবেশ সচেতক গ্রেটা থুনবার্গের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ