Advertisement
Advertisement
Manas Bhunia faces protest of Kurmi in Jangalmahal

দিলীপ ঘোষের পর জঙ্গলমহলে কুড়মিদের ক্ষোভের মুখে রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া, উঠল স্লোগান

১৩ মিনিট কুড়মিদের সঙ্গে কথা বললেন মানস ভুঁইয়া।

Manas Bhunia faces protest of Kurmi in Jangalmahal | Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি।

Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:May 18, 2023 5:37 pm
  • Updated:May 18, 2023 5:37 pm

সুনীপা চক্রবর্তী, ঝাড়গ্রাম: বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ-সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) পর ঘেরাও করা হল রাজ্যের জল সম্পদ অনুসন্ধান ও উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী মানস ভুঁইয়াকে। বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রাম থেকে বেলপাহাড়ি যাওয়ার পথে জামবনি চকে কুড়মি সমাজ (পশ্চিমবঙ্গ) এর ঘাঘরা ঘেরা কমিটির কুড়মি নেতৃত্ব ঘেরাও করে রাজ্যের মন্ত্রীকে। জানতে চাওয়া হয়, কেন রাজ্য এখনও সিআরআই রিপোর্টের সাতটি পয়েন্টের ব্যাখ্যা পাঠায়নি কেন্দ্রে।

বৃহস্পতিবার মানস ভুঁইয়ার কনভয় লক্ষ্। করে কুড়মি সমাজ (পশ্চিমবঙ্গ) রাজ্য সম্পাদক রাজেশ মাহাতো স্লোগান দিতে থাকেন। জামবনি মোড়ে কনভয় আটকে যায়। মানসবাবু গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। তবে তাঁকে কখনই উত্তেজিত বা বিরক্ত মনে হয়নি। উলটে তাঁকে কুড়মি নেতাদের সামনে হাতজোড় করে বলতে শোনা যায়, “মুখ্যমন্ত্রীকে ভুল বুঝবেন না। বার্তা আমি পৌছে দেব।” প্রায় তেরো মিনিট কুড়মি নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন মন্ত্রী। তাঁদের দাবির কাগজ পত্র নেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: এগরা বিস্ফোরণে মৃত্যুমিছিলের নেপথ্যে ১০০ দিনের কাজ না পাওয়া! বিজেপিকে তোপ তৃণমূলের]

এদিন মন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, “আমি আপনাদের সমাজের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালবাসা জানাই। আমার রাজনৈতিক এবং সামাজিক জীবনে আপনাদের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক। মুখ্যমন্ত্রীও খুবই সহানুভূতিশীল। তবে টেকনিক্যাল জায়গায় কোথায় কী হচ্ছে, একটু স্টাডি করতে দিন, বিষয়টি বিধানসভায় এবং মুখ্যমন্ত্রীকে জানাব। আলোচনার মাধ্যমে একটা জায়গায় আসতে পারব আশা করছি। প্রত্যেকের সামাজিক প্রতিষ্ঠানের গণতান্ত্রিক অধিকারের ভিত্তিতে আপনারা আপনাদের কথা বলছেন। প্রশাসনিক ভাবে চূড়ান্ত করবে কেন্দ্র, রাজ্যের ক্ষমতা নেই। তবে কী কী করণীয় পর্যালোচনা করে দেখব। মুখ্যমন্ত্রীর উপর আস্থা রাখুন। ৭টা পয়েন্টের জাস্টিফিকেশন কপিটা দেবেন। পর্যালোচনার পর নিশ্চয় জানাব। প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দেবতা রয়েছে প্রণাম জানাই।”

Advertisement

এরপর কুড়মি রাজ্য নেতা রাজেশ মাহাত বলেন, “৭৩ বছরের বঞ্চনা। রাজ্য সরকারের যা করণীয় তার অনেকটাই করেছে। তবে আর একটু কাজের জন্য কেন বসে থাকতে হবে।”

[আরও পড়ুন: সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুতে ইটাহার হাসপাতালের চিকিৎসককে মার, পালটা কর্মবরতিতে বন্ধ পরিষেবা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ