দেশজুড়ে যুদ্ধের দামামা। কফিহাউসে থাকল ভারতের সেরা ৫ যুদ্ধভিত্তিক ছবি।
রোজা (১৯৯২)
বিষয়বস্তু: উত্তপ্ত কাশ্মীরে র’ ক্রিপটোগ্রাফারকে অপহরণ। স্বামীকে বাঁচাতে স্ত্রীর নিরন্তর প্রচেষ্টা ও সাফল্য।
কেন ভাল লেগেছিল: ভারতীয় দর্শক পেয়েছিল দুই নতুন তারকা। অরবিন্দ স্বামী এবং এ আর রহমান। হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আগুন লেগে যাওয়া ভারতীয় পতাকাকে জানপ্রাণ দিয়ে আগলানোর দৃশ্য আজও চিরস্মরণীয়। পা
পাঞ্চলাইন: হরিহরণের গলায় ‘ভারত হামকো জান সে প্যায়ারা হ্যায়’
বক্স অফিস: সুপারহিট
উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক (২০১৯)
বিষয়বস্তু: রাতের অন্ধকারে একের পর এক পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস। কাশ্মীরের আর্মি পোস্ট উরি হামলার বদলা পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়ে নিয়েছিলেন ভারতীয় জওয়ানরা।
কেন ভাল লেগেছিল: বলিউডি মেলোড্রামা-হীন টানটান আধুনিক যুদ্ধের ছবি।
পাঞ্চলাইন: ‘হাউ’জ দ্য জোশ’।
বক্স অফিস: সুপারহিট
হকিকত (১৯৬৪)
বিষয়বস্তু: ১৯৬২-র ভারত-চিন যুদ্ধ
কেন ভাল লেগেছিল: ভারতের প্রথম যুদ্ধভিত্তিক ছবি। চেতন আনন্দের দুরন্ত পরিচালনায় ১৯৬৫ সালে সেরা ফিচার ফিল্মের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পায় ‘হকিকত’। ছবিতে বলরাজ সাহানি ও ধর্মেন্দ্রর অভিনয় ছিল অসামান্য।
পাঞ্চলাইন: মহম্মদ রফির কণ্ঠে সেই অমর গান- ‘কর চলে হাম ফিদা জান-ও-তন সাথিঁয়ো…অব তুমহারে হাওয়ালে ওয়তন সাথিঁয়ো’।
বক্স অফিস: সুপারহিট
বর্ডার (১৯৯৭)
বিষয়বস্তু: ১৯৭১-এর ভারত-পাক যুদ্ধ। এক দিকে ১২০ জন ভারতীয় সেনা। অন্য দিকে গোটা পাকিস্তানের ব্যাটালিয়ন। সারা রাত দুঃসাহসিক যুদ্ধে যারা আটকে রেখেছিল শত্রু আগ্রাসনকে। মেজর কুলদীপ সিং চাঁদপুরী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সানি দেওল।
কেন ভাল লেগেছিল: স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর উদযাপনের বছরে মুক্তি পাওয়া এই ছবি দেশভক্তির স্রোত বইয়ে দিয়েছিল দেশে। সত্যিকারের অস্ত্র এবং গোলাবারুদ ব্যবহার করা হয়েছিল এই ছবিতে।
পাঞ্চলাইন: জিন্দেগি অউর মউত ওয়াহে গুরু কে হাত মে হ্যায়, অউর মেরা ওয়াহে গুরু মেরে দুশমন কে সাথ নেহি মেরে সাথ হ্যায়।
বক্স অফিস: সুপারহিট
লক্ষ (২০০৪)
বিষয়বস্তু: কারগিল যুদ্ধের পটভূমিতে এক ধনী বাবার দিগভ্রষ্ট ছেলের সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া এবং নিজের জীবনের লক্ষ্য খুঁজে পাওয়া।
কেন ভাল লেগেছিল: ফারহান আখতারের পরিচালনা। হৃতিক রোশনের অনবদ্য অভিনয়। সাংবাদিক বরখা দত্তের চরিত্রে প্রীতি জিন্টার অভিনয়।
পাঞ্চলাইন: ‘লক্ষ্য, দ্যাটস দ্য ওয়ার্ড’
বক্সঅফিস: ফ্লপ