Advertisement
Advertisement

Breaking News

Dhaka University

করোনা কালেও অনলাইনে ভরতি নয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, হবে প্রবেশিকা পরীক্ষা

বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির বৈঠকে প্রবেশিকার নিয়মে কিছুটা রদবদল করা হল।

Dhaka University will go through admission test for UG students even amidst corona situation| Sangbad Pratidin
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:October 20, 2020 6:31 pm
  • Updated:October 20, 2020 6:35 pm

সুকুমার সরকার, ঢাকা: করোনা (Coronavirus) কালেও অনলাইনে ভরতি প্রক্রিয়ায় রাজি নয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University)। চলতি শিক্ষাবর্ষেও সেখানে সরাসরি প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে পড়ুয়াদের ভরতি নেওয়া হবে। তবে পরীক্ষার নম্বর কমছে অর্থাৎ আগে ২০০ নম্বরের প্রবেশিকা পরীক্ষায় মূল্যায়ণ হত, এবছর তা ১০০ নম্বরের হবে। প্রয়োজনে ঢাকার বাইরেও সেন্টার করে পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে বলে খবর। মঙ্গলবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটি বৈঠক করে এই ঘোষণা করেছে।

মহামারী আবহে বিভিন্ন জায়গার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে অনলাইন পদ্ধতিতে জোর দেওয়া হচ্ছে। এ দেশেও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ভরতি সম্পূর্ণতই চলছে অনলাইনে। কোনও পড়ুয়াকেই কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে যেতে হচ্ছে না। কিন্তু এই সংকটের পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে ভরতি নিতে রাজি নয়।

Advertisement

[আরও পড়ুন: মমতাকে পুজোয় উপহার পাঠালেন শেখ হাসিনা, দিলেন শাড়ি, মিষ্টি ও ফুল]

এবছরও সরাসরি প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিনস কমিটি। এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে আজ বৈঠক ছিল। সেখানে স্থির হয়েছে, এবছর স্নাতকে ভরতির প্রবেশিকা হবে ১০০ নম্বরে। আগে তা ২০০ নম্বরের হতো। স্থির হয়েছে মূল্যায়ণ পদ্ধতিও। এর মধ্যে ৮০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। বাকি ২০ নম্বর দশম ও দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হিসেবে বসানো হবে। এই দু’ভাগের মোট নম্বর নিয়ে প্রকাশিত হবে মেধাতালিকা। তার ভিত্তিতে চলবে ভরতি।

Advertisement

[আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুর উপর চলবে ট্রেনও, জানালেন বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী]

সোশ্যাল স্টাডি বিভাগের ডিন সাদিকা হালিম জানিয়েছেন, লিখিত ৮০ নম্বরের মধ্যে ৩০ নম্বর থাকবে MCQ আর ৫০ নম্বরের বড় প্রশ্ন। বাকি ২০ নম্বর দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফলের ভিত্তিতে দেওয়া হবে। জানানো হয়েছে, দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল প্রকাশের পরই সমস্ত প্রক্রিয়া শুরু হবে। ভরতির সম্ভাব্য সময় আগামী বছরে জানুয়ারি। প্রয়োজনে কয়েকটি বিভাগের পরীক্ষার জন্য ঢাকার বাইরেও সেন্টার করা হতে পারে। তবে সব কিছু চূড়ান্ত হওয়ার পর পড়ুয়াদের বিস্তারিত জানানো হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ