Advertisement
Advertisement

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় নোটিস সইফ-সোনালি-টাবুকে

যোধপুর হাইকোর্টের তরফে নোটিস পাঠানো হয়েছে।

Jodhpur High Court issues notice to Saif, Sonali and Tabu
Published by: Bishakha Pal
  • Posted:March 11, 2019 4:44 pm
  • Updated:March 11, 2019 4:44 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় আবার বিপাকে বলিউড। সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে, নীলম কোঠারি, টাবু ও দুষ্যন্ত সিংকে নোটিস পাঠাল যোধপুর হাই কোর্ট। রাজস্থান সরকারের দায়ের করা আবেদনের ভিত্তিতে তাঁদের নোটিস পাঠানো হয়েছে বলে খবর।

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অপরাধে ইতিমধ্যেই দোষী ঘোষিত হয়েছেন সলমন খান। গত বছর ৫ এপ্রিল বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী তাঁর শাস্তি হয়। যোধপুর আদালত সলমনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। সেই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানর নির্দেশ দেওয়া হয়। যদিও দু’রাতের বেশি জেলের ভিতর কাটাননি সলমন। ৫০ হাজার টাকা ব্যক্তিগত বন্ডে ছাড়া পান তিনি। সইফ আলি খান, টাবু, নীলম ও সোনালি বেন্দ্রেকে বেকসুর খালাস করে আদালত। কিন্তু রাজস্থানের নিম্ন আদালত তাঁদের নির্দোষ ঘোষণা করলেও রাজস্থান সরকার এই নির্দেশ মানতে পারেনি। সরকারের তরফ থেকে রাজস্তান হাই কোর্টে আপিল করা হয়। সেই কারণেই হাই কোর্টের তরফে সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রের, নীলম কোঠারি, টাবু ও দুষ্যন্ত সিংকে নোটিস পাঠানো হয়েছে।

Advertisement

‘পদ্ম’ সম্মান পেলেন শঙ্কর মহাদেবন, প্রভুদেবা-সহ বাংলার দুই শিল্পী ]

Advertisement

অক্টোবর, ১৯৯৮। চলছিল ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিং। যোধপুরে সেই শুটিং চলাকালীনই কৃষ্ণসার হরিণকে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে সলমন খানের বিরুদ্ধে। একই দায়ে পড়েন সইফ আলি খান, টাবু, নীলম-সহ একাধিক তারকা। প্রায় কুড়ি বছর আগের ঘটনা। বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা বন্যপ্রাণ আইন অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ। বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মানুষ এই হরিণকে সন্তানস্নেহেই পালন করেন, রক্ষাও করেন। অভিযোগ, শুটিং চলাকালীন নিজেই গাড়ি চালিয়ে শিকারে বেরিয়েছিলেন সলমন। সেই গাড়িতে ছিলেন টাবু, সইফ, সোনালি বেন্দ্রেরাও। গাড়ির মধ্যে থেকেই গুলি করে হরিণ হত্যা করেন সলমন। গুলির আওয়াজ শুনে দৌড়ে এসেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। মৃত হরিণটিকে পড়েও থাকতে দেখেন তাঁরা। পাশাপাশি যে জিপসি গাড়িটি সলমন চালাচ্ছিলেন সেটিও দেখতে পান। গাড়ির পিছনে ধাওয়া করেন তাঁরা। কিন্তু গতি বাড়িয়ে এলাকা থেকে উধাও হয়ে যান তারকারা। এরপরই সলমনের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইন ও কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার মামলা রুজু হয়। মামলায় একমাত্র দোষী সাব্যস্ত হন সলমন খান।

বিদেশের মাটিতে বর্ণবিদ্বেষের শিকার তানিশা ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ