সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: জাতীয় ও রাজ্য সড়কের ৫০০ মিটারের সীমানায় থাকবে না কোনও মদের দোকান। সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশে ঘটি-বাটি বিক্রি করার মতো অবস্থা হয়েছে মদ বিক্রেতাদের। তর্কসাপেক্ষভাবে হিসেব বলছে, দেশ জুড়ে প্রায় ১৬ হাজার মদের দোকান বন্ধের মুখে। যাতে কাজ করতেন লক্ষাধিক কর্মী। কী হবে তাঁদের? এই প্রশ্নের উত্তর দিলেন আমূলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আর এস সোধি।
[আইপিএল-এ নতুন দল আনছে আমাজন!]
মদের বদলে দেশের মানুষকে দুধ খাওয়ার পরামর্শ দিলেন আমূল কর্তা। সেই সঙ্গে জাতীয় ও রাজ্য সড়কের মদের যে দোকানগুলি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, সেখানে মদের বদলে দুধের কাউন্টার খোলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে এই এক উপায়েই একাধিক উদ্দেশ্য সাধন হবে। একদিকে যেমন দেশের মানুষ মদের বদলে দুধ খেয়ে উপকার পাবে এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবে। তেমনই এতদিন যাঁরা মদের দোকানে কাজ করে রোজগার করতেন তাঁদেরও সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশে কাজ হারাতে হবে না। বরং তাঁরা এমন কাজের সঙ্গে যুক্ত হবেন যাতে তাঁদের রোজগারও বজায় থাকবে, আবার দেশের মানুষের ভালও হবে।
[‘যে রাবণ দাঙ্গা লাগাচ্ছে, সেই রাবণকে বধ করতে হবে!’]
পয়লা এপ্রিল থেকে আর জাতীয় ও রাজ্য সড়কগুলির ৫০০ মিটারের আওতায় গড়ে উঠবে না কোনও মদের দোকান৷ এমনকী, হাইওয়ের পাশে রাখা যাবে না মদবিক্রির কোনও বিজ্ঞাপনও৷ যেগুলি রয়েছে সেগুলিও তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়৷ সেইমতো প্রায় সব মদের দোকানই বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে৷ এতে বছর শেষে লোকসানের আশঙ্কা করছে রাজ্যগুলিও৷ কারণ মদ বিক্রির ফলে একটা বড় পরিমান টাকা যেত রাজ্য সরকারের লাভের ভান্ডারে৷ যা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আর মিলবে না৷ সেই ঘাটতিই দুধের মাধ্যমে পূর্ণ করার পরামর্শ দিয়েছেন আমূল কর্তা৷ অবশ্য এটি তাঁর সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত বলেই জানা গিয়েছে৷
[বাল্মীকির সঙ্গে মিকার তুলনা করে শ্রীঘরে রাখি সাওয়ান্ত]
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.