বছর আসে বছর যায়। ফেলে রাখে যায় কিছু স্মৃতি। গরু থেকে আধার, সোনু নিগম থেকে গোরক্ষপুরে শিশুমৃত্যু, বছরভর শিরোনামে থাকল বহু ঘটনা, নানা ব্যক্তিত্ব। বছরশেষের মুহূর্তে সেসবের উপর আলোকপাতে সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল।
জয়ললিতার প্রয়াণের পর দাক্ষিণাত্যের রাজনীতিতে বড় রদবদল। প্রথমে দায়িত্ব নেন আম্মার ছায়াসঙ্গী শশীকলা। কিন্তু আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তি মামলায় গারদের ওপারে যান তিনি। মুখ্যমন্ত্রী কুর্সি নিয়ে বিবাদ বাধে পন্নিরসেলভম ও পালানিস্বামীর। এদিকে শশীকলার ভাইপো দিনাকরণ নিজেকে জয়ললিতার যোগ্য উত্তরসূরী দাবি করেন। আর কে নগর উপনির্বাচনে বিপুল জয় পেয়েছেন তিনিই।
চলতি বছরে শিরোনামে গোমাতা। সৌজন্যে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। বেআইনি কসাইখানার উপর লাগাম টানেন তিনি। পশুহাটেও গরু বিক্রি বন্ধ হয়। পাশাপাশি বাড়ে স্বঘোষিত গোরক্ষকদের দাপট। রাজস্থানের পেহলু খান থেকে হরিয়ানার জুনেইদ-সেই হিংসার বলি হন। শেষমেশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রধানমন্ত্রীকে আসরে নামতে হয়। তাঁর হুঁশিয়ারিতে খানিকটা হলেও দাপট কমে, কিন্তু বন্ধ হয়নি। এদিকে গোরক্ষার নামে হত্যার প্রতিবাদে দেশ জুডে ‘নট ইন মাই নেম’ ক্যাম্পেন হয়। মন্তব্য-প্রতি মন্তব্য, হিংসা সব মিলিয়ে এবার শিরোনামে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বদেরও পিছনে ফেলে দিয়েছে গরু।
নিজের বাড়ির সামনেই দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন সাংবাদিক গৌরী লঙ্কেশ। গোঁড়া হিন্দুপন্থীদের সমালোচক ছিলেন। হত্যার তির তাই ঘুরে যায় আরএসএস সমর্থকদের দিকে। হত্যাকারী সন্দেহে দু’জন গ্রেপ্তার হয়। কিন্তু সুরাহা হয়নি। অভিনেতা প্রকাশ রাজ এই ইস্যুতে কড়া সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রীর।
[ ফিরে দেখা ২০১৭: শহরে শোরগোল ফেলল যে ঘটনাগুলি ]
কাসকেডিং ট্যাক্স পদ্ধতির অবলোপ। ৩০ জুন মধ্যরাসে সংসদে ঘণ্টা বাজিয়ে চালু হয় জিএসটি বা পণ্য-পরিষেবা কর। শাসকদলের দাবি, ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। বিরোধীদের দাবি, পরিকাঠামো ছাড়াই এই ব্যবস্থা চালুতে ছোট ও মাঝারি শিল্প বড় ধাক্কা খাবে। পরে একাধিকবার জিএসটির হার পরিবর্তন করা হয়। তবে আদায়ে তেমন লাভের মুখ দেখেনি কেন্দ্র। ছোট ব্যবসায়ীরা ধাক্কাও খেয়েছেন। গুজরাট নির্বাচনী প্রচারে রাহুল এর নাম দেন, গব্বর সিং ট্যাক্স।
গোটা বছর জুড়ে আধারে আঁধার আমজনতার জীবনে। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, পরিষেবা মায় ফোন নম্বরেও আধার লিঙ্কের নির্দেশিকা। এদিকে গোপনীয়তা ও ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের অভিযোগ। বিভিন্ন সাইটে আধার তথ্য প্রকাশ্যে আসা নিয়ে হইচই। যদিও সরকার জানায়, আধার সুরক্ষিতই। তবে মামলা আর দিন পরিবর্তনের ঠেলায় চোখে একরকম ধুতরোফুল দেখেছেন নাগরিকরা। আপাতত আধার যোগ বৈধ কিনা তা জানা যাবে আগামী বছরই।
[ ফিরে দেখা ২০১৭: সন্ত্রাসী কাণ্ডকারখানা যা উঠে এসেছিল শিরোনামে ]
কংগ্রেসের সভাপতি পদে দায়িত্বে রাহুল গান্ধী। এটাই ছিল প্রথম চ্যালেঞ্জ। ওদিকে গড়রক্ষার দায়িত্ব ছিল শাসকদলের। এই ভোট থেকেই নেতা হিসেবে জোরাল উত্থান হয় রাহুলের। সেয়ানে সেয়ানে টক্কর চলে। রামমন্দির থেকে মন্দির ভ্রমন-হিন্দুত্বের নানা তাস খেলা হয় রাজনীতির ময়দানে। তিন তরুণ নেতার উত্থান দেখে দেশবাসী। উঠে আসেন পতিদার নেতা হার্দিক প্যাটেল, অনগ্রসর শ্রেণির নেতা জিগনেশ মেভানি ও অল্পেশ ঠাকুর। তবে শেষমেশ পরাজয় কংগ্রেসেরই। তবে তরুণের উত্থানে ও আসন কমায় চিন্তায় থাকল বিজেপি।
মুসলিম মহিলাদের দীর্ঘ আন্দোলনের ফলশ্রুতি। তাৎক্ষণিক তিন তালাক প্রথাকে গত আগস্টে অসাংবিধানিক ঘোষণা সুপ্রিম কোর্টের। এরপর তিল তালাক রদ করতে বিল আনা হয় মন্ত্রীসভায়। তা পাশও হয়। বিল যায় লোকসভায়। ২৮ ডিসেম্বর লোকসভায় ভোটাভুটির শেষে এই বিল পাশ হয়। এবার রাজ্যসভায় পাশ হলেই তা আইনে পরিণত হবে। লিঙ্গসাম্যের পক্ষে বড় পদক্ষেপ, বড় জয় মুসলিম মহিলাদের।
আজান হোক। কিন্তু লাউডস্পিকারে কেন? খামোখা ঘুম ভাঙবে কেন? প্রশ্ন তুলে বিতর্কে পড়েন গায়ক সোনু নিগম। তার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি হয়। উলটে সোনু নিজেই মাথা মুড়িয়ে ফেলেন। ধর্মীয়স্থানে লাউডস্পিকার ব্যবহারের পক্ষে বিপক্ষে মত দেন অনেকেই। বেশ কিছুদিন সরগরম থাকে সোশ্যাল মিডিয়া।
[ ফিরে দেখা ২০১৭: স্মৃতির সরণিতে রয়ে গেলেন যাঁরা ]
গত মার্চে পাকিস্তান চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেপ্তার করে ভারতীয় নৌসেনার প্রাক্তন অফিসার কুলভূষণ যাদবকে। এপ্রিলে তাঁর ফাঁসির সাজা শোনায় পাক মিলিটারি কোর্ট। জল গড়ায় আন্তর্জাতিক আদালতে। রদ হয় ফাঁসি। দীর্ঘ ২২ মাস পর বহু টালবাহানা শেষে তাঁর স্ত্রী ও মাকে দেখা করার অনুমতি দেয় পাক মুলুক। কিন্তু চরম অমানবিকতার নজির রাখে পাকিস্তান। কাচের আড়াল থেকে কুলভূষণকে ছুঁতে পর্যন্ত পারেননি তাঁর পরিবারের সদস্যার। এ নিয়ে ভারত-পাক চাপানউতোর অব্যাহত।
নিজের মা-বাবাকে খুন। খুন প্রেমিকাকেও। তারপর বাড়ির মেঝেয় পুঁতে রাখা। সাইকো উদয়নের কাণ্ডে শিউরে উঠেছিল দেশবাসী। নারীসঙ্গে আসক্ত। ভোপালের ফ্ল্যাটে মেয়ের আনাগোনা লেগেই থাকত। বিলাসবহুল জীবন ছিল পছন্দ। তার জেরেই প্রিয়জনদের খুন। ঘরের মধ্যে সমাধি দিয়ে সেই ঘরেই নির্বিকারভাবে বসবাস। গ্রেপ্তারিতেও কোনও বিকার ছিল না সাইকোর।
সাড়ে তিন বছরের শিশুর শরীরে একাধিক সূচ। দেখে শিউরে উঠেছিলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু বিকার ছিল না যে এ কাজ করেছে তার। একদা হোমগার্ড পুরুলিয়ার সনাতন ঠাকুরের কাজে শিউরে উঠেছিল গোটা রাজ্য। নিজের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী মঙ্গলার মেয়ের উপরই অকথ্য নির্যাতন চালায় সে। জানাহানি হতেই ফেরার। পরে উত্তরপ্রদেশ থেকে সাধু সেজে থাকা সনাতনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
[ ফিরে দেখা ২০১৭: বছর জুড়ে যে সব ঘটনার ঘনঘটা ]
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও দেখে চক্ষু চড়কগাছ গোটা দেশের। একজন জলজ্যান্ত মানুষকে কুপিয়ে, পুড়িয়ে দিচ্ছে রাজস্থানের এক যুবক। সঙ্গে লাভ জেহাদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি। অবশ্য সে তত্ত্ব ধোপে টেকেনি। মালদহের শ্রমিক অাফরাজুলকে স্রেফ বিদ্বেষের বশেই খুন করেছিল শম্ভুলাল রেগার। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর গুজরাটে ও দিল্লিতেও বাঙালি শ্রমিককে খুন করা হয়।
নামেই ধর্মগুরু। আসলে যৌন পাগল। ফাঁস হয় সিরসার রাম রহিমের কেচ্ছা। ধর্ষণের অভিযোগে গারদের ওপারে। এদিকে বাবার ভক্তদের রোষে হিংসা হরিয়ানায়। পুলিশের নজর যায় রাম রহিম কন্যা হানিপ্রীতের দিকে। দীর্ঘদিন চোর পুলিশ খেলার পর গ্রেপ্তার করা হয় তাকেও। আপাতত শুকোচ্ছে ভণ্ড বাবার সাজানো বাগান।
রায়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে রহস্যমৃত্যু দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র প্রদ্যুম্ন ঠাকুরের। তদন্তে পুলিশ। দায়ি করা হয় বাস কণ্ডাক্টর অশোক কুমারকে। উঠে আসে ভিন্ন যৌনতার তত্ত্ব। কিন্তু অসন্তুষ্ট অভিভাবকরা সিবিআইয়ের দ্বারস্থ হতেই ফাঁস কেলেঙ্কারি। আসল খুনি এক প্রভাবশালীর পুত্রকে আড়াল করতেই গপ্পো সাজায় পুলিশ। ফাঁসানো হয় নির্দোষ কন্ডাক্টকরকে। পরে জামিনে তার মুক্তি পেলে। এদিকে একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রকে প্রাপ্তবয়স্ক ধরেই বিচার চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
[ ফিরে দেখা ২০১৭: বছরভর নজর কেড়েছিল যা কিছু ]
টাকা দেওয়া হয়নি। তাই অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ। যোগীর রাজ্যে বিআরডি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বেঘোরে প্রাণ যায় শতাধিক শিশুর। সারা দেশ তোলপাড়। প্রথমে নায়ক হযে ওঠেন চিকিৎসক কাফিল খান। পরে খলনায়ক। জানা যায়, অবৈধ অক্সিজেন সরবরাহের সঙ্গে যুক্ত তিনি। গ্রেপ্তার হন কাফিল।
দেশ নয়। যুদ্ধই তার বাবাকে মেরেছে। তাই কোনও দেশ ও দেশবাসীর প্রতি বিদ্বেষ নেই। নিহত ভারতীয় জওয়ানের কন্যা গুরমেহরের হাতে ধরা এই পোস্টারে সমালোচনার ঝড়। কটাক্ষ করে বসেন বীরেন্দ্র শেহবাগ, রণদীপ হুডাও। পরে অবশ্য ক্ষমা চেয়ে নেন দু’জনেই। গুরমেহরকে ভেঙিয়ে অনেকেই ট্রোল করে নেটদুনিয়ায়। কিন্তু যুদ্ধবিরোধী বার্তায় অটুট ছিলেন তরুণী।
সেনার খাবারের নিম্নমান। প্রশ্ন তোলেন জওয়ান তেজ বাহাদুর। ফেসবুকে পোস্ট করা ভিডিওয় ঝড় ওঠে। সরকারকে সেনা অবহেলার বিষয়ে চেপে ধরে বিরোধীরা। অন্যদিকে সেনা তেজ বাহাদুরকে মদ্যপ বলে দাবি করে। চাপানউতোর চলতে থাকে। সেনা থেকে বরখাস্ত হন জওয়ান। তবে সেনার অভ্যন্তরের অসন্তোষ প্রকাশ করে দেন তিনিই।
নওয়াজ আর শরিফ থাকলেন না। পানামায় জড়িয়েছিল তাঁর নাম। ফলে সুপ্রিম রায়ে তখত হারান। প্রধানমন্ত্রীর পদ যায়। দায়ের হয় ফৌজদারি মামলা। প্রসঙ্গত কর সংক্রান্ত এই কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছিল অমিতাভ বচ্চন-সব তাবড় ভারতীয় সেলেবদেরও।
[ ফিরে দেখা ২০১৭: সাড়া ফেলল যে সব নজিরবিহীন ঘটনা ]
মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে চলে জঙ্গিদমন। লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাস্তুহারা হন। মাথা গোঁজেন বাংলাদেশ ও ভারতে। রোহিঙ্গা শরণার্থীর চাপে বেসামাল বাংলাদেশের অর্থনীতি। এদিকে শঙ্কিত ভারত। কেননা রোহিঙ্গারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপে যুক্ত বলেই গোয়েন্দাদের রিপোর্ট। ফলে রোহিঙ্গাদের ঠাঁই দিতে নারাজ ভারত। তাতে আপত্তি রাষ্ট্রসংঘের। যদিও আমল না দিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়েছিল সরকার। রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা এখনও গোটা বিশ্বেই জ্বলন্ত।
জিটিএ অডিটের খবরে দাঁতনথ বের করল মোর্চা। মুখ্যমন্ত্রী পাহাড়ে থাকাকালীনই বিক্ষোভ। টানা তিন মাস অচলাবস্থা। পুজোয় অন্ধকার গোর্খাদের জীবন। শেষপর্যন্ত পুলিশি অভিযানে গা-ঢাকা দেশদ্রোহিতায় অভিযুক্ত বিমল গুরুংয়ের। মোর্চার মসনদে বিনয় তামাং। ছন্দে ফিরছে পাহাড়।
অশান্ত পাহাড়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি সক্রিয় রাজ্য পুলিশও। রাতের অন্ধকারে গুরুংয়ের পিছু ধাওয়া করতে গিয়ে নিহত তরুণ এসআই অমিতাভ মালিক। সদ্য বিয়ে করেছিলেন। স্ত্রী বিউটির কান্নায় হৃদয় ভাঙে রাজ্যবাসীর। পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রীর। চাকরি অমিতাভের স্ত্রী ও ভাইকে। যদিও অভিযোগ, চাকরি পেয়ে অমিতাভের পরিবারকেই অবহেলা করেছেন বিউটি।
রসযুদ্ধে কলিঙ্গের হার। ওড়িশাকে হারিয়ে রসগোল্লার অধিকার বাংলারই। এল জিআই স্বীকৃতি। মিঠে যুদ্ধজয়ে খুশি মুখ্যমন্ত্রীও। রসগোল্লার কলম্বাস নবীনচন্দ্র দাসের কীর্তি, হারিয়ে দিল জগন্নাথভূমকে। বাংলার ও ওড়িশার রসগোল্লা সম্পূর্ণ পৃথক। ঘোষণাতে মুখে মিষ্টি হাসি আমবাঙালির। বিদেশে রপ্তানির ক্ষেত্রেও বড় সুবিধা মিলবে এই স্বীকৃতিতে।
বঙ্গ রাজনীতিতে শোরগোল। প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসে অভিযুক্ত বাম নেতা ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযোগ বান্ধবী নম্রতার। দিল্লিতে থাকাকালীন কুকীর্তি। একটি ভিডিও ছড়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কুৎসিত সে ভিডিও রাজনীতির জগতের তো বটেই, সাধারণ মানুষকেও হতবাক করে। এরপর অভিযোগ পাল্টা অভিযোগে সরগরম। এর মাঝেই দল থেকে বরখাস্ত হন নেতা। জানা যায়, বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন তিনি। কিন্তু কোথায় কী! আপাতত নেতা যে তিমিরে সে তিমিরেই। তদন্ত চলছে।
নিবেদিতার বাড়িতে মমতা
ভগিনী নিবেদিতার জন্মের সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে লন্ডনে নিবেদিতার স্মৃতিবিজড়িত বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী। তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে লাগানো হয় বিশেষ ফলক। সঙ্গে ছিলেন সন্ন্যাসিনীরাও। নিবেদিতার আদর্শকে পাথেয় করে বিভেদ মোছার ডাক মুখ্যমন্ত্রীর।
[ ফিরে দেখা ২০১৭: লেগেছে যে সব কেলেঙ্কারির দাগ ]
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.