Advertisement
Advertisement
দম্পতি খুন

ট্রলি ব্যাগে মিলল দম্পতির দেহ, চাঞ্চল্য নরেন্দ্রপুরে

কী কারণে খুন, তা নিয়ে ধোঁয়াশায় পুলিশ।

Couple found dead and bodies were stuffed inside a travel bag
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:July 30, 2019 3:24 pm
  • Updated:July 30, 2019 3:40 pm

দেবব্রত মণ্ডল, বারুইপুর: দম্পতির দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুরের খেয়াদহতে। ঘরের ভিতর দুটি ট্রলি ব্যাগ থেকে উদ্ধার হয়েছে স্বামী-স্ত্রীর দেহ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান খুন করা হয়েছে ওই দম্পতিকে। কিন্তু কী কারণে খুন? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ।

[আরও পড়ুন: পাকস্থলীতে ফিতাকৃমির ডিম! জটিল অস্ত্রোপচারে প্রাণ বাঁচাল বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ]

জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই খেয়াদহের একটি বাগানবাড়িতে থাকতেন প্রদীপ বিশ্বাস ও তাঁর স্ত্রী আলপনা। পুলিশ জানিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরেই আলপনা দেবীর ভাইয়েরা তাঁকে ফোন করে পাচ্ছিলেন না। এমনকী, পাড়া প্রতিবেশীরাও ওই দম্পতিকে দেখতে পাননি। মঙ্গলবার সকালে দিদির খোঁজে খেয়াদহ যান ওই মহিলার ভাই। ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে জানলার কাছে যান তিনি। জানলা দিয়ে দেখেন, ঘরটি রক্তে ভেসে যাচ্ছে!  খবর দেওয়া হয় নরেন্দ্রপুর থানায়। তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে গিয়ে তালা ভেঙে ঘরে ঢোকেন পুলিশ আধিকারিকরা। ঘরের ভিতর একটি ট্রলি ব্যাগ থেকে উদ্ধার হয় প্রদীপ বিশ্বাস ও তাঁর স্ত্রী আলপনার দেহ। 

Advertisement

 সূত্রের খবর, দুজনের দেহেই ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। কিন্তু বাইরে থেকে তালা বন্ধ ছিল ঘর। এতেই পুলিশ কার্যত নিশ্চিত যে খুন করা হয়েছে ওই দম্পতিকে। তবে কী উদ্দেশ্যে খুন তা এখনও স্পষ্ট নয়। খুনের পিছনে কী কারণ থাকতে পারে? কাদেরই বা যোগ থাকতে পারে এই ঘটনার সঙ্গে?  তা জানতে ইতিমধ্যেই এলাকার বাসিন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। বারুইপুর জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, রবিবার থেকে বাড়ির মালিক কসবার বাসিন্দা দীপঙ্কর দে  যোগাযোগ করতে পারছিলেন না প্রদীপ এবং আলপনার মোবাইলে। পুলিশের ধারণা পরিচিত ব্যক্তিরাই এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।  

Advertisement

[আরও পড়ুন: বসিরহাট পুরসভায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা তৃণমূল কাউন্সিলরদের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ