Advertisement
Advertisement

Breaking News

Soumitra Chatterjee

লাইফ সাপোর্টে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, আর কোনও চিকিৎসাতেই সাড়া দিচ্ছেন না

কতটা লড়াই চালাতে পারবেন?

Bangla News of Soumitra Chatterjee: Legendary actor in different life support system | Sangbad Pratidin
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:November 14, 2020 9:38 pm
  • Updated:November 14, 2020 9:38 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এখনও ‘ডিফরেন্ট লাইফ সাপোর্টে’ রয়েছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (Soumitra Chatterjee)। পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তন নেই। এই অবস্থা থেকে কিংবদন্তি অভিনেতার ফেরার আশা প্রায় নেই বললেই চলে। শনিবার রাত ন’টার মেডিক্যাল বুলেটিনে বেলভিউ হাসপাতালের পক্ষ থেকে একথা জানালেন চিকিৎসক অরিন্দম কর।

৬ অক্টোবর করোনা (CoronaVirus) আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভরতি হয়েছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। ১৪ অক্টোবর করোনা (COVID-19) মুক্ত হন তিনি। তারপর থেকেই কোভিড এনকেফ্যালোপ্যাথির (Covid Cncephalopathy) জন্য আচ্ছন্নভাব ছিল। প্রায় ৪০ দিন ধরে ‘বেস্ট এফোর্ট’ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দল। নিউরোলজি, নেফ্রোলজি থেকে কার্ডিয়াক, অ্যান্টি-ভাইরাল সমস্ত বিভাগের বিশেষজ্ঞরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান ডা. কর। কিন্তু আর কোনও চিকিৎসাতেই সাড়া দিচ্ছেন না সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। এই অবস্থা থেকে একমাত্র অলৌকিক কিছু ঘটলেই তাঁকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে জানান তিনি।  

Advertisement

[আরও পড়ুন: জীবনের ইঁদুর দৌঁড়ে হারিয়ে যাওয়া শৈশবের কাহিনি নিয়ে প্রকাশ্যে ‘হাবজি গাবজি’র ট্রেলার]

বুধবার বর্ষীয়ান অভিনেতার ট্র্যাকিওস্টমি করা হয়েছিল। সফলভাবেই তা সম্পন্ন হয়েছিল। বৃহস্পতিবারই আবার তাঁর প্রথম পর্যায়ের প্লাজমাফেরেসিস (Plasmapheresis) সম্পন্ন হয়। আশা করা হয়েছিল প্লাজমাফেরেসিসের পর অভিনেতার আচ্ছন্নভাব ও অসংলগ্নতা অনেকটাই কেটে যাবে। কিন্তু শুক্রবার তার কিছুই হয়নি। উলটে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকে। ডা. কর জানান, এর আগে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের চেতনাস্তর ৯ থেকে ১০-এর মধ্যে ছিল। তা পাঁচ পর্যন্ত নেমে গিয়েছিল। এই স্তর তিনে পৌঁছে গেলে ব্রেন ডেথ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। শনিবার ডা. কর জানান, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারকে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি বুঝেছেন অবং পরিস্থিতির দাবি মেনে নিয়েছেন। আশা প্রায় না থাকলেও শেষ সময় পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে বেলভিউ হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দলের পক্ষ থেকে জানিয়েছেন ডা. অরিন্দম কর।

Advertisement

[আরও পড়ুন: শেষ হয়েও কেন হল শেষ না রাজকুমারের ‘ছলাং’-এর কাহিনি? পড়ুন ফিল্ম রিভিউ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ