Advertisement
Advertisement

Breaking News

China

‘রহস্যজনক’ নিউমোনিয়া কি করোনার মতোই ভয়ংকর? মুখ খুলল চিন

পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে, জানাল WHO।

China says no unusual or new pathogens have been detected in the upsurge in child respiratory illnesses | Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:November 24, 2023 9:08 am
  • Updated:November 24, 2023 9:30 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বেজিং এবং লিয়াওনিং প্রদেশে প্রকোপ দেখানো নিউমোনিয়া নিয়ে বাড়তি উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে আশ্বস্ত করল চিন। বেজিংয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, নতুন করে যে নিউমোনিয়া নিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে সেটা মোটেই বাড়তি চিন্তার নয়। তার কারণও অজানা নয়।

করোনা (Coronavirus) মহামারীর ধাক্কা এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে এই নিউমোনিয়া নতুন করে আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের দাবি, করোনার সময় যেমন চিন-সহ গোটা বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থায় সংকটের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, চিনের কিছু কিছু এলাকার হাসপাতালে এই ‘অজানা’ নিউমোনিয়ার (Pneumonia) জেরে সেই একই পরিস্থিতি। এই রোগে মূলত শিশুরা আক্রান্ত হলেও ছাড় পাচ্ছেন না বড়রা। ইতিমধ্যেই বেজিং এবং লিয়াওনিংয়ের বেশ কিছু স্কুল বন্ধ করে দিতে হয়েছে পড়ুয়া এবং শিক্ষকরা অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: কেষ্ট জেলে, পার্থ জেলে, বালু জেলে…আমি বিশ্বাস করি না ওরা চোর: মমতা]

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এই ‘অজানা’ নিউমোনিয়ার মূল উপসর্গ জ্বর ও শ্বাসকষ্ট। সর্দি বা কাশি এই নিউমোনিয়ার উপসর্গের মধ্যে পড়ছে না। এই নিউমোনিয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে খোদ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। WHO বলছে, গত তিন বছরের তুলনায় এ বছর চিনে ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগ কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যও পাওয়া যাচ্ছে না। গত বুধবারই WHO এই নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছিল চিনের কাছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘বক্সীদাকে জিজ্ঞেস করে নিয়ে নিন…’, দলের ‘দরজা’ খুলে দিলেন মমতা]

চিনা প্রশাসন WHO-কে জানিয়েছে, এই নিউমোনিয়া নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। এটা নতুন কোনও প্যাথোজেন বা কোনও নভেল ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়নি। সাধারণ জীবাণুর প্রকোপেই শিশুরা এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাছাড়া এর প্রাদুর্ভাবে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে বলে যে দাবি করা হচ্ছে, সেটাও সত্যি নয়। চিনের দাবি, এখনও কোনও হাসপাতালেই রোগী ‘ওভারলোড’ হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। চিনের জবাবে আপাতত সন্তুষ্ট হু। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ