Advertisement
Advertisement

Breaking News

Satyendar Jain

আরও বিপাকে দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী, কোটি কোটি নগদ ও বিপুল সোনা উদ্ধার করল ED

কেজরিওয়ালের দাবি, এসবই মোদি সরকারের চক্রান্ত।

1.8 kg gold, crores in cash seized by ED in searches on Satyendar Jain, aides। Sangbad Pratidin
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:June 7, 2022 7:29 pm
  • Updated:June 7, 2022 7:29 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনকে গত ৩০ মে গ্রেপ্তার করেছে ইডি। ৯ জুন পর্যন্ত তাঁকে ইডির হেফাজতে থাকার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এর মধ্য়েই তাঁর অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে তাঁর ও তাঁর সঙ্গীদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে নগদ ২ কোটির উপরে টাকা ও ১.৮ কেজি সোনা উদ্ধার করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

এই পরিস্থিতিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল অভিযোগ করলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল বিজেপি দিল্লি-পাঞ্জাবের আপ সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন। টুইটারে ক্ষোভ উগরে দিয়ে তিনি জানিয়েছেন, ”মিথ্যে, মিথ্যে আর আরও বেশি করে মিথ্যে। আপনাদের কাছে সমস্ত এজেন্সির ক্ষমতা আছে। কিন্তু ভগবান আমাদের সঙ্গেই রয়েছেন।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘দেশের স্বার্থে পালটানো যেতেই পারে নিয়ম’, CDS নিয়োগ নিয়ে আইন সংশোধনের প্রস্তাব কেন্দ্রের]

উল্লেখ্য, আপ (AAP) নেতৃত্বাধীন দিল্লি সরকারের স্বাস্থ্য ছাড়াও স্বরাষ্ট্র, বিদ্যুৎ এবং পিডাব্লুডি মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। তাঁকে গ্রেপ্তার করার পরে এক বিবৃতিতে ইডি জানিয়েছিল, মন্ত্রীর সম্পত্তি তালিকাভুক্ত করা হয়েছে অর্থপাচার আইন বা মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে (Money Laundering Act)। একাধিক সংস্থা থেকে অ্যাকোমোডেশন এন্ট্রি পাওয়ার পরেই মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সত্যেন্দ্র জৈন, তাঁর স্ত্রী ও অন্য আত্মীয়দের নামে মোট ৪ কোটি ৮১ লক্ষ টাকার সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট।

Advertisement

কেন্দ্রীয় সংস্থার বক্তব্য, ২০১৫-১৬ সালে সত্যেন্দ্র জৈন সরকারি কর্মচারী ছিলেন। ওই সময় তাঁর নামে নথিভুক্ত সংস্থাগুলিতে হাওয়ালা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভুয়ো সংস্থাগুলি থেকে ৪ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা ঢুকেছিল। উলটো দিকে কলকাতার সংস্থায় জৈনের সংস্থা হাওয়ালা মারফৎ অর্থ পাঠাত। ইডির বক্তব্য, এই সব অর্থ দিয়েই দিল্লি ও পার্শবর্তী এলাকায় জমি কেনা হয়েছিল এবং কৃষি জমি কেনার জন্য নেওয়া ব্যাংকের দেনা পরিশোধ করা হয়েছিল।
২০১৭ সালে সিবিআই (CBI) দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আয় বহির্ভূত সম্পত্তির অভিযোগে মামলা দায়ের করেছিল। ইডির বক্তব্য, সেই সময়েই তদন্ত শুরু করে তারা।

[আরও পড়ুন: কিশোরীকে দিনের পর দিন ধর্ষণ সৎ বাবার, ডিম্বাণু বিক্রিতে বাধ্য করে কাঠগড়ায় মা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ