Advertisement
Advertisement

Breaking News

সিআরপিএফ

রক্তের হোলি সেনা শিবিরে, সহকর্মীর গুলিতে প্রাণ গেল ৩ সিআরপিএফ জওয়ানের

৩ সহকর্মীকে গুলি করার পর আত্মহত্যার চেষ্টা জওয়ানের।

3 CRPF personnel of 187th battalion shot dead by another jawan
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:March 21, 2019 9:46 am
  • Updated:March 21, 2019 4:28 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: হোলির আগে ফের রক্তাক্ত সেনা ক্যাম্প। প্রাণ গেল ৩ সিআরপিএফ জওয়ানের। ৩ জনকেই প্রাণ হারাতে হল সহকর্মীর গুলিতে। ৩ সহকর্মীকে গুলি করার পর নিজেকে গুলি করে আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করলেন এক জওয়ান। ঘটনাটি ঘটেছে জম্মু কাশ্মীরের উধমপুরে।

[পুলওয়ামার শহিদদের শ্রদ্ধা, এবার হোলি খেলবেন না সিআরপিএফ জওয়ানরা]

পুলওয়ামার শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে এবারের হোলিতে রং খেলবেন না সিআরপিএফ জওয়ানরা। আগেই সে কথা জানিয়ে দেন সিআরপিএফ-এর ডিরেক্টর জেনারেল আর আর ভাটনগর। কিন্তু কেই বা জানত হোলির আগের দিন রক্তে ভেসে যাবে সেনা শিবির। সামান্য বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি যে এভাবে প্রাণহানির কারণ হয়ে দাঁড়াবে তা বিশ্বাস করতে পারছেন না আততায়ী জওয়ানের অন্য সহকর্মীরাও। জানা গিয়েছে, বুধবার রাত ১০টা নাগাদ সিআরপিএফের ১৮৭ নম্বর ব্যাটেলিয়নের সদর দপ্তর বাত্তাল বালিয়া ক্যাম্পে সামান্য কোনও ঘটনা নিয়ে পরস্পরের মধ্যে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন কয়েকজন জওয়ান। বচসা গড়ায় হাতাহাতিতে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলে মারামারি। অন্য সেনারা থামানোর চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন তাঁরা। বচসার মধ্যেই হঠাৎ করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করেন এক জওয়ান। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তিন জওয়ানের। সহকর্মীদের মৃত্যুর পর নিজেই নিজেকে গুলি করেন অজিত কুমার।

Advertisement

[রেলের টিকিটে প্রধানমন্ত্রীর ছবি, নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তৃণমূলের]

মৃত ৩ জওয়ান পোকারমাল আর এবং যোগেন্দ্র শর্মা এবং উমেদ সিং। তিনজনই হেড কনস্টেবল পদাধিকারী ছিলেন। অন্যদিকে, হামলাকারী জওয়ান অজিত কুমার কানপুরের বাসিন্দা। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক। সেনা হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সিআরপিএফ-এর উচ্চস্তরের আধিকারিকরা। ঠিক কী নিয়ে বচসা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Advertisement

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ