Advertisement
Advertisement

Breaking News

Kangana Ranaut

‘আজকাল অতিরিক্ত মাদক নিচ্ছেন’, কঙ্গনার ‘ভিক্ষের স্বাধীনতা’ মন্তব্যে কটাক্ষ নবাব মালিকের

এনসিপি নেতার মতে কঙ্গনা রানাউতের পদ্ম পুরস্কার কেড়ে নেওয়া উচিত।

She is high on Malana cream Nawab Malik on Kangana Ranaut's freedom was bheek| Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:November 12, 2021 2:30 pm
  • Updated:November 12, 2021 2:30 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীনতা পায়নি। ওটা ছিল ভিক্ষা। প্রকৃত স্বাধীনতা এসেছিল ২০১৪ সালে। বুধবার সন্ধ্যায় এমন বিতর্কিত মন্তব্য করেন কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut)। যার পর ‘কন্ট্রোভার্সি কুইন’ কঙ্গনাকে একহাত নেন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী (Varun Gandhi)। বরুণ অভিযোগ করেন, দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বলিদানকে অবজ্ঞা করেছেন বলিউড নায়িকা। এবার কঙ্গনার ওই মন্তব্যের কারণে তাঁকে তীব্র কটাক্ষ করলেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী তথা এনসিপি নেতা নবাব মালিক (Nawab Malik)। নবাবের মন্তব্য, “সম্ভবত উনি (কঙ্গনা) আজকাল অতিরিক্ত মাদক নিচ্ছেন!”

এনসিপি নেতা আরও বলেন, “যেভাবে দেশের হাজার হাজার হাজার স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অপমান করেছেন কঙ্গনা, তাতে ওঁর কাছ থেকে পদ্ম পুরস্কার কেড়ে নেওয়া উচিত।” এরপরেই নবাব মালিক মন্তব্য করে বসেন, “সম্ভবত আজকাল অতিরিক্ত মাদক নিচ্ছেন।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘২০১৪ সালেই আসল স্বাধীনতা এসেছিল’, কঙ্গনার মন্তব্যে ফুঁসে উঠলেন বরুণ গান্ধী]

Advertisement

এদিকে কঙ্গনার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে তাঁর বিরুদ্ধে মুম্বই পুলিশকে একটি অভিযোগপত্র দিয়েছে আম আদমি পার্টি। যেখানে নায়িকার বিরুদ্ধে মামলা করার দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়াও দেশের বহু রাজনীতিবিদ কঙ্গনা রানাউতের মন্তব্যের নিন্দা করেছেন। গতকাল কংগ্রেসের তরফেও কঙ্গনার মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করা হয়। নবাব মালিকের মতোই নায়িকার পদ্ম পুরস্কার কেড়ে নেওয়ার দাবি তুলেছে কংগ্রেসও। তবে গতকাল বেশি সরব হয়েছেন গান্ধী পরিবারের সদস্য তথা বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী।

[আরও পড়ুন: ‘আমি সন্তানের মা হতে চাই!’ পছন্দের পুরুষ সম্পর্কে মুখ খুললেন কঙ্গনা]

বৃহস্পতিবার টুইটারে কঙ্গনার ভিডিওটি শেয়ার করেন বরুণ। লেখেন, ”কখনও মহাত্মা গান্ধীর ত্যাগ ও তপস্য়াকে অপমান, কখনও ওঁর হত্যাকারীকে সম্মান। আর এবার শহিদ মঙ্গল পাণ্ডে থেকে শুরু করে রানি লক্ষ্মীবাঈ, ভগৎ সিং, চন্দ্রশেখর আজাদ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ও আরও অসংখ্য স্বাধীনতা সংগ্রামীর বলিদানকে অবজ্ঞা। এটাকে পাগলামি বলব নাকি বিশ্বাসঘাতকতা?”

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ