Advertisement
Advertisement

Breaking News

Joshimath Dhami

‘যোশিমঠে সব ঠিক আছে, অযথা আতঙ্ক ছড়াবেন না’, দাবি উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর

অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পরেই এই দাবি ধামীর।

All fine at Joshimath, says Uttarakhand CM after meeting Amit Shah | Sangbad Pratidin
Published by: Anwesha Adhikary
  • Posted:January 19, 2023 11:46 am
  • Updated:January 19, 2023 11:46 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: যোশিমঠ (Joshimath) বাঁচানো নিয়ে উদ্বিগ্ন গোটা দেশ। পাহাড়ি জনপদের বহু বাড়িতে ফাটল ধরার সমস্যায় বিপর্যস্ত সাধারণ মানুষ। নিজের বাড়ি ছেড়ে শিবিরে গিয়ে আশ্রয় নিতে হচ্ছে। এহেন পরিস্থিতিতে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি (Pushkar Singh Dhami) সাফাই দিয়ে বললেন, যোশিমঠ নিয়ে অযথা ভুয়ো তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। আসলে সেখানকার মানুষ নিরাপদেই সাধারণভাবে জীবনযাপন করছেন। নিয়ম মেনেই চার মাস পরে চার ধাম যাত্রা শুরু হবে। প্রসঙ্গত, বুধবারেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন ধামি। তারপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই কথা বলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী।

যোশিমঠের পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী-সহ ক্যাবিনেট মন্ত্রীরা, এমনটাই জানা গিয়েছিল। বুধবারই অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করে যোশিমঠের অবস্থার বিবরণ তুলে ধরেন ধামি। বৈঠক শেষে তিনি জানান, “যোশিমঠের ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ মানুষ নিরাপদে রয়েছেন, স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন। কাছেই রয়েছে আউলি। সেখানেও নিয়মিত বেড়াতে আসছেন পর্যটকরা। তাই যোশিমঠ নিয়ে অযথা আতঙ্ক ছড়ানোর কোনও মানে হয় না। দেশের অন্যান্য প্রান্তে যারা বসে রয়েছেন, যোশিমঠ নিয়ে তাঁদের মন্তব্য করা সাজে না।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: তদন্তের স্বার্থে ‘সূত্র’ জানাতে বাধ্য সাংবাদিকও, রায় সিবিআই আদলতের]

সেই সঙ্গে ধামি জানিয়েছেন, যোশিমঠকে সমস্ত রকম সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। ইতিমধ্যেই পাহাড়ি জনপদের অবস্থা খতিয়ে দেখতে সেখানে পৌঁছে গিয়েছে কেন্দ্রীয় দল। তাদের রিপোর্টের ভিত্তিতেই স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। গোটা পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও সমস্ত বিবরণ জানিয়েছেন ধামী। আশ্রয় শিবিরে যেন মানুষের কোনও অসুবিধা না হয়, তার জন্য কেন্দ্রের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছেন তিনি।

Advertisement

জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত যোশিমঠের মোট ১৮১টি বাড়িকে বিপজ্জনক বলে ঘোষণা করেছে প্রশাসন। একটি সরকারি অতিথিশালা-সহ একাধিক বাড়ি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই ২৫৮টি পরিবারকে আশ্রয় শিবিরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সবমিলিয়ে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে রাজ্যের প্রশাসন।

[আরও পড়ুন: পদ ছাড়বেন আগামী মাসেই, অশ্রুসজল চোখে ঘোষণা নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর জেসিন্ডার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ