Advertisement
Advertisement

Breaking News

তমলুকের বৈকুণ্ঠ ধামে সংরক্ষিত ‘নেতাজির চেয়ার’

সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর বাড়িতে রাত্রিবাস করেছিলেন নেতাজি।

Netaji Subhas  Bose relic in Tamluk
Published by: Tanumoy Ghosal
  • Posted:January 23, 2019 3:32 pm
  • Updated:January 23, 2019 3:32 pm

রঞ্জন মহাপাত্র, কাঁথি:  ১৯৩৮ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে সর্বভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর ইংরেজ বিরোধী আন্দোলন ছড়িয়ে দিতে বেরিয়ে পড়েন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। সেই বছরই ১১ এপ্রিল আসেন অবিভক্ত মেদিনীপুরের তমলুকে। নাড়াজোলের বাসিন্দা স্বাধীনতা সংগ্রামী সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর বাড়িতে ওঠেন নেতাজি।

[ ঘরে ফিরবেন নেতাজি, এখনও অপেক্ষায় কাটোয়ার চট্টোপাধ্যায় পরিবার]

Advertisement

১৯২২ সাল থেকেই তমলুকে বসবাস শুরু করেছিলেন সতীশচন্দ্র। ১১ এপ্রিল সুভাষচন্দ্র তমলুকে বেশ কয়েকটি জনসভাও করেন। সেই রাতে তমলুকে মহেন্দ্র মাইতির বাড়ির ছাদেও গোপন বৈঠক করেছিলেন তিনি। পরে রাত্রিবাস করেন সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর বাড়িতে। মহেন্দ্র মাইতির বংশধর কল্লোল মাইতি বলেন, “সতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর পত্নী ইন্দুপ্রভা দেবী নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্য ৫২ রকমের নিরামিষ পদ বানিয়েছিলেন। ১৯২৫ থেকে ১৯৬২ পর্যন্ত, সেই বাড়িতে এসেছেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, চারণ কবি মুকুন্দ দাস, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম, ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, স্বাধীনতা সংগ্রামী অজয়কুমার মুখোপাধ্যায়, সুশীলকুমার ধাড়া প্রমুখ। এখনও সেই বাড়িতে আলাদা করে রাখা রয়েছে সেই চেয়ার। যে চেয়ারে বসেছিলেন স্বয়ং নেতাজি। বর্তমানে ওই বাড়িতে একটি ছোট শিশুদের স্কুল এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার দাতব্য চিকিৎসালয় চলছে। নেতাজি স্মৃতিধন্য ওই বাড়িটিকে নতুন ভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। ২৩ জানুয়ারি এলে ওই ঐতিহাসিক বাড়িটি যেন খুঁজে ফেরে  ১৯৩৮ সালের ১১ এপ্রিলকে।

Advertisement

[ নামেই টাইগার রিজার্ভ, বাঘের দেখা নেই বক্সায়]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ