Advertisement
Advertisement
Joshimath

জোশীমঠ বাঁচাতে ভাঙতেই হবে ১০০০ বাড়ি! তবু আশ্রয় আঁকড়ে বাসিন্দারা

শহরের ৩৫ শতাংশ এলাকা অতিঝুঁকিপূর্ণ, বলছে এনডিআরএফের রিপোর্ট।

1000 building at risk structures in Joshimath to be demolished | Sangbad Pratidin
Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:January 24, 2024 4:31 pm
  • Updated:January 24, 2024 5:00 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দার্শনিকরা বলেন, মানব সভ্যতার প্রধান লক্ষণ হল আত্মঘাত। যোশীমঠের (Joshimath) বাসিন্দারা সেই কথাই যেন প্রমাণ করছেন। ‘দেবভূমির দরজা’ যে ডুবন্ত তা আগেই জানিয়েছিল ভূতাত্ত্বিকরা। যার পর শহর বাঁচাতে একাধিক উদ্যোগ নেয় রাজ্য ও কেন্দ্রীয় প্রশাসন। সম্প্রতি জানা গিয়েছে শহর বাঁচাতে গেলে অবিলম্বে ভাঙতে হবে জোশীমঠের অন্তত ১০০০ নির্মাণ। ইতিমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে ওই নির্মাণগুলিকে। যার অধিকাংশই সাধারণ মানুষের বসতবাড়ি। যদিও নোটিস পেয়েও ঘর ছাড়ছেন না বাসিন্দারা। কেন?

জোশীমঠ যে একটি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা, সেখানে যথেচ্ছ নির্মাণে বিপদ হতে পারে, তা প্রথমবার গত শতাব্দীর সাত এবং আটের দশকে জানিয়েছিল বিজ্ঞানীরা। যদিও সেকথায় পাত্তা দেওয়া হয়নি মোটেই। বেসরকারি নির্মাণের পাশাপাশি বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধেও। এর পর ঠিক এক বছর আগে অর্থাৎ ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে জোশীমঠে বিপর্যয় দেখা দেয়। গোটা শাহরের একাধিক এলাকা বসে যায়। ফাটল ধরে অসংখ্য বাড়িতে।

Advertisement

 

Advertisement

[আরও পডুন: রামমন্দিরের আশপাশে গড়ে উঠছে ১৩টি মন্দির, প্রকাশ্যে রামলালার আরও এক বিগ্রহ]

সমস্যা সমাধানে সমীক্ষা চালায় কেন্দ্রীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, শহরের ৩৫ শতাংশ এলাকাই ‘হাই রিস্ক জোন’। অতিঝুঁকিপূর্ণ চারটি পুরসভা এলাকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যেগুলি অবিলম্বে খালি করতে হবে। কমপক্ষে ১০০০টি বাড়ি ভাঙার কথা বলা হয়েছে । যদিও দীর্ঘ দিনের আশ্রয় আঁকড়ে রয়েছেন বাসিন্দারা। নোটিস পাওয়ার পরেও বাড়ি ছাড়ছেন না। মায়ার টানে ঝুঁকি বাড়ছে বলেই মনে করা হচ্ছে।

 

[আরও পড়ুন: ‘মমতাকে ছাড়া জোট ভাবাই যায় না’, ক্ষুব্ধ তৃণমূল নেত্রীকে ফের বন্ধুত্বের বার্তা কংগ্রেসের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ