Advertisement
Advertisement
ED

জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে দুর্নীতির ভুরি ভুরি অভিযোগ, ঝাড়গ্রামে ইডি হানা

বাছুরডোবার সরকারি আবাসনে ইডির ৯ সদস্যের দল, তল্লাশি চুঁচুড়াতেও।

ED raid at Govt quarter at Jhargram for investigating on Cast Certificate scam | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীম মৈত্র।

Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:February 6, 2024 9:29 am
  • Updated:February 6, 2024 9:48 am

সুনীপা চক্রবর্তী, ঝাড়গ্রাম: দুর্নীতির তদন্তে ফের সক্রিয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি (ED)। শিক্ষা, রেশন দুর্নীতির পর এবার জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে কারচুপির অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামলেন ইডি আধিকারিকরা। মঙ্গলবার সকাল থেকে ঝাড়গ্রামের (Jhargram) বাছুরডোবায় সরকারি আবাসনে হাজির হয় ইডির ৯ সদস্যের একটি দল। জানা গিয়েছে, এই আবাসনে থাকেন SC, ST বিভাগের আধিকারিক শুভ্রাংশু মণ্ডল। ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র দেওয়ার অভিযোগে তাঁর নাম জড়িয়েছে। আর সেই কারণেই তাঁর আবাসনে ইডির তল্লাশি বলে জানা গিয়েছে।

বাছুরডোবার সরকারি আবাসনে ইডির দল। সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ছবি: প্রতীম মৈত্র।

মঙ্গলবার সকাল ৮টা নাগাদ বাছুরডোবার সরকারি আবাসনে পৌঁছে গিয়েছে ইডির ৯ সদস্যের দল। সঙ্গে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। গোটা আবাসন ঘিরে ফেলা  হয়েছে।  এই আবাসনের ব্লক-বি’তে থাকেন SC, ST বিভাগের আধিকারিক শুভ্রাংশু মণ্ডল। অভিযোগ, অনৈতিকভাবে অযোগ্য ব্যক্তিদের জাতিগত শংসাপত্র দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিল তাঁর।

Advertisement

[আরও পড়ুন: কাটল জট, মঙ্গলেই নিয়োগপত্র বাম জমানায় ‘বঞ্চিত’ ৩২৮ শিক্ষককে]

এর আগে এ ধরনের গরমিলের অভিযোগ পেয়ে তদন্তের পর একাধিক শংসাপত্র বাতিল করে দেওয়া হয়। কিন্তু তার পরও ঝাড়গ্রামে শুভ্রাংশ মণ্ডল বেআইনি কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। আর সেসবের তদন্তেই মঙ্গলবার সরাসরি তাঁর আবাসনে পৌঁছে গেল ইডি।

Advertisement

[আরও পড়ুন: লোকসভায় কত আসন পাবে বিজেপি? জানিয়ে দিলেন ‘আত্মবিশ্বাসী’ মোদি]

ঝাড়গ্রামে সরকারি আবাসনের পাশাপাশি হুগলির চুঁচুড়া (Chinsurah) এবং ধনেখালিতে ইডি তল্লাশি শুরু হয়েছে সকাল থেকে। চুঁচুড়া স্টেশন লাগোয়া ময়নাডাঙা এলাকায় এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। পাশাপাশি মুর্শিদাবাদের বেলডাঙাতেও ইডির তল্লাশি চলছে। তবে হুগলি ও মুর্শিদাবাদে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে খবর। প্রায় ২ কোটি টাকা তছরূপের অভিযোগে আগেই পুলিশের কাছে এফআইআর দায়ের হয়েছিল। এর পর তদন্তভার পুলিশের হাত থেকে ইডির হাতে যায়। সেই কাজেই নামল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ