Advertisement
Advertisement

Breaking News

ডেঙ্গু

অজ্বানা জ্বরে মৃত আরও ১, ডেথ সার্টিফিকেটে ‘সেপসিস’-এর উল্লেখ

পরিবারের দাবি, ডেঙ্গুতেই মৃত্যু হয়েছে ওই মহিলার৷

A woman dies of unknown fever at Deganga,suspect of dengue

ছবি: প্রতীকী

Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:August 12, 2019 10:13 am
  • Updated:August 12, 2019 11:09 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রাজ্যে অজানা জ্বরের বলি আরও ১। সোমবার ভোরে বারাসত হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে এক মহিলার। যদিও হাসপাতাল থেকে দেওয়া ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে সেপসিসের উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ডেঙ্গুতেই মৃত্যু বলে দাবি মৃতের পরিবারের। মহিলার মৃত্যুতে শোকের ছায়া এলাকায়। 

[আরও পড়ুন:বিনা অনুমতিতে হিন্দু সংহতির কর্মসূচিতে ছবি ও নাম ব্যবহার, ক্ষুব্ধ বিজেপি নেতা]

মাস দেড়েক ধরে উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। মৃত্যুও হয়েছে অনেকের। প্রশাসনের তরফে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সমগ্র এলাকায় নিয়মিত সাফাইয়ের পাশাপাশি ব্লিচিং ছড়ানো হচ্ছে। কিন্তু তাতে কার্যত কোনও কাজই হচ্ছে না। ডেঙ্গুর পাশাপাশি আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অজ্বানা জ্বরও। সেই জ্বরের কারণ নির্ণয় করার আগেই অনেকক্ষেত্রে মৃত্যু হচ্ছে রোগীর।  

Advertisement

জানা গিয়েছে, কয়েকদিন ধরেই জ্বরে ভুগছিলেন উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গার সাঞ্জিপুরের বাসিন্দা বছর ২৮-এর নাজিয়া বিবি। স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাও চলছিল তাঁর। রক্ত পরীক্ষাও করা হয়েছিল। কিন্তু রিপোর্ট পাওয়ার আগেই রবিবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বারাসত জেলা হাসপাতালে। সোমবার সকালে হাসপাতালে মৃত্যু হয় নাজিয়া বিবির। জানা গিয়েছে, হাসপাতাল থেকে দেওয়া ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে সেপসিসের কথা বলা হয়েছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: পণের টাকা দিতে পারেনি বাপের বাড়ি, গঞ্জনা সহ্য করতে না পেরে আত্মঘাতী বধূ]

মৃতের পরিবারের অভিযোগ, সেপসিস নয় ডেঙ্গুর জেরেই মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালের তরফে রোগের কারণ গোপন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। নাজিয়া বিবিকে নিয়ে গত চারদিনে ওই এলাকার ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে জ্বরের কারণে। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালেও উত্তর ২৪ পরগনায় কার্যত মহামারির আকার নিয়েছিল ডেঙ্গু ও অজানা জ্বর। সেই সময়ও হাসপাতালের তরফে রোগীর মৃত্যুর কারণ গোপন করার অভিযোগ উঠছিল হাসপাতালের বিরুদ্ধে। ফের একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ