Advertisement
Advertisement
Cyclone Dana

দ্রুত এগোচ্ছে ‘ডানা’, বাংলায় শুরু ভারী বৃষ্টি, দুর্যোগ মোকাবিলায় কোমর বেঁধে তৈরি ওড়িশাও

'ডানা'র আগমনী বার্তায় সকাল থেকেই মুখভার আকাশের।

'ডানা'-র আগমনী বার্তায় সকাল থেকেই মুখভার আকাশের। জেলায়-জেলায় শুরু হয়েছে বৃষ্টি। নিজস্ব চিত্র।

গভীর নিম্নচাপ বুধের সকালেই ঘূর্ণিঝড় 'ডানা'য় পরিণত হয়েছে। ক্রমশ এগিয়ে আসছে ওড়িশা উপকূলের দিকে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, গত ছঘণ্টায় সেটি ঘণ্টায় ১৫ কিলোমিটার বেগে উত্তর-পশ্চিম অভিমুখে এগিয়েছে। সৌজন্য: উইন্ডি।

এই মুহূর্তে 'ডানা' ওড়িশার পারাদ্বীপ উপকূল থেকে প্রায় ৫২০ কিলোমিটার, পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ থেকে ৬০০ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে ৬১০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। নিজস্ব চিত্র।

বৃহস্পতিবার গভীর রাত থেকে শুক্রবার ভোরের মধ্যে ওড়িশার ধামারা বন্দরে আছড়ে পড়বে 'ডানা'। ওড়িশার ভিতরকণিকার মধ্যে দিয়ে যাবে ঝড়টি। হাওয়ার সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার ছাড়িয়ে যেতে পারে। নিজস্ব চিত্র।

বাংলাতেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। আকাশ কালো করে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করেছে প্রশাসন। উপকূলের লোকজনকে সতর্ক করতে শুরু হয়েছে মাইকিং। নিজস্ব চিত্র।

দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শংকরপুরের বিস্তীর্ণ উপকূল এলাকায় সাধারণ মানুষকে সতর্ক করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে এনডিআরএফ। নিজস্ব চিত্র।

সোমবার থেকেই প্রশাসনের তরফে মাইকিং শুরু হয়ে গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানা, সাগরদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা, বকখালি-সহ বিভিন্ন উপকূলবর্তী অঞ্চলে। তৈরি কন্ট্রোল রুমও। ছবি: সুমন দাস।

নামখানার বকখালি ও মৌসুনি, সাগরের ঘোড়ামারা ও পাথরপ্রতিমার গোবর্ধনপুরে বাসিন্দাদের উঁচু স্কুলবাড়ি অথবা ফ্লাডশেল্টারগুলিতে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছে প্রশাসন। ছবি: সুমন দাস।

বকখালি, ফ্রেজারগঞ্জ ও গঙ্গাসাগরে বুধবার থেকে পর্যটক ও পুন্যার্থীদের সমুদ্রে নামার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন। নিজস্ব চিত্র।