Advertisement
Advertisement

Breaking News

নির্ভয়া দোষীদের শাস্তি

বিচার পেতে এত দেরি কেন? নির্ভয়া দোষীদের ফাঁসি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন প্রীতি-সুস্মিতারা

সুস্মিতা সেন, রীতেশ দেশমুখ, প্রীতি জিন্টার মতো অনেকেই সরব হয়েছেন দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে।

Bolltywood questions delay in Nirbhaya convicts execution
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:March 20, 2020 7:31 pm
  • Updated:March 20, 2020 7:31 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দেশজুড়ে করোনা আতঙ্কের মাঝেই ফাঁসি হল চার নির্ভয়া দোষীর। সূর্যোদয়ের আগেই ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হল বিনয়, মুকেশ, পবন ও অক্ষয়কে। দেশজুড়ে সবার মুখে এখন একটাই কথা- অবশেষে বিচার পেল নির্ভয়া। সেলেবরাও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। কিন্তু ২০১২ সালে ঘটে যাওয়া এক নারকীয় ধর্ষণকাণ্ডের বিচার পেতে এত দেরি হল কেন? প্রশ্ন তুলছেন সাধারণ মানুষ থেকে তারকাদের অনেকেই। স্বস্তির নিঃশ্বাস যেমন ফেলেছেন, অনেকেই কিন্তু আবার এত দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার সমালোচনা করেছেন। প্রীতি জিন্টা, রীতেশ দেশমুখ, ঋষি কাপুর থেকে সুস্মিতা সেনের মতো বহু তারকাই নির্ভয়া অপরাধীদের ফাঁসি নিয়ে মুখ খুলেছেন।

শেষবার যখন নির্ভয়া দোষীদের শাস্তি পিছল, তখনই ঋষি কাপুর দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়াকে বিঁধে টুইট করেছিলেন। এবারও মুখ খুললেন প্রবীণ অভিনেতা। বললেন, “যেমন কর্ম তেমন ফল। শুধু ভারত নয়, গোটা দুনিয়াতেই ধর্ষণের শাস্তি একটাই হওয়া উচিত, সেটা হল মৃত্যুদণ্ড। মেয়েদের সম্মান জানাতে শিখুন। লজ্জিত সেসমস্ত মানুষগুলোর জন্য, যাঁরা বিচার প্রক্রিয়ায় এতটা দেরি করলেন!

Advertisement

মেয়ের ধর্ষণের বিচার পেতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে আশাদেবীকে। একাধিকবার তাঁকে চোখের জল ফেলতেও দেখা গিয়েছে। সেই প্রসঙ্গ টেনেই সুস্মিতা সেন টুইটে লিখলেন, “একজন মা আজ শান্তি পেলেন, ন্যায় পেল নির্ভয়া।” রবিনা টন্ডনও এই দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার সমালোচনা করে বললেন, “৭ বছর পর ন্যায় মিলল। কিন্তু এতদিন ধরে বিচার প্রক্রিয়া চলা আর বিচার না মেলা প্রায় সমযোগ্য। এবার শান্তিতে চিরনিদ্রায় যাবে নির্ভয়া। ওই ৪জনের নরকবাস হোক!”

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘বোম্বাগড় দৈনিক পত্রিকা’ পড়ে উদ্বিগ্ন, করোনা নিয়ে হবুচন্দ্র রাজা-গবুচন্দ্র মন্ত্রীর সাবধানবাণী ]

ফাঁসিতে খুশি হলেও প্রীতি জিন্টাও সমালোচনায় মুখর। অভিনেত্রী টুইটে লিখেছেন, “২০১২ সালেই ওদের ফাঁসিতে ঝোলালে এতদিনে মেয়েদের উপর হওয়া এরকম নারকীয় অত্যাচারে হয়তো কিছুটা হলেও রাশ টানা যেত।” রীতেশ দেশমুখ জানালেন, “কঠিন শাস্তি এবং চটজলদি আইনি প্রক্রিয়াই হয়তো এরকম ঘৃণ্য মানুষের মনে ভয় ঢোকাতে পারবে।”

[আরও পড়ুন: লন্ডন থেকে ফিরে কোয়ারেন্টাইনে থাকার বালাই নেই! প্রশ্নের মুখে অভিনেতা অভিষেকের দায়িত্ববোধ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ