Advertisement
Advertisement

বিজয়ায় মহাভোজ, পুজোর খরচ বাঁচিয়ে দেদার পোলাও বিতরণ কান্দিতে

পাত পেড়ে খেলেন প্রায় ৩০০০ জন।

Bijaya sammilani arranged in Kandi

ছবিতে চলছে বিজয়ার ভোজন পর্ব।

Published by: Shammi Ara Huda
  • Posted:October 22, 2018 3:43 pm
  • Updated:May 30, 2023 6:31 pm

চন্দ্রজিৎ মজুমদার, কান্দিচেষ্টা মানুষের শেষ কথা। চেষ্টা করলে অনেক কিছু যে করা যায় তাই প্রমাণ করলেন মুর্শিদাবাদের কান্দির বিজয়নগর এলাকার বাসিন্দারা। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ও দুর্গাপুজোর খরচ বাঁচিয়ে হল জম্পেশ খাওয়াদাওয়া। এলাকার প্রত্যেক বাসিন্দার বাড়িতেই গেল খিচুড়ি, পোলাও এবং সবজি। পুজোর উদ্যোক্তাদের এহেন আয়োজনে খুশি বাসিন্দাদের প্রত্যেকেই।

কান্দির পুরপ্রধান অপূর্ব সরকার পুজো কমিটির সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এই ধরনের কাজে আমার সহযোগিতা সকলে সব সময় পাবে।’  কাউন্সিলর সুব্রত চক্রবর্তী জানিয়েছেন,  কান্দির বিজয়নগর পুজো কমিটির  সদস্যরা মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে দেখিয়েছেন। কান্দির সুনাম বাড়িয়েছেন। প্রমাণ করেছেন,  চেষ্টা থাকলে অনেক কিছুই করা যায়।  কান্দির বিজয়নগরের প্রায় দু’হাজার  পুরুষ ও মহিলা বাসিন্দাকে পোলাও,  খিচুড়ি ও আলুর দম, মিষ্টি বিতরণ করা হয়। কান্দি শহরের প্রাণকেন্দ্রে বিজয়নগর সর্বজনীন পুজো  হয়। প্রতি বছরের মতো এবারও ধুমধাম করে দুর্গাপুজোর আয়োজনে হয়। কোনও দিকেই কমতি পড়েনি।

Advertisement

[উমা বিদায়ের পালা সাঙ্গ হতেই এই গ্রামে শুরু কুলঠাকুরের পুজো]

এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, পুজো ধুমধাম করে হলেও বিজয়া সম্মিলনীর আয়োজন তেমনভাবে হয় না। এ নিয়ে সবার মধ্যে একটা দুঃখ ছিল। তাই গত বছর পুজোর পরেই বিজয়ার পরিকল্পনা করা হয়। ঠিক হয়, পুজো কমিটির প্রত্যেক সদস্যের পাশাপাশি বাসিন্দারাও বাড়ি পিছু একটা নির্দিষ্ট টাকা ধরে দেবেন। সেই টাকা দিয়েই হবে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান। উমা বিদায়ের পাল মিটতেই শুরু হয়ে যায় অনুষ্ঠানের তোরজোর। পুজোর পর একটি এই রবিবারই ছিল শেষ ছুটি। ওই দিন রাতেই খাওয়াদাওয়ার আয়োজন হয়। এদিন, পোলাও, খিচুড়ি, সবজি দিয়ে তিন হাজার জন পাত পেড়ে খেলেন।

Advertisement

[প্রেমের টানে কানাডার তরুণী কালনায়, টিনের ঘরে বিদেশি বউ দেখতে ভিড়]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ