Advertisement
Advertisement
Manoj Verma

নবান্ন অভিযানে জখম ট্রাফিক সার্জেন্টের বাড়িতে CP, আধঘণ্টা কথা দুজনের

হাওড়ার বাউড়িয়ার শ্যামসুন্দর চকে জখম পুলিশকর্মীর বাড়িতে যান নগরপাল।

CP Manoj Verma meets with traffic sergeant Debasish Chakrabarty
Published by: Sayani Sen
  • Posted:September 22, 2024 3:32 pm
  • Updated:September 22, 2024 3:32 pm  

মনিরুল ইসলাম, উলুবেড়িয়া: নবান্ন অভিযানের ইটের ঘায়ে জখম হওয়া কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক সার্জেন্ট দেবাশিস চক্রবর্তীর বাড়িতে পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা। সঙ্গে ছিলেন কলকাতা পুলিশের ডিসি এবং হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশ সুপার স্বাতী ভাঙ্গালিয়া। রবিবার সকালে হাওড়ার বাউড়িয়ার শ্যামসুন্দর চকে তাঁর বাড়িতে যান নগরপাল। জখম পুলিশকর্মীর সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এদিন আহত পুলিশকর্মীর বাড়িতে প্রায় আধঘন্টা ছিলেন পুলিশ কমিশনার-সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।

পুলিশকর্মীর বাড়ি থেকে বেরিয়ে নগরপাল মনোজ ভার্মা বলেন, নবান্ন অভিযানের দিন দেবাশিসের চোখে আঘাত লেগেছিল। আমরা তাঁকে দেখতে এসেছি। আস্তে আস্তে উন্নতি হচ্ছে। আমাদের আশা ভালো হবে।” চোখে অস্ত্রোপচার হওয়ার পর থেকে বাড়িতেই রয়েছেন দেবাশিস চক্রবর্তীর। কাজে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে নগরপাল আরও বলেন, “সেটা একটু সময় লাগবে।” পুলিশকর্মীর পাশে থাকার বার্তা দেন তিনি। জখম পুলিশকর্মী দেবাশিস চক্রবর্তী বলেন, “চিকিৎসক বলেছেন একটু সময় লাগবে। ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। আমার বিশ্বাস কলকাতা পুলিশ-সহ সবাই আমার পাশে আছেন। তাই আমি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠব।”

Advertisement

গত ২৭ আগস্টের নবান্ন অভিযানের দিনে হামলার ঘটনা প্রসঙ্গে পুলিশকর্মী বলেন, “ডিউটির সময় এরকম অনেক কিছু হয়ে থাকে। আমি সেটাকে আর মনে করতে চাইছি না।” নগরপাল বাড়িতে তাঁর স্বামীকে দেখতে আসায় খুশি দেবাশিসের স্ত্রী দেবারতি। তিনি বলেন, “ঘটনার পর থেকেই কলকাতা পুলিশের সবাই যোগাযোগ রাখছেন। পুলিশের ডিউটিতে এইরকম ঘটনা ঘটতেই পারে। তবে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের নামে এই ইট ছোড়ার ঘটনা সমর্থনযোগ্য নয়।” তিনি আরও বলেন, “পুলিশ তাঁর ডিউটি করছে। তাদেরও পরিবার আছে। তারাও মানুষ।” অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement